নোয়াখালীর সুবর্ণচরে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে রশি দিয়ে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ৬নং চর আমান উল্যাহ ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াপাড়া গ্রামের সরকার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী গৃহবধূর পিতা বশির উল্যাহ জানান, ১২ বছর পূর্বে একই ইউনিয়ের নোয়াপাড়া গ্রামের সামছুল হকের ছেলে মো.ছিদ্দিকুর রহমানের (৩৫) সাথে আমার বড় মেয়ের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের সংসারে এক মেয়ে ও দুই ছেলে রয়েছে।
ভুক্তভোগী আনোয়ারা বেগম (৩০) জানান, বিবাহের কয়েক বছর পর ভালো ভাবে সংসার কাটালেও গত কয়েক বছর ধরে আমার স্বামী, ভাসুর মো.কামাল উদ্দিন (৪৫) কু-প্ররোচনায় দুই লক্ষ টাকা যৌতুকের দাবিতে আমাকে বসত ঘরের দরজা বন্ধ করে রশি দিয়ে বেঁধে বেপরোয়া মারধর করে মেরে পেলার হুমকি দেয়।
একপর্যায়ে আমার সন্তানদেরকে রেখে হুমকি ধামকি দিয়ে আমাকে শ্বশুর বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আমি নিরুপায় হয়ে বাবার বাড়িতে চলে আসতে বাধ্য হই। আমার পুরো শরীরে আঘাতের রক্তাক্ত চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মীমাংসার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে চরজব্বার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করি।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.জিয়াউল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শনিবার, ২৪ জুলাই ২০২১
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে রশি দিয়ে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ৬নং চর আমান উল্যাহ ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াপাড়া গ্রামের সরকার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী গৃহবধূর পিতা বশির উল্যাহ জানান, ১২ বছর পূর্বে একই ইউনিয়ের নোয়াপাড়া গ্রামের সামছুল হকের ছেলে মো.ছিদ্দিকুর রহমানের (৩৫) সাথে আমার বড় মেয়ের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের সংসারে এক মেয়ে ও দুই ছেলে রয়েছে।
ভুক্তভোগী আনোয়ারা বেগম (৩০) জানান, বিবাহের কয়েক বছর পর ভালো ভাবে সংসার কাটালেও গত কয়েক বছর ধরে আমার স্বামী, ভাসুর মো.কামাল উদ্দিন (৪৫) কু-প্ররোচনায় দুই লক্ষ টাকা যৌতুকের দাবিতে আমাকে বসত ঘরের দরজা বন্ধ করে রশি দিয়ে বেঁধে বেপরোয়া মারধর করে মেরে পেলার হুমকি দেয়।
একপর্যায়ে আমার সন্তানদেরকে রেখে হুমকি ধামকি দিয়ে আমাকে শ্বশুর বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আমি নিরুপায় হয়ে বাবার বাড়িতে চলে আসতে বাধ্য হই। আমার পুরো শরীরে আঘাতের রক্তাক্ত চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মীমাংসার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে চরজব্বার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করি।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.জিয়াউল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।