গ্রুপভিত্তিক (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যসহ অন্যান্য গ্রুপ) নৈর্বাচনিক ৩টি বিষয়ে ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
তবে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে আবশ্যিক বিষয় এবং চতুর্থ বিষয়ের নম্বর দিয়ে ফলাফলে যোগ করা হবে। গতকাল ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম আমিরুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেওয়া হবে। বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ জনিত অতিমারির কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আবশ্যিক বিষয় ও চতুর্থ বিষয়ের কোনো পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
এতে আরও বলা হয়েছে, জেএসসি বা সমমান ও এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে চতুর্থ বিষয়ের নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ২০২১ সালের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলে নম্বর দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিতে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এ মুহূর্তে শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডে চতুর্থ বিষয় পরিবর্তন বা সংশোধনের সুযোগ নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছিলেন, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে সময় ও নম্বর কমিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এসএসসি ও সমমানের বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ গণিত, আইসিটি ও ধর্ম বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। আর এইচএসসি ও সমমানের আবশ্যিক বাংলা, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
শিক্ষামন্ত্রী প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার্থীদের আগের পাবলিক পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করে মূল্যায়নের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হবে। পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হলে তিন বিষয়ের পরীক্ষার নম্বর এবং আবশ্যিক সাবজেক্ট ম্যাপিং করে তার নম্বর একসঙ্গে যুক্ত করে ফল প্রকাশ করা হবে।
সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১
গ্রুপভিত্তিক (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যসহ অন্যান্য গ্রুপ) নৈর্বাচনিক ৩টি বিষয়ে ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
তবে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে আবশ্যিক বিষয় এবং চতুর্থ বিষয়ের নম্বর দিয়ে ফলাফলে যোগ করা হবে। গতকাল ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম আমিরুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেওয়া হবে। বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ জনিত অতিমারির কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আবশ্যিক বিষয় ও চতুর্থ বিষয়ের কোনো পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
এতে আরও বলা হয়েছে, জেএসসি বা সমমান ও এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে চতুর্থ বিষয়ের নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ২০২১ সালের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলে নম্বর দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিতে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এ মুহূর্তে শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডে চতুর্থ বিষয় পরিবর্তন বা সংশোধনের সুযোগ নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছিলেন, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে সময় ও নম্বর কমিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এসএসসি ও সমমানের বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ গণিত, আইসিটি ও ধর্ম বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। আর এইচএসসি ও সমমানের আবশ্যিক বাংলা, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
শিক্ষামন্ত্রী প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার্থীদের আগের পাবলিক পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করে মূল্যায়নের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হবে। পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হলে তিন বিষয়ের পরীক্ষার নম্বর এবং আবশ্যিক সাবজেক্ট ম্যাপিং করে তার নম্বর একসঙ্গে যুক্ত করে ফল প্রকাশ করা হবে।