ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় বোরহান মিয়া (৩৬) নামে এক ব্যক্তির ওপর হামলা করে তাঁর কাছ থেকে ৮ লক্ষ টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বিকেলে উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে। আহত বোরহান সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের অষ্টগ্রামের উত্তরপাড়া এলাকার আব্দুল কাদিরের ছেলে। তাঁকে যুহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত বোরহানের স্বজনরা জানান, মহিষ কেনার জন্য বৃহস্পতিবার বিকেলে সুহিলপুরের গাংর হাটে যান বোরহান। তাঁর সঙ্গে দুই চাচাতো ভাই মনির হোসেন ও জিয়াউর রহমানও ছিলেন। বোরহানের বড় ভাই মনিাংজ্জামানের সাথে সুহিলপুর ড়ুামের হিন্দুপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলাল খাঁর পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ ছিল। ওই বিরোধের জেরে বোরহানকে হাটে পেয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন আলাল ও তাঁর লোকজন। পরে বোরহানকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে যুাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বোরহানের চাচাতো ভাই মনির হোসেন জানান, কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই আলালসহ ১০-১২ জন লোক বোরহানের ওপর অতর্কিতভাবে হামলা করে। এ সময় মহিষ কেনার জন্য বোরহানের সঙ্গে থাকা নগদ ৮ লাখ টাকা লুটে নেয় হামলাকারীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয় উল্লেখ করে বলেন, বোরহানের ভাই মনিরুজ্জামানের কাছে টাকা পান আলাল। এর জের ধরে এ হামলার ঘটা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ১৬ জুলাই ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় বোরহান মিয়া (৩৬) নামে এক ব্যক্তির ওপর হামলা করে তাঁর কাছ থেকে ৮ লক্ষ টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বিকেলে উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে। আহত বোরহান সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের অষ্টগ্রামের উত্তরপাড়া এলাকার আব্দুল কাদিরের ছেলে। তাঁকে যুহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত বোরহানের স্বজনরা জানান, মহিষ কেনার জন্য বৃহস্পতিবার বিকেলে সুহিলপুরের গাংর হাটে যান বোরহান। তাঁর সঙ্গে দুই চাচাতো ভাই মনির হোসেন ও জিয়াউর রহমানও ছিলেন। বোরহানের বড় ভাই মনিাংজ্জামানের সাথে সুহিলপুর ড়ুামের হিন্দুপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলাল খাঁর পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ ছিল। ওই বিরোধের জেরে বোরহানকে হাটে পেয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন আলাল ও তাঁর লোকজন। পরে বোরহানকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে যুাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বোরহানের চাচাতো ভাই মনির হোসেন জানান, কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই আলালসহ ১০-১২ জন লোক বোরহানের ওপর অতর্কিতভাবে হামলা করে। এ সময় মহিষ কেনার জন্য বোরহানের সঙ্গে থাকা নগদ ৮ লাখ টাকা লুটে নেয় হামলাকারীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয় উল্লেখ করে বলেন, বোরহানের ভাই মনিরুজ্জামানের কাছে টাকা পান আলাল। এর জের ধরে এ হামলার ঘটা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।