প্রতিবছরের মতো এবারও ব্যাপক আয়োজনে এবং ইংরেজি মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্শন স্কুলের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড। সারা দেশের ৭০ টি স্কুলের ৯৯ টি ব্রাঞ্চের এক সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনলাইনের মাধ্যমে এবারের দশম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দশম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াডের পুরস্কার বিতরণী। ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল ৭০ টি স্কুলের ৯৯ টি ব্রাঞ্চ। তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন ৮৮ জন।
ভাষার মাসে দেশের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর অংশগ্রহণে বাংলা ভাষা বিষয়ক সর্ববৃহৎ প্রতিযোগিতা রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড।
ফেইসবুক লাইভে অনুষ্ঠিত এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন বাংলা অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর এবং অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত এমিটি স্কুলের অধ্যক্ষ দেনিস এরদোয়ান। এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব ইয়াশার সাভরান এবং স্কুলের প্রিন্সিপাল রোকসানা জারিন এবং বাংলা অলিম্পিয়াডের কো-অর্ডিনেটর জনাব কামরুল আহসান।
বাংলা অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, বাংলা অলিম্পিয়াডে প্রতিযোগীদের পরিবেশনা দেখে আমি খুবই মুগ্ধ। আমার ধারণা ছিল, ছোটবেলায় আমরা যেমন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা করতাম, এখন হয়তো সেরকম হয় না, বিশেষভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ব্যাপারে ধারণা ছিল, তারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে উদাসীন। কিন্তু এই অনুষ্ঠানে দেখলাম, ইংরেজি মাধ্যমেও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রশংসনীয় চর্চা হচ্ছে, কয়েকজনের আবৃত্তি শুনে আমার চোখে পানি চলে এসেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বিশিষ্ট আবৃত্তিশিল্পী ড: রুপা চক্রবর্তী বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের নিজ ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে, শুধু তাই নয়, পৃথিবীর ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে হবে। এবছর অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের ব্যাপকভাবে বাংলা অলিম্পিয়াডে অংশ গ্রহণ এটাই প্রমাণ করে যে, তারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে ভালোবাসে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণ ও পরিবেশনা আমাকে বিস্মিত করেছে। বাংলা ভাষার জন্য আমাদের যে আগ্রহ এবং আমাদের যে আবেগ, টা ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয়ে এই প্রতিযোগিতা।
এমিটি কলেজ সিডনি অস্ট্রেলিয়া এর অধ্যক্ষ ডেনিজ এরদোয়ান বলেন “আমি তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা দেখে বিমোহিত, এই অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পেরে আমি একটা বিষয়ক দেখলাম বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ অনেক ট্যালেন্টেড । ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানাতে হবে । বাংলা অলিম্পিয়াডের মতোই আমরা অস্ট্রেলিয়াতে আইএফএলসি নামক একটি প্রোগ্রাম আয়োজন করে থাকে । এই প্রোগ্রামে বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রী দেখতে পারলে অনেক খুশি হব, যেখানে তারা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি উপস্থাপন করবে ।
ইন্টার্নেশনাল হোপ স্কুল এর চেয়ারম্যান বলেন, ইন্টার্নেশনাল হোপ স্কুল সব সময় নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষার ক্ষেত্রে যত্নশীল। নিজস্ব সংস্কৃতি তাদের দেশকে ভালবাসতে উদ্বুদ্ধ করে । একমাত্র জাতি হিসেবে যারা মাতৃভাষার জন্য জীবন দিয়েছে ১৯৫২ সালের সেই শহীদদের আমরা কখনো ভুলবো না। বাংলা অলিম্পিয়াড সামনের দিনগুলোতেও অনুষ্ঠিত হতে থাকবে , অনুষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বছর কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য, উপস্থিত বক্তৃতা, সঙ্গীত এবং চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। চিত্রাঙ্কন বিভাগে এ গ্রুপে প্রথম হয়েছে মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী উম্মে আয়মান মায়মুনা,দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী প্রিয়তা পারভেজ। এছাড়াও আরো ছয় শিক্ষার্থী তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। চিত্রাঙ্কণের বি গ্রুপে প্রথম হয়েছে কিডস স্কুলের তানজিম তাইয়েবা রোজা, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে একই স্কুলের মেহনাজ আফরিন মৌমিতা এবং চিটাগাঙ গ্রামার স্কুলের শারাফ রাকশান করিম। এছাড়া ৪ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। চিত্রাঙ্কণে সি গ্রুপে প্রথম হয়েছে মেথডিস্ট ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অর্পিতা আদ্রিয়ানা রত্না, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের সুদিন হামিদ আনসারি এবং ওয়ার্ল্ডব্রিজ স্কুলের তাসিন তাবাসসুম। এছাড়া আরো ৭ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
উপস্থিত বক্তৃতায় এ গ্রুপে প্রথম হয়েছে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের আজমাইন মোহাম্মদ নিবরাস, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের বায়েজিদ এবং ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ইফরাদ। এছাড়া আরো ৩ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
কবিতা আবৃত্তিতে এ গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেছে যৌথভাবে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের তকি ইয়াসার আয়মান এবং লেকহেড গ্রামার স্কুলের রিফাত জাহিন। যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের দিবা মাহজাবিন এবং জায়িম আজলান রহমান। এছাড়াও তিন জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
আবৃত্তির বি গ্রুপে প্রথম হয়েছে প্লে পেন স্কুলের সৈয়দ আরবিন আয়ান, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে আব্দুল কাদের মোল্লা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মিফতাহুল জান্নাত। এছাড়া আরো দু্ই জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। আবৃত্তির সি গ্রুপে প্রথম হয়েছে ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজের কাজী ইবতিসাম নাসিম।
রোববার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
প্রতিবছরের মতো এবারও ব্যাপক আয়োজনে এবং ইংরেজি মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্শন স্কুলের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড। সারা দেশের ৭০ টি স্কুলের ৯৯ টি ব্রাঞ্চের এক সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনলাইনের মাধ্যমে এবারের দশম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দশম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াডের পুরস্কার বিতরণী। ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল ৭০ টি স্কুলের ৯৯ টি ব্রাঞ্চ। তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন ৮৮ জন।
ভাষার মাসে দেশের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর অংশগ্রহণে বাংলা ভাষা বিষয়ক সর্ববৃহৎ প্রতিযোগিতা রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড।
ফেইসবুক লাইভে অনুষ্ঠিত এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন বাংলা অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর এবং অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত এমিটি স্কুলের অধ্যক্ষ দেনিস এরদোয়ান। এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব ইয়াশার সাভরান এবং স্কুলের প্রিন্সিপাল রোকসানা জারিন এবং বাংলা অলিম্পিয়াডের কো-অর্ডিনেটর জনাব কামরুল আহসান।
বাংলা অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, বাংলা অলিম্পিয়াডে প্রতিযোগীদের পরিবেশনা দেখে আমি খুবই মুগ্ধ। আমার ধারণা ছিল, ছোটবেলায় আমরা যেমন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা করতাম, এখন হয়তো সেরকম হয় না, বিশেষভাবে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ব্যাপারে ধারণা ছিল, তারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে উদাসীন। কিন্তু এই অনুষ্ঠানে দেখলাম, ইংরেজি মাধ্যমেও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রশংসনীয় চর্চা হচ্ছে, কয়েকজনের আবৃত্তি শুনে আমার চোখে পানি চলে এসেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বিশিষ্ট আবৃত্তিশিল্পী ড: রুপা চক্রবর্তী বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের নিজ ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে, শুধু তাই নয়, পৃথিবীর ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে হবে। এবছর অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের ব্যাপকভাবে বাংলা অলিম্পিয়াডে অংশ গ্রহণ এটাই প্রমাণ করে যে, তারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে ভালোবাসে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণ ও পরিবেশনা আমাকে বিস্মিত করেছে। বাংলা ভাষার জন্য আমাদের যে আগ্রহ এবং আমাদের যে আবেগ, টা ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয়ে এই প্রতিযোগিতা।
এমিটি কলেজ সিডনি অস্ট্রেলিয়া এর অধ্যক্ষ ডেনিজ এরদোয়ান বলেন “আমি তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা দেখে বিমোহিত, এই অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পেরে আমি একটা বিষয়ক দেখলাম বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ অনেক ট্যালেন্টেড । ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানাতে হবে । বাংলা অলিম্পিয়াডের মতোই আমরা অস্ট্রেলিয়াতে আইএফএলসি নামক একটি প্রোগ্রাম আয়োজন করে থাকে । এই প্রোগ্রামে বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রী দেখতে পারলে অনেক খুশি হব, যেখানে তারা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি উপস্থাপন করবে ।
ইন্টার্নেশনাল হোপ স্কুল এর চেয়ারম্যান বলেন, ইন্টার্নেশনাল হোপ স্কুল সব সময় নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষার ক্ষেত্রে যত্নশীল। নিজস্ব সংস্কৃতি তাদের দেশকে ভালবাসতে উদ্বুদ্ধ করে । একমাত্র জাতি হিসেবে যারা মাতৃভাষার জন্য জীবন দিয়েছে ১৯৫২ সালের সেই শহীদদের আমরা কখনো ভুলবো না। বাংলা অলিম্পিয়াড সামনের দিনগুলোতেও অনুষ্ঠিত হতে থাকবে , অনুষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বছর কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য, উপস্থিত বক্তৃতা, সঙ্গীত এবং চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। চিত্রাঙ্কন বিভাগে এ গ্রুপে প্রথম হয়েছে মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী উম্মে আয়মান মায়মুনা,দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী প্রিয়তা পারভেজ। এছাড়াও আরো ছয় শিক্ষার্থী তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। চিত্রাঙ্কণের বি গ্রুপে প্রথম হয়েছে কিডস স্কুলের তানজিম তাইয়েবা রোজা, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে একই স্কুলের মেহনাজ আফরিন মৌমিতা এবং চিটাগাঙ গ্রামার স্কুলের শারাফ রাকশান করিম। এছাড়া ৪ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। চিত্রাঙ্কণে সি গ্রুপে প্রথম হয়েছে মেথডিস্ট ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অর্পিতা আদ্রিয়ানা রত্না, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের সুদিন হামিদ আনসারি এবং ওয়ার্ল্ডব্রিজ স্কুলের তাসিন তাবাসসুম। এছাড়া আরো ৭ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
উপস্থিত বক্তৃতায় এ গ্রুপে প্রথম হয়েছে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের আজমাইন মোহাম্মদ নিবরাস, যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের বায়েজিদ এবং ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ইফরাদ। এছাড়া আরো ৩ জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
কবিতা আবৃত্তিতে এ গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেছে যৌথভাবে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের তকি ইয়াসার আয়মান এবং লেকহেড গ্রামার স্কুলের রিফাত জাহিন। যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের দিবা মাহজাবিন এবং জায়িম আজলান রহমান। এছাড়াও তিন জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
আবৃত্তির বি গ্রুপে প্রথম হয়েছে প্লে পেন স্কুলের সৈয়দ আরবিন আয়ান, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে আব্দুল কাদের মোল্লা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মিফতাহুল জান্নাত। এছাড়া আরো দু্ই জন তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। আবৃত্তির সি গ্রুপে প্রথম হয়েছে ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজের কাজী ইবতিসাম নাসিম।