দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউকের সাবেক এক গাড়ি চালক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সোয়া দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলা করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার কমিশনের উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরিফ সাদেক জানিয়েছেন।
মামলায় রাজউকের সাবেক গাড়ি চালক আব্দুল জলিল আকন্দ এবং তার স্ত্রী জাহানারা বেগমের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ অর্থে চারটি গাড়ি ও একটি মাটি কাটার ভেকু মেশিন কেনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালে জলিলের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। পরে তাকে এবং তার স্ত্রী ও সন্তানের নামে থাকা সম্পদের হিসাব দাখিল করতে নোটিস দেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা।
ওই নোটিসের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর গাড়ি চালক জলিল ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম কমিশনে সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
দুদক বলছে, জলিলের সম্পদ বিবরণী যাচাই করে দেখা গেছে, গাড়ি কেনা বাবদ ১০ লাখ ২০ হাজার ৯১১ টাকাসহ মোট ২৩ লাখ ২৮ হাজার ৩৭৯ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং ৫৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি।
আর তার স্ত্রী জাহানারা বেগম পূবালী ব্যাংক কুড়িল বিশ্বরোড শাখায় ৩০ হাজার ৬৮৯ টাকা, তিনটি গাড়ি কেনা, মাটি কাটার ভেকু মেশিন কেনাসহ সব মিলিয়ে মোট এক কোটি ৬৮ লাখ ১২ হাজার ৪০২ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন বলে দুদকের ভাষ্য।
এজাহারে বলা হয়, “আব্দুল জলিল চাকরিতে থাকাকালে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে উপার্জিত সম্পদ গোপন করার মানসে স্ত্রীর নামে মাছের ব্যবসা, হ্যাচারী ব্যবসায় কথিত বিনিয়োগ দেখিয়ে স্থানান্তর/রূপান্তর/হস্তান্তর করেছেন।”
বুধবার, ১৩ অক্টোবর ২০২১
দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউকের সাবেক এক গাড়ি চালক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সোয়া দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলা করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার কমিশনের উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরিফ সাদেক জানিয়েছেন।
মামলায় রাজউকের সাবেক গাড়ি চালক আব্দুল জলিল আকন্দ এবং তার স্ত্রী জাহানারা বেগমের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ অর্থে চারটি গাড়ি ও একটি মাটি কাটার ভেকু মেশিন কেনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালে জলিলের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। পরে তাকে এবং তার স্ত্রী ও সন্তানের নামে থাকা সম্পদের হিসাব দাখিল করতে নোটিস দেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা।
ওই নোটিসের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর গাড়ি চালক জলিল ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম কমিশনে সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
দুদক বলছে, জলিলের সম্পদ বিবরণী যাচাই করে দেখা গেছে, গাড়ি কেনা বাবদ ১০ লাখ ২০ হাজার ৯১১ টাকাসহ মোট ২৩ লাখ ২৮ হাজার ৩৭৯ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং ৫৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি।
আর তার স্ত্রী জাহানারা বেগম পূবালী ব্যাংক কুড়িল বিশ্বরোড শাখায় ৩০ হাজার ৬৮৯ টাকা, তিনটি গাড়ি কেনা, মাটি কাটার ভেকু মেশিন কেনাসহ সব মিলিয়ে মোট এক কোটি ৬৮ লাখ ১২ হাজার ৪০২ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন বলে দুদকের ভাষ্য।
এজাহারে বলা হয়, “আব্দুল জলিল চাকরিতে থাকাকালে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে উপার্জিত সম্পদ গোপন করার মানসে স্ত্রীর নামে মাছের ব্যবসা, হ্যাচারী ব্যবসায় কথিত বিনিয়োগ দেখিয়ে স্থানান্তর/রূপান্তর/হস্তান্তর করেছেন।”