ছাত্র আন্দোলনের মুখে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অব্যাহতির ছয় দিন পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক মো. হযরত আলী। তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, নতুন উপাচার্য নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অধ্যাপক হযরত আলী রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। এ দায়িত্ব পালনের সময় তিনি বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এস কে শরিফুল আলমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কুয়েট ক্যাম্পাস। এতে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। পরদিন প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।
প্রশাসন সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের ঘটনায় উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে চলতে থাকে আন্দোলন। শেষ পর্যন্ত অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা।
এ পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) হস্তক্ষেপে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙানো হয় এবং ২৫ এপ্রিল দুই প্রশাসনিক প্রধানকে দায়িত্ব থেকে সরানো হয়। ২৩ এপ্রিল সিন্ডিকেট সভায় শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী ৪ মে থেকে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু হবে।
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
ছাত্র আন্দোলনের মুখে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অব্যাহতির ছয় দিন পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক মো. হযরত আলী। তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, নতুন উপাচার্য নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অধ্যাপক হযরত আলী রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। এ দায়িত্ব পালনের সময় তিনি বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এস কে শরিফুল আলমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কুয়েট ক্যাম্পাস। এতে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। পরদিন প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।
প্রশাসন সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের ঘটনায় উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে চলতে থাকে আন্দোলন। শেষ পর্যন্ত অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা।
এ পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) হস্তক্ষেপে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙানো হয় এবং ২৫ এপ্রিল দুই প্রশাসনিক প্রধানকে দায়িত্ব থেকে সরানো হয়। ২৩ এপ্রিল সিন্ডিকেট সভায় শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী ৪ মে থেকে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু হবে।