নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে একটি মার্কেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার বিকাল ৪টার দিকে বসুরহাট বাজারের আমিন মার্কেটে এ তালা ঝুলানো হয়। ওই মার্কেটে ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মার্কেটের মালিক হাইকোটের অ্যাডভোকেট আশিক-ই-রসুল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অ্যাডভোকেট আশিক-ই-রসুল অভিযোগ করেন, বসুরহাট পৌরসভার বর্তমান মেয়র আবদুল কাদের মির্জা মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর পৌরসভার আইন মেনে তার অনুমতি নিয়ে আমিন মার্কেটের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার ভবণ নির্মাণ করা হয়। মার্কেটে ২০টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে খাবার হোটেল, ফার্মেসী ও একটি বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। গত ৬ সেপ্টেম্বর পৌর সভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার স্বাক্ষরিত একটি নোটিশ তারা গ্রহন করে । মেয়রের নোটিশ অনুযায়ী আমরা ২০ সেপ্টেম্বর কাগজপত্র নিয়ে নোটিশের শুনানীতে অংশ গ্রহন করি।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, মেয়রের নোটিশ পেয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পৌর ভবনে গেলে পৌরসভার সচিব হালিম উল্যাহ মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নামে ১০ লাখ টাকার পে-অর্ডার দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। এর পর সোমবার বিকালে কাদের মির্জা লোকজন নিয়ে এসে মার্কেট থেকে লোকজন বের করে দিয়ে প্রধান ফটকে তারা ঝুলিয়ে দেন। কাদের মির্জার হুমকির পর আমি আতঙ্কে রয়েছি। যে কোন সময় আমাদের ওপর হামলা হতে পারে।
এ বিষয়ে বসুরহাট পৌরসভার সচিব হালিম উল্যাহর সঙ্গে কথা বললে তিনি ১০ লাখ টাকার পে-অর্ডার চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
এ বিষয়ে জানতে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার ফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মো.সাইফ উদ্দিন আনোয়ার বলেন, এই ঘটনা সর্ম্পকে কেউ তাকে অবহিত করেনি। এই ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে পুলিশ তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে একটি মার্কেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার বিকাল ৪টার দিকে বসুরহাট বাজারের আমিন মার্কেটে এ তালা ঝুলানো হয়। ওই মার্কেটে ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মার্কেটের মালিক হাইকোটের অ্যাডভোকেট আশিক-ই-রসুল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অ্যাডভোকেট আশিক-ই-রসুল অভিযোগ করেন, বসুরহাট পৌরসভার বর্তমান মেয়র আবদুল কাদের মির্জা মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর পৌরসভার আইন মেনে তার অনুমতি নিয়ে আমিন মার্কেটের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার ভবণ নির্মাণ করা হয়। মার্কেটে ২০টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে খাবার হোটেল, ফার্মেসী ও একটি বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ ২০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। গত ৬ সেপ্টেম্বর পৌর সভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার স্বাক্ষরিত একটি নোটিশ তারা গ্রহন করে । মেয়রের নোটিশ অনুযায়ী আমরা ২০ সেপ্টেম্বর কাগজপত্র নিয়ে নোটিশের শুনানীতে অংশ গ্রহন করি।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, মেয়রের নোটিশ পেয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পৌর ভবনে গেলে পৌরসভার সচিব হালিম উল্যাহ মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নামে ১০ লাখ টাকার পে-অর্ডার দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। এর পর সোমবার বিকালে কাদের মির্জা লোকজন নিয়ে এসে মার্কেট থেকে লোকজন বের করে দিয়ে প্রধান ফটকে তারা ঝুলিয়ে দেন। কাদের মির্জার হুমকির পর আমি আতঙ্কে রয়েছি। যে কোন সময় আমাদের ওপর হামলা হতে পারে।
এ বিষয়ে বসুরহাট পৌরসভার সচিব হালিম উল্যাহর সঙ্গে কথা বললে তিনি ১০ লাখ টাকার পে-অর্ডার চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
এ বিষয়ে জানতে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার ফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মো.সাইফ উদ্দিন আনোয়ার বলেন, এই ঘটনা সর্ম্পকে কেউ তাকে অবহিত করেনি। এই ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে পুলিশ তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।