তথ্যপ্রযুক্তির এই বিশ্বায়নের যুগেও দেশে ক্রমাগত বাড়ছে বেকারত্বের বোঝা। ক্রমবর্ধমান এই বেকারত্বের বোঝাকে জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ২০২৪ সালে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে আইসিটি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে বিডিকলিং একাডেমি। এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে কর্মজীবন শুরু করেছে। বিডিকলিং একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ২০ জন, ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্টে ৫৫৬ জন, গ্রাফিক্স ডিজাইনে ৬৫০ জন, লিড জেনারেশন উইথ ডাটা এন্ট্রিতে ৪১৫ জন, ইউআই/ইউক্স ডিজাইনে ৩১৫ জন, ওরাকল ডাটাবেজ বিষয়ে ১৫০ জন রয়েছেন। এছাড়াও মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে ২০৮ জন, মার্ন স্ট্যাক ডেভেলপমেন্টে ২০৬ জন, ওয়েব ডিজাইনে ৩৬৫ জন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ২৬৫ জন ছাড়াও প্রজেক্ট ফিনিক্স (সেলস) বিষয়ে বিশেষ কয়েকটি ব্যাচে আরও সহস্রাধিক শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
বিডিকলিং একাডেমির এজিএম রনি সাহা এ প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৩ সালে ড্রয়িংরুমের একটি মাত্র কম্পিউটারে ব্যক্তিগত ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বিডিকলিং আইটি লিমিটেডের পথচলা শুরু। বর্তমানে বারোশো জনের অধিক কর্মী কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে আইসিটি সেক্টরে পাঁচ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা রয়েছে বিডিকলিংয়ের।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
তথ্যপ্রযুক্তির এই বিশ্বায়নের যুগেও দেশে ক্রমাগত বাড়ছে বেকারত্বের বোঝা। ক্রমবর্ধমান এই বেকারত্বের বোঝাকে জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ২০২৪ সালে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে আইসিটি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে বিডিকলিং একাডেমি। এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে কর্মজীবন শুরু করেছে। বিডিকলিং একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ২০ জন, ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্টে ৫৫৬ জন, গ্রাফিক্স ডিজাইনে ৬৫০ জন, লিড জেনারেশন উইথ ডাটা এন্ট্রিতে ৪১৫ জন, ইউআই/ইউক্স ডিজাইনে ৩১৫ জন, ওরাকল ডাটাবেজ বিষয়ে ১৫০ জন রয়েছেন। এছাড়াও মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে ২০৮ জন, মার্ন স্ট্যাক ডেভেলপমেন্টে ২০৬ জন, ওয়েব ডিজাইনে ৩৬৫ জন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ২৬৫ জন ছাড়াও প্রজেক্ট ফিনিক্স (সেলস) বিষয়ে বিশেষ কয়েকটি ব্যাচে আরও সহস্রাধিক শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
বিডিকলিং একাডেমির এজিএম রনি সাহা এ প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৩ সালে ড্রয়িংরুমের একটি মাত্র কম্পিউটারে ব্যক্তিগত ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বিডিকলিং আইটি লিমিটেডের পথচলা শুরু। বর্তমানে বারোশো জনের অধিক কর্মী কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে আইসিটি সেক্টরে পাঁচ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা রয়েছে বিডিকলিংয়ের।