করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) শিক্ষার্থীদের প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত টিউশন ফি মওকুফ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা এবং মা-বাবা হারানো শিক্ষার্থীদের বিশেষ বৃত্তি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের উপাচার্য প্রফেসর ড. আতিকুল ইসলাম।
এনএসইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরসহ বিভিন্ন লেভেলে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। করোনা মহামারীর মধ্যে জিডিটাল প্ল্যাটফর্মে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. আতিকুল ইসলাম সংবাদকে বলেন, ‘আমরা প্রতি সপ্তাহে তিন হাজারের বেশি অনলাইন ক্লাস নিয়েছি, সেখানে উপস্থিতি ৯৩ শতাংশের মতো; যা স্বাভাবিক সময়ের থেকেও বেশি। একটি ক্লাসও মিস হয়নি। শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের কমিটমেন্ট আছে।’
এনএসইউ শিক্ষকরা জানিয়েছেন, গত ১২ মাসে করোনাকালে তিন সেমিস্টারে সকল শিক্ষার্থীর জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি মওকুফ করা হয়েছে। স্টুডেন্ট-অ্যাক্টিভিটি ফি শতভাগ মওকুফ করা হয়েছে। মোট ফিসহ মওকুফের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। মেধাবী ও অভাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি হিসেবে ১৮ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে।
করোনাকালে ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে তাদের দুই দিনের বেতনের সমপরিমাণ মোট ৫০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন। ইউনিভার্সিটি মহামারী চলাকালীন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বাংলাদেশ সেনা ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের সাহায্যে ১১ হাজার ব্যাগ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছে। কোভিড-১৯ এর পরীক্ষার সহায়তার জন্য সরকারকে পিসিআর মেশিন সরবরাহ করেছে।
এছাড়াও করোনাকালে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনসহ নানা কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতির জনকের জীবন নিয়ে একটি বই বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই প্রকাশ করা হয়েছে। চালু করা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার’। যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা দুই হাজার ১৭৮টি বই কর্নারে সংরক্ষিত আছে
সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১
করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) শিক্ষার্থীদের প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত টিউশন ফি মওকুফ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা এবং মা-বাবা হারানো শিক্ষার্থীদের বিশেষ বৃত্তি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের উপাচার্য প্রফেসর ড. আতিকুল ইসলাম।
এনএসইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরসহ বিভিন্ন লেভেলে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। করোনা মহামারীর মধ্যে জিডিটাল প্ল্যাটফর্মে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. আতিকুল ইসলাম সংবাদকে বলেন, ‘আমরা প্রতি সপ্তাহে তিন হাজারের বেশি অনলাইন ক্লাস নিয়েছি, সেখানে উপস্থিতি ৯৩ শতাংশের মতো; যা স্বাভাবিক সময়ের থেকেও বেশি। একটি ক্লাসও মিস হয়নি। শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের কমিটমেন্ট আছে।’
এনএসইউ শিক্ষকরা জানিয়েছেন, গত ১২ মাসে করোনাকালে তিন সেমিস্টারে সকল শিক্ষার্থীর জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি মওকুফ করা হয়েছে। স্টুডেন্ট-অ্যাক্টিভিটি ফি শতভাগ মওকুফ করা হয়েছে। মোট ফিসহ মওকুফের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। মেধাবী ও অভাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি হিসেবে ১৮ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে।
করোনাকালে ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে তাদের দুই দিনের বেতনের সমপরিমাণ মোট ৫০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন। ইউনিভার্সিটি মহামারী চলাকালীন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বাংলাদেশ সেনা ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের সাহায্যে ১১ হাজার ব্যাগ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছে। কোভিড-১৯ এর পরীক্ষার সহায়তার জন্য সরকারকে পিসিআর মেশিন সরবরাহ করেছে।
এছাড়াও করোনাকালে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনসহ নানা কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতির জনকের জীবন নিয়ে একটি বই বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই প্রকাশ করা হয়েছে। চালু করা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার’। যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা দুই হাজার ১৭৮টি বই কর্নারে সংরক্ষিত আছে