বৈশ্বিক করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জিং সময়ে বিভিন্ন ব্যবসায়িক, সরকারি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান মানুষের জীবন বাঁচাতে ও অসহায় পরিবারের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ এর প্রকোপ ও অসহায় জনগোষ্ঠীর উপর এর প্রভাব মোকাবেলায় এনজিওগুলির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ক্রান্তিকালীন সময়ে সুবিধাবঞ্চিতদের সাহায্য প্রদানে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা’র কমিউনিটি ক্লাব ‘প্রজেক্ট রঙ’ শীর্ষক একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এ বিষয়ে ডিপিএস এসটিএস স্কুলের প্রিন্সিপাল ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, এমন দুঃসময়ে আমাদের সকলের উচিৎ নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে কমিউনিটির পাশে দাড়ানো। ডিপিএস এসটিএস কমিউনিটি ক্লাব পেন্সিল ও কাগজের মাধ্যমে শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশে ‘প্রজেক্ট রঙ’ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা বিশ^াস করি মহামারিতে বিভিন্ন সংস্থাকে সহায়তা করা ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ প্রকল্পের অধীনে, অব্যবহৃত পেইন্ট, রং, ক্রেয়ন এবং অন্যান্য স্টেশনারি সামগ্রী স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। ডিপিএস এসটিএস স্কুল এসব স্টেশনারির তিনটি বড় কার্টন ফ্যামিলি ফর চিলড্রেন (এফএফসি) নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে দান করে। এ প্রতিষ্ঠানটি গৃহহীন শিশু এবং বিশেষভাবে সক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক তরুণদের বিভিন্ন চাহিদা পূরণে কাজ করে। স্টেশনারিগুলো এতিমখানায় দেয়ার পর, শিশুরা তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশের মাধ্যমে ও হাতে তৈরি কার্ড দিয়ে কৃতজ্ঞতা জানায়।
এফএফসি’র শতাধিক শিশু এখন তাদের শেখার ক্ষেত্রে স্টেশনারি পণ্য ব্যবহার করতে পারে। পাশাপাশি, অব্যবহৃত স্টেশনারি সামগ্রী পুনঃব্যবহারের ফলে অনেক অপচয় হ্রাস কমেছে। ডিপিএস এসটিএস কমিউনিটি ক্লাবের সদস্যরা পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সহায়তা বাড়াতে কমিউনিটি সেবায় ভবিষ্যতেও নিজেদের নিবেদিত রাখবে।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
বৈশ্বিক করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জিং সময়ে বিভিন্ন ব্যবসায়িক, সরকারি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান মানুষের জীবন বাঁচাতে ও অসহায় পরিবারের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ এর প্রকোপ ও অসহায় জনগোষ্ঠীর উপর এর প্রভাব মোকাবেলায় এনজিওগুলির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ক্রান্তিকালীন সময়ে সুবিধাবঞ্চিতদের সাহায্য প্রদানে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা’র কমিউনিটি ক্লাব ‘প্রজেক্ট রঙ’ শীর্ষক একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এ বিষয়ে ডিপিএস এসটিএস স্কুলের প্রিন্সিপাল ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, এমন দুঃসময়ে আমাদের সকলের উচিৎ নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে কমিউনিটির পাশে দাড়ানো। ডিপিএস এসটিএস কমিউনিটি ক্লাব পেন্সিল ও কাগজের মাধ্যমে শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশে ‘প্রজেক্ট রঙ’ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা বিশ^াস করি মহামারিতে বিভিন্ন সংস্থাকে সহায়তা করা ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ প্রকল্পের অধীনে, অব্যবহৃত পেইন্ট, রং, ক্রেয়ন এবং অন্যান্য স্টেশনারি সামগ্রী স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। ডিপিএস এসটিএস স্কুল এসব স্টেশনারির তিনটি বড় কার্টন ফ্যামিলি ফর চিলড্রেন (এফএফসি) নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে দান করে। এ প্রতিষ্ঠানটি গৃহহীন শিশু এবং বিশেষভাবে সক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক তরুণদের বিভিন্ন চাহিদা পূরণে কাজ করে। স্টেশনারিগুলো এতিমখানায় দেয়ার পর, শিশুরা তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশের মাধ্যমে ও হাতে তৈরি কার্ড দিয়ে কৃতজ্ঞতা জানায়।
এফএফসি’র শতাধিক শিশু এখন তাদের শেখার ক্ষেত্রে স্টেশনারি পণ্য ব্যবহার করতে পারে। পাশাপাশি, অব্যবহৃত স্টেশনারি সামগ্রী পুনঃব্যবহারের ফলে অনেক অপচয় হ্রাস কমেছে। ডিপিএস এসটিএস কমিউনিটি ক্লাবের সদস্যরা পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সহায়তা বাড়াতে কমিউনিটি সেবায় ভবিষ্যতেও নিজেদের নিবেদিত রাখবে।