রাজধানীর আফতাবনগরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচ সদস্য দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় মিথিলা (৮) নামে শিশুটি মারা গেছে। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে। এর আগে মারা গেছেন মিথিলার বাবা তোফাজ্জল (৩৫), মা মানসুরা (২৮) ও ছোট বোন তানজিলা (৪)।
গতকাল শুক্রবার (২৩ মে) রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে মিথিলা।
ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মিথিলার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল, পাশাপাশি শ্বাসনালিও পুড়ে গিয়েছিল। তাকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) রাখা হয়েছিল। সেখানেই সে মারা যায়।
এ ঘটনায় পরিবারের আরেক কন্যা তানিশা (১১) এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এর আগে ১৬ মে রাত সাড়ে ১১টার দিকে আফতাবনগরের দক্ষিণ আনন্দনগর এলাকায় একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন তোফাজ্জল হোসেন, স্ত্রী মানসুরা, তাদের তিন কন্যা—তানিশা, মিথিলা ও তানজিলা।
তোফাজ্জলের মেয়ের জামাই মো. রিপন জানান, ঘটনার আগের দিন ভবনের পাশে নির্মাণাধীন একটি স্থাপনায় খনন কাজের সময় গ্যাস লাইনের লিকেজ হয়। বিষয়টি বাড়ির মালিককে জানানো হলেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। রাতে বাসায় মশার কয়েল জ্বালানোর সময়ই ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ।
তোফাজ্জল হোসেন পেশায় ছিলেন একজন দিনমজুর। তিনি চার কন্যা সন্তানের জনক। এ দুর্ঘটনায় তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে দগ্ধ হন। বড় মেয়ে তখন স্বামীর বাড়িতে থাকায় অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পান। তাদের গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায়।
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
রাজধানীর আফতাবনগরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচ সদস্য দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় মিথিলা (৮) নামে শিশুটি মারা গেছে। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে। এর আগে মারা গেছেন মিথিলার বাবা তোফাজ্জল (৩৫), মা মানসুরা (২৮) ও ছোট বোন তানজিলা (৪)।
গতকাল শুক্রবার (২৩ মে) রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে মিথিলা।
ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মিথিলার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল, পাশাপাশি শ্বাসনালিও পুড়ে গিয়েছিল। তাকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) রাখা হয়েছিল। সেখানেই সে মারা যায়।
এ ঘটনায় পরিবারের আরেক কন্যা তানিশা (১১) এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এর আগে ১৬ মে রাত সাড়ে ১১টার দিকে আফতাবনগরের দক্ষিণ আনন্দনগর এলাকায় একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন তোফাজ্জল হোসেন, স্ত্রী মানসুরা, তাদের তিন কন্যা—তানিশা, মিথিলা ও তানজিলা।
তোফাজ্জলের মেয়ের জামাই মো. রিপন জানান, ঘটনার আগের দিন ভবনের পাশে নির্মাণাধীন একটি স্থাপনায় খনন কাজের সময় গ্যাস লাইনের লিকেজ হয়। বিষয়টি বাড়ির মালিককে জানানো হলেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। রাতে বাসায় মশার কয়েল জ্বালানোর সময়ই ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ।
তোফাজ্জল হোসেন পেশায় ছিলেন একজন দিনমজুর। তিনি চার কন্যা সন্তানের জনক। এ দুর্ঘটনায় তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে দগ্ধ হন। বড় মেয়ে তখন স্বামীর বাড়িতে থাকায় অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পান। তাদের গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায়।