আলোচিত মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব সংক্রান্ত সকল তথ্য তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
রোববার (১৪ এপ্রিল) দেশের সব ব্যাংকের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠায় সংস্থাটি।
বিএফআইইউ-এর পাঠানো চিঠিতে মেঘনা আলমের ব্যক্তিগত হিসাবের যাবতীয় নথি, হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণীসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এর আগে ৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার বাসা থেকে মেঘনাকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরে তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।
চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে ১৫ এপ্রিল মেঘনা আলম, ব্যবসায়ী দেওয়ান সমির ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও দুই-তিনজনকে আসামি করে ধানমন্ডি মডেল থানায় মামলা করেন তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল আলীম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মেঘনা আলম ও তার সহযোগীরা এক বিদেশি কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৬০ কোটি টাকা) দাবি করেন। যদিও এজাহারে কূটনীতিকের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
ঘটনার বর্ণনায় বলা হয়েছে, গত ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় গোপন বৈঠকে এই অর্থ দাবি ও আদায়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ঘটনা আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের জন্য হুমকি হতে পারে।
এর আগে, চাঁদাবাজির অভিযোগে ভাটারা থানায় দায়ের করা একটি মামলায় ১১ এপ্রিল ব্যবসায়ী দেওয়ান সমির গ্রেপ্তার হন।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
আলোচিত মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব সংক্রান্ত সকল তথ্য তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
রোববার (১৪ এপ্রিল) দেশের সব ব্যাংকের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠায় সংস্থাটি।
বিএফআইইউ-এর পাঠানো চিঠিতে মেঘনা আলমের ব্যক্তিগত হিসাবের যাবতীয় নথি, হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণীসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এর আগে ৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার বাসা থেকে মেঘনাকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরে তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।
চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে ১৫ এপ্রিল মেঘনা আলম, ব্যবসায়ী দেওয়ান সমির ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও দুই-তিনজনকে আসামি করে ধানমন্ডি মডেল থানায় মামলা করেন তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল আলীম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মেঘনা আলম ও তার সহযোগীরা এক বিদেশি কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৬০ কোটি টাকা) দাবি করেন। যদিও এজাহারে কূটনীতিকের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
ঘটনার বর্ণনায় বলা হয়েছে, গত ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় গোপন বৈঠকে এই অর্থ দাবি ও আদায়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ঘটনা আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের জন্য হুমকি হতে পারে।
এর আগে, চাঁদাবাজির অভিযোগে ভাটারা থানায় দায়ের করা একটি মামলায় ১১ এপ্রিল ব্যবসায়ী দেওয়ান সমির গ্রেপ্তার হন।