বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের এক ছাত্রীকে মেসেঞ্জার ইনবক্সে উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী জারিফ হোসাইনসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
অভিযোগ ওঠা বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন- কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী সালমান সায়ীদ, জারিফ ইকরাম ও জায়ীদ মনোয়ার চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী আমাকে সরাসরি অভিযোগ করেননি। তবে বিভাগের ছাত্র প্রতিনিধি আমাকে ই-মেইলে অভিযোগ দেয়। সেটি আমি প্রিন্ট করে উপাচার্যকে পৌঁছে দিয়েছি। উপাচার্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। এ বিষয়ে আজকে অফিস আদেশ দেওয়া হবে। এরপর কমিটি তদন্ত করে রিপোর্ট দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার বিষয়ে বুয়েট শিক্ষার্থীরা জানান, জারিফ হোসাইন ভুক্তভোগী নারী সহপাঠীকে বিশেষ পছন্দ করতেন। তার কাছে কোনো সাড়া না পেয়ে জারিফ পরবর্তীতে যৌন হয়রানি শুরু করেন। জারিফ ও তার তিন বন্ধু মিলে একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে পরিকল্পনা করে মেয়েটিকে একের পর এক আজে বাজে অশ্লিল ছবি পাঠাতে থাকে। পরবর্তীতে বিষয়টি বুয়েট শিক্ষার্থীদের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন গ্রুপে আলোচনা হতে হতে তা অনেকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, এবং এক পর্যায়ে উপাচার্যের হাতে পৌঁছায়।
মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই ২০২১
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের এক ছাত্রীকে মেসেঞ্জার ইনবক্সে উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী জারিফ হোসাইনসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
অভিযোগ ওঠা বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন- কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী সালমান সায়ীদ, জারিফ ইকরাম ও জায়ীদ মনোয়ার চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী আমাকে সরাসরি অভিযোগ করেননি। তবে বিভাগের ছাত্র প্রতিনিধি আমাকে ই-মেইলে অভিযোগ দেয়। সেটি আমি প্রিন্ট করে উপাচার্যকে পৌঁছে দিয়েছি। উপাচার্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। এ বিষয়ে আজকে অফিস আদেশ দেওয়া হবে। এরপর কমিটি তদন্ত করে রিপোর্ট দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার বিষয়ে বুয়েট শিক্ষার্থীরা জানান, জারিফ হোসাইন ভুক্তভোগী নারী সহপাঠীকে বিশেষ পছন্দ করতেন। তার কাছে কোনো সাড়া না পেয়ে জারিফ পরবর্তীতে যৌন হয়রানি শুরু করেন। জারিফ ও তার তিন বন্ধু মিলে একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে পরিকল্পনা করে মেয়েটিকে একের পর এক আজে বাজে অশ্লিল ছবি পাঠাতে থাকে। পরবর্তীতে বিষয়টি বুয়েট শিক্ষার্থীদের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন গ্রুপে আলোচনা হতে হতে তা অনেকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, এবং এক পর্যায়ে উপাচার্যের হাতে পৌঁছায়।