alt

শিক্ষা

আমি রাজনীতির চূড়ান্ত নোংরামির শিকার : সামিয়া রহমান

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক : সোমবার, ০১ মার্চ ২০২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিয়া রহমান জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতির চূড়ান্ত ‘নোংরামি’র শিকার আমি। আমার বিরুদ্ধে হওয়া ষড়যন্ত্র উদঘাটনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ অভিভাবক ও চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের কাছে আমি আবেদন জানাই।

সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আবেদন জানান।

নিজের দালিলিক প্রমাণ তুলে ধরে সামিয়া রহমান বলেন, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমার নামে অভিযাগ করা হয়। তাতে বলা হয়, ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে সোস্যাল সায়েন্স জার্নালে আমার এবং সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানের নামে প্রকাশিত ‘অ্যা নিউ ডাইমেনশন ইন কলোনিয়ালিজম অ্যান্ড পপ কালচার: অ্যা কেস স্টাডি অব কালচারাল ইম্পেরিয়ালিজম’ প্রবন্ধটি শিকাগো জার্নালে প্রকাশিত মিশেল ফুকোর ‘দ্য সাবজেক্ট অ্যান্ড পাওয়ার’ প্রবন্ধটির অংশ বিশেষ অনুকরণ করে রচিত। প্লেজারিজমের অভিযোগে জার্নালের অ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ অ্যাসিসটেন্ট অ্যালেক্স মার্টিন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন বলে জানানো হয়। তার প্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ২০১৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

তিনি বলেন, শিকাগো জার্নালের যে চিঠির ভিত্তিতে আমার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে দীর্ঘ ৪ বছর ধরে মিডিয়া ট্রায়াল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে শাস্তির সুপারিশ করেছে। ডিমোশন দিয়েছে -সেই চিঠিটিই আদতে সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া, বানোয়াট।

সামিয়া করেন, শিকাগো জার্নাল থেকে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এ ধরনের কোনও চিঠি, কখনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠানো হয়নি। অ্যালেক্স মার্টিন বলে শিকাগো জার্নালে কেউ কখনও কাজ করেনি। এমনকি শিকাগো ইউনিভার্সিটি এবং শিকাগো প্রেসেও অ্যালেক্স মারটিন বলে কেউ নেই। শিকাগো জার্নালের এডিটর ক্রেইগ ওয়াকার নিজে জানিয়েছেন অ্যালেক্স মার্টিন বলে কেউ কখনও শিকাগো জার্নালে কেউ ছিল না, কেউ নেই। চিঠিটি যে সম্পূর্ণ বানোয়াট, তৈরি করা বা মিথ্যা- চিঠিটির বিভিন্ন অংশ পড়লেই দেখতে পাবেন। এসময় তিনি শিকাগো জার্নালের কাছ থেকে প্রাপ্ত ই-মেইলের ছবি তুলে ধরেন।

আত্মপক্ষ সমর্থন করে তিনি বলেন, প্রত্যেকটা বিদেশি জার্নাল বা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ডোমেইন থাকে। এখানে কথিত অ্যালেক্স মার্টিন সেই ডোমেইনও ব্যবহার করেননি। নিজস্ব ব্যক্তিগত মেইল থেকে তিনি এই চিঠি পাঠিয়েছেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পর্যন্ত চিঠিটির কোনও সফট কপিও আমাকে পাঠায়নি।

তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনাল পর্যন্ত এই চিঠিটি এবং অ্যালেক্স মার্টিনকে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। ট্রাইব্যুনালের সদস্য ড. জিনাত হুদা গণমাধ্যমকেই বলেছেন, অ্যালেক্স মার্টিন চরিত্রটি সন্দেহজনক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফলাইন জার্নালের কপি কীভাবে অ্যালেক্স মার্টিনের কাছে পৌঁছালো? কিন্তু তদন্ত কমিটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে (যে তদন্ত কমিটি চার বছর ধরে মিডিয়াকে আমার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছে গেছেন) এই বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চুপ থেকেছে। চিঠিটি ম্যানুফ্যাকচার করা সেটি গুরুত্বপূর্ণ অধিদফতরগুলোই বলছে। আপনারা নিজেরাও যাচাই করতে পারেন।

সামিয়া আরো জানান, একটি মিথ্যা চিঠির ওপর ভিত্তি করে তদন্ত হলে, শাস্তি দেয়া হলে, সেই তদন্তের কার্যকারিতা কি ষড়যন্ত্রমূলক নয়? এটি কি অপরাধ নয়? উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়? দীর্ঘ চার বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমাকে মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে হয়রানি করে শাস্তি দিয়েছে। চিঠির অস্তিত্বই তো মিথ্যা।

সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ, অপরাজেয় বাংলার সদস্য সচিব এইচ রহমান মিলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আসন বেড়েছে ৫০টি, থাকবে ভ্রাম্যমাণ পানির ট্যাংক ও চিকিৎসক

পরীক্ষার আগেই হবু শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে যায় উত্তরপত্র:ডিবি

ছবি

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

তীব্র গরমেও বাড়ছে না ছুটি, রবিবার খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

৫০ শতাংশ লিখিত ও ৫০ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়ন

নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তম শ্রেণীতে শরীফার গল্প থাকছে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ও দ্রুত সেবা প্রদানে নির্দেশ

তাপদাহের কারণে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ক্লাস , মিডটার্ম পরীক্ষা স্থগিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্ব-শরীরেই চলবে ক্লাস-পরীক্ষা

ছবি

গরমের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সকল কলেজের ক্লাস বন্ধ

ছবি

তৃতীয় দফায় তিনদিন শ্রেণি কার্যক্রম বর্জনে ঘোষণা কুবি শিক্ষক সমিতির

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তির আবেদনের ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ

ছবি

বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালককে অব্যাহতি

ছবি

এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু মঙ্গলবার, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত

ছবি

স্বল্প আয়ের মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরন

ছবি

রাবি-চবির অধিভুক্ত হল ৯ সরকারি কলেজ

ছবি

১১ মের মধ্যেই এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নতুন শিক্ষাক্রম : আগের ধাচেই শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি এনটিআরসিএ’র

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে ফি আদায় করলে ব্যবস্থা

ছবি

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ৩০ জুন, রুটিন প্রকাশ

ছবি

বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি চলবে : হাইকোর্ট

ছবি

বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির দাবিতে দেশব্যাপী মানববন্ধন করবে ছাত্রলীগ

ছবি

তিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে তিন ক্যাম্পাসে চলছে পাল্টাপাল্টি মহড়া

ছবি

৩০টি বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব স্থগিত:এনবিআর

ছবি

শিক্ষায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক উভয় স্তরে পারিবারিক ব্যয় বেড়েছে

শিক্ষায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক উভয় স্তরে পারিবারিক ব্যয় বেড়েছে

কক্সবাজারে ওয়্যারলেস অডিও ডিভাইসসহ দুইজন আটক

ছবি

মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে, বেড়েছে মাদ্রাসায়

ছবি

দুর্নীতির অভিযোগে বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা বরখাস্ত

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৬ দিনের ছুটি শুরু

ছবি

শনিবার স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত: শিক্ষামন্ত্রী নওফেল

উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সমাপনী পরীক্ষা পাঁচ ঘণ্টা করার প্রস্তাব এনসিটিবির

ছবি

ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক রাশেদা ইরশাদ

ছবি

এইচএসসি পরীক্ষা কার কোন কেন্দ্রে, তালিকা প্রকাশ

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের শতাধিক ‘ট্রেড কোর্সের’ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই সংস্থার দ্বন্দ্ব

tab

শিক্ষা

আমি রাজনীতির চূড়ান্ত নোংরামির শিকার : সামিয়া রহমান

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক

সোমবার, ০১ মার্চ ২০২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিয়া রহমান জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতির চূড়ান্ত ‘নোংরামি’র শিকার আমি। আমার বিরুদ্ধে হওয়া ষড়যন্ত্র উদঘাটনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ অভিভাবক ও চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের কাছে আমি আবেদন জানাই।

সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আবেদন জানান।

নিজের দালিলিক প্রমাণ তুলে ধরে সামিয়া রহমান বলেন, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমার নামে অভিযাগ করা হয়। তাতে বলা হয়, ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে সোস্যাল সায়েন্স জার্নালে আমার এবং সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানের নামে প্রকাশিত ‘অ্যা নিউ ডাইমেনশন ইন কলোনিয়ালিজম অ্যান্ড পপ কালচার: অ্যা কেস স্টাডি অব কালচারাল ইম্পেরিয়ালিজম’ প্রবন্ধটি শিকাগো জার্নালে প্রকাশিত মিশেল ফুকোর ‘দ্য সাবজেক্ট অ্যান্ড পাওয়ার’ প্রবন্ধটির অংশ বিশেষ অনুকরণ করে রচিত। প্লেজারিজমের অভিযোগে জার্নালের অ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ অ্যাসিসটেন্ট অ্যালেক্স মার্টিন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন বলে জানানো হয়। তার প্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ২০১৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

তিনি বলেন, শিকাগো জার্নালের যে চিঠির ভিত্তিতে আমার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে দীর্ঘ ৪ বছর ধরে মিডিয়া ট্রায়াল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে শাস্তির সুপারিশ করেছে। ডিমোশন দিয়েছে -সেই চিঠিটিই আদতে সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া, বানোয়াট।

সামিয়া করেন, শিকাগো জার্নাল থেকে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এ ধরনের কোনও চিঠি, কখনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠানো হয়নি। অ্যালেক্স মার্টিন বলে শিকাগো জার্নালে কেউ কখনও কাজ করেনি। এমনকি শিকাগো ইউনিভার্সিটি এবং শিকাগো প্রেসেও অ্যালেক্স মারটিন বলে কেউ নেই। শিকাগো জার্নালের এডিটর ক্রেইগ ওয়াকার নিজে জানিয়েছেন অ্যালেক্স মার্টিন বলে কেউ কখনও শিকাগো জার্নালে কেউ ছিল না, কেউ নেই। চিঠিটি যে সম্পূর্ণ বানোয়াট, তৈরি করা বা মিথ্যা- চিঠিটির বিভিন্ন অংশ পড়লেই দেখতে পাবেন। এসময় তিনি শিকাগো জার্নালের কাছ থেকে প্রাপ্ত ই-মেইলের ছবি তুলে ধরেন।

আত্মপক্ষ সমর্থন করে তিনি বলেন, প্রত্যেকটা বিদেশি জার্নাল বা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ডোমেইন থাকে। এখানে কথিত অ্যালেক্স মার্টিন সেই ডোমেইনও ব্যবহার করেননি। নিজস্ব ব্যক্তিগত মেইল থেকে তিনি এই চিঠি পাঠিয়েছেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পর্যন্ত চিঠিটির কোনও সফট কপিও আমাকে পাঠায়নি।

তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনাল পর্যন্ত এই চিঠিটি এবং অ্যালেক্স মার্টিনকে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। ট্রাইব্যুনালের সদস্য ড. জিনাত হুদা গণমাধ্যমকেই বলেছেন, অ্যালেক্স মার্টিন চরিত্রটি সন্দেহজনক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফলাইন জার্নালের কপি কীভাবে অ্যালেক্স মার্টিনের কাছে পৌঁছালো? কিন্তু তদন্ত কমিটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে (যে তদন্ত কমিটি চার বছর ধরে মিডিয়াকে আমার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছে গেছেন) এই বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চুপ থেকেছে। চিঠিটি ম্যানুফ্যাকচার করা সেটি গুরুত্বপূর্ণ অধিদফতরগুলোই বলছে। আপনারা নিজেরাও যাচাই করতে পারেন।

সামিয়া আরো জানান, একটি মিথ্যা চিঠির ওপর ভিত্তি করে তদন্ত হলে, শাস্তি দেয়া হলে, সেই তদন্তের কার্যকারিতা কি ষড়যন্ত্রমূলক নয়? এটি কি অপরাধ নয়? উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়? দীর্ঘ চার বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমাকে মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে হয়রানি করে শাস্তি দিয়েছে। চিঠির অস্তিত্বই তো মিথ্যা।

সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ, অপরাজেয় বাংলার সদস্য সচিব এইচ রহমান মিলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

back to top