হঠাৎ শ্বাসকষ্টে অসুস্থ হয়ে রাহাত আরা মিমি (২২) নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ও ইনস্টিটিউটের (আইইআর) ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের (১৩তম আবর্তন) শিক্ষার্থী ছিলেন।
মিমি রোববার (১১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) শ্বাস কষ্ট নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন বলে জানা যায়।
তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল।
তার পরিবার ও বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মিমির গ্রামের বাড়ি বগুড়া জেলায় হলেও থাকতেন মিরপুর এলাকায়। তিনি দীর্ঘ একবছর ধরেই অসুস্থ ছিলেন। রোববার সকালে গুরুতর খিচুনি ও জ্বর এলে প্রথমে তাকে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নেওয়া হয়। বিকেলে অতিরিক্ত রক্ত বমি শুরু হওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি হাসপাতালে মারা যান। মরদেহ মিমিদের মিরপুরের বাসায় নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।
তার মৃত্যুতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সবাই তার আত্মার মাগফেরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
এর আগে গত ৭ জুলাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাঈদা নাসরিন ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১
হঠাৎ শ্বাসকষ্টে অসুস্থ হয়ে রাহাত আরা মিমি (২২) নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ও ইনস্টিটিউটের (আইইআর) ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের (১৩তম আবর্তন) শিক্ষার্থী ছিলেন।
মিমি রোববার (১১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) শ্বাস কষ্ট নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন বলে জানা যায়।
তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল।
তার পরিবার ও বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মিমির গ্রামের বাড়ি বগুড়া জেলায় হলেও থাকতেন মিরপুর এলাকায়। তিনি দীর্ঘ একবছর ধরেই অসুস্থ ছিলেন। রোববার সকালে গুরুতর খিচুনি ও জ্বর এলে প্রথমে তাকে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নেওয়া হয়। বিকেলে অতিরিক্ত রক্ত বমি শুরু হওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি হাসপাতালে মারা যান। মরদেহ মিমিদের মিরপুরের বাসায় নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।
তার মৃত্যুতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সবাই তার আত্মার মাগফেরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
এর আগে গত ৭ জুলাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাঈদা নাসরিন ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।