বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকলেও স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়া বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক হবে।
মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি হাব’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, “বাংলাদেশের মতো দেশ এখন আর এলডিসি তালিকায় থাকা উচিত নয়। এশিয়ায় শুধু আফগানিস্তান আর আফ্রিকায় কঙ্গো, সোমালিয়ার মতো কিছু দেশই সেখানে রয়ে গেছে। তাহলে আমরা কেন এই তালিকায় থাকব? আমার কাছে এটা গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের অবশ্যই এই তালিকা থেকে বের হতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যবসায়ীদের মাঝে কিছু আপত্তি আছে, তারপরও এলডিসি থেকে উত্তরণ দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।”
অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ বিষয়ে গভর্নর বলেন, “কারখানাগুলোর অব্যবস্থাপনার কারণে নদী ধ্বংস হচ্ছে। সাভারের ট্যানারিগুলোর বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদীর মাছ মারা যাচ্ছে। এটি আমাদেরই সমস্যা। বিদেশি সহায়তা আসুক আর না আসুক, এই সমস্যাগুলোর সমাধান আমাদেরই করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হলেও পরিবেশ রক্ষা এখন জরুরি।”
তিনি বলেন, “ঘুষ দিয়ে কারখানা স্থাপন করা শুধু অন্যায় নয়, এটি সবার জন্য ক্ষতিকর। এটা বন্ধ না হলে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আইনুন নিশাত, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান জায়দি সাত্তার, এফআরসি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মো. সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া, বিআইবিএমের মহাপরিচালক আখতারুজ্জামান, সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সোহেল।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকলেও স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়া বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক হবে।
মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি হাব’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, “বাংলাদেশের মতো দেশ এখন আর এলডিসি তালিকায় থাকা উচিত নয়। এশিয়ায় শুধু আফগানিস্তান আর আফ্রিকায় কঙ্গো, সোমালিয়ার মতো কিছু দেশই সেখানে রয়ে গেছে। তাহলে আমরা কেন এই তালিকায় থাকব? আমার কাছে এটা গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের অবশ্যই এই তালিকা থেকে বের হতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যবসায়ীদের মাঝে কিছু আপত্তি আছে, তারপরও এলডিসি থেকে উত্তরণ দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।”
অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ বিষয়ে গভর্নর বলেন, “কারখানাগুলোর অব্যবস্থাপনার কারণে নদী ধ্বংস হচ্ছে। সাভারের ট্যানারিগুলোর বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদীর মাছ মারা যাচ্ছে। এটি আমাদেরই সমস্যা। বিদেশি সহায়তা আসুক আর না আসুক, এই সমস্যাগুলোর সমাধান আমাদেরই করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হলেও পরিবেশ রক্ষা এখন জরুরি।”
তিনি বলেন, “ঘুষ দিয়ে কারখানা স্থাপন করা শুধু অন্যায় নয়, এটি সবার জন্য ক্ষতিকর। এটা বন্ধ না হলে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আইনুন নিশাত, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান জায়দি সাত্তার, এফআরসি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মো. সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া, বিআইবিএমের মহাপরিচালক আখতারুজ্জামান, সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সোহেল।