দেশে প্রথমবারের মত ‘ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ’ আয়োজন করেছে ইন্টার-ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং ডিবেট ফেস্ট-পয়েন্ট কাউন্টার-পয়েন্ট। এই বিতর্কের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয় গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে। ফাইনালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম সিলেভি স্কোয়াড টিমকে হারিয়ে বিজয়ী হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের টিম বায। গ্র্যান্ড ফিনালে বিতর্কের বিষয় ছিল ‘মুনাফা বাড়ানোর পরিবর্তে মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য হওয়া উচিত সমাজের সেবা করা।’
ফাইনাল বিতর্কে বিচারক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মীজানুর রহমান, আইবিএ’র অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার এবং আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলমগীর। বিতর্কটি মডারেট করেন আরলা ফুডস এর হেড অফ মার্কেটিং গালীব বিন মুহাম্মদ। অনলাইনে অনুষ্ঠিত এই বিতর্ক উৎসবের টাইটেল স্পন্সর এসএমসি প্লাস ইলেট্রোলাইট ড্রিংক এবং পাওয়ার্ড বাই স্পন্সর ইস্পাহানি ও ওয়ালটন।
কর্পোরেট মার্কেটিং পেশাজীবী এবং তরুণ উদ্যমী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যবধান দূর করার লক্ষ্যে ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশ জুলাই ২০২১ এ একটি ইন্টার-ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব শুরু করার উদ্যোগ নেয়। গত ১৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই বিতর্ক উৎসবে মার্কেটিং ক্ষেত্রের সমসাময়িক বিষয়ের উপর ৬৩টি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। ফেসবুক প্লাটফর্মে আয়োজিত এই উৎসবের মডারেটর এবং বিচারক হিসাবে যুক্ত ছিলেন দেশের সফল এবং প্রতিশশ্রুতিশীল ৯০জন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে তথ্য-উপাত্ত ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সহযোগিতার জন্য মেন্টর হিসাবেও যুক্ত ছিলেন আরো ৪০জন মার্কেটিং পেশাজীবী।
এই বিতর্ক উৎসব নিয়ে এসএমসি এন্টারপ্রাইজের জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) খন্দকার শামীম রহমান বলেন, একদিন ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ^বিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পেশাদার হিসাবে জব মার্কেটে প্রবেশ করবে বা নিজেদের উদ্যোগ শুরু করবে। দুই ক্ষেত্রেই মার্কেটিং বিষয়ক সম্যক জ্ঞান তাদেরকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগের ফলে তারা বৈশি^ক এবং দেশীয় মার্কেটিং ট্রেন্ড নিয়ে আরও বেশী জানার সুযোগ পাবে।
দেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয় থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ১২৭টি টিম থেকে ৬৪টি টিম বাছাই করা হয়েছিল। এই আয়োজন প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম ক্যারিয়ারের শুরুতেই মার্কেটিং বিষয়ে জানার উপর গুরুত্ব দিতে বলেছেন। তিনি বলেন, দেশে আমাদের আরও অনেক সৃষ্টিশীল এবং প্রতিশ্রুতিশীল মার্কেটিয়ার দরকার। ব্যবসায় শিক্ষার পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার এবং মানবিক বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝেও মার্কেটিং বিষয়ক সম্যক জ্ঞান এবং চর্চা বিনিময় এই বিতর্কের মধ্য দিয়ে আরো বেশি ছড়িয়ে পড়বে বলে আমি বিশ^াস করি।
আন্তঃবিশ^বিদ্যালয় মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব-২০২১ নিয়ে ‘ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ’ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই মার্কেটিং এবং ব্র্যান্ড নিয়ে কাজ করে আসছে। এতদিন পেশাজীবীদের জন্য নানা ধরনের আয়োজন থাকলেও এই প্রথম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কিছু করতে পারছি আমরা। পণ্য, ভোক্তা, মার্কেট ডাইনামিক্স, ট্রেন্ড ইত্যাদিসহ দরকারী বিষয়গুলোতে ছাত্রছাত্রীরা আগ্রহী হয়ে উঠলে সেটা তাদের ক্যারিয়াওে দারুণ কাজে দেবে। ছাত্রাবস্থায় মার্কেটিং এর নানা প্রায়োগিক বিষয়ে ধারণার পাশাপাশি সফল মার্কেটিং পেশাজীবীদের সাথে ছাত্র-ছাত্রীদের সেতুবন্ধন হিসাবেও এই প্রোগ্রাম কাজ করবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশে প্রথমবারের মত ‘ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ’ আয়োজন করেছে ইন্টার-ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং ডিবেট ফেস্ট-পয়েন্ট কাউন্টার-পয়েন্ট। এই বিতর্কের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয় গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে। ফাইনালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম সিলেভি স্কোয়াড টিমকে হারিয়ে বিজয়ী হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের টিম বায। গ্র্যান্ড ফিনালে বিতর্কের বিষয় ছিল ‘মুনাফা বাড়ানোর পরিবর্তে মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য হওয়া উচিত সমাজের সেবা করা।’
ফাইনাল বিতর্কে বিচারক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মীজানুর রহমান, আইবিএ’র অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার এবং আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলমগীর। বিতর্কটি মডারেট করেন আরলা ফুডস এর হেড অফ মার্কেটিং গালীব বিন মুহাম্মদ। অনলাইনে অনুষ্ঠিত এই বিতর্ক উৎসবের টাইটেল স্পন্সর এসএমসি প্লাস ইলেট্রোলাইট ড্রিংক এবং পাওয়ার্ড বাই স্পন্সর ইস্পাহানি ও ওয়ালটন।
কর্পোরেট মার্কেটিং পেশাজীবী এবং তরুণ উদ্যমী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যবধান দূর করার লক্ষ্যে ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশ জুলাই ২০২১ এ একটি ইন্টার-ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব শুরু করার উদ্যোগ নেয়। গত ১৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই বিতর্ক উৎসবে মার্কেটিং ক্ষেত্রের সমসাময়িক বিষয়ের উপর ৬৩টি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। ফেসবুক প্লাটফর্মে আয়োজিত এই উৎসবের মডারেটর এবং বিচারক হিসাবে যুক্ত ছিলেন দেশের সফল এবং প্রতিশশ্রুতিশীল ৯০জন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে তথ্য-উপাত্ত ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সহযোগিতার জন্য মেন্টর হিসাবেও যুক্ত ছিলেন আরো ৪০জন মার্কেটিং পেশাজীবী।
এই বিতর্ক উৎসব নিয়ে এসএমসি এন্টারপ্রাইজের জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) খন্দকার শামীম রহমান বলেন, একদিন ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ^বিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পেশাদার হিসাবে জব মার্কেটে প্রবেশ করবে বা নিজেদের উদ্যোগ শুরু করবে। দুই ক্ষেত্রেই মার্কেটিং বিষয়ক সম্যক জ্ঞান তাদেরকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগের ফলে তারা বৈশি^ক এবং দেশীয় মার্কেটিং ট্রেন্ড নিয়ে আরও বেশী জানার সুযোগ পাবে।
দেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয় থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ১২৭টি টিম থেকে ৬৪টি টিম বাছাই করা হয়েছিল। এই আয়োজন প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম ক্যারিয়ারের শুরুতেই মার্কেটিং বিষয়ে জানার উপর গুরুত্ব দিতে বলেছেন। তিনি বলেন, দেশে আমাদের আরও অনেক সৃষ্টিশীল এবং প্রতিশ্রুতিশীল মার্কেটিয়ার দরকার। ব্যবসায় শিক্ষার পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার এবং মানবিক বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝেও মার্কেটিং বিষয়ক সম্যক জ্ঞান এবং চর্চা বিনিময় এই বিতর্কের মধ্য দিয়ে আরো বেশি ছড়িয়ে পড়বে বলে আমি বিশ^াস করি।
আন্তঃবিশ^বিদ্যালয় মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব-২০২১ নিয়ে ‘ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ’ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিসনার্স বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই মার্কেটিং এবং ব্র্যান্ড নিয়ে কাজ করে আসছে। এতদিন পেশাজীবীদের জন্য নানা ধরনের আয়োজন থাকলেও এই প্রথম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কিছু করতে পারছি আমরা। পণ্য, ভোক্তা, মার্কেট ডাইনামিক্স, ট্রেন্ড ইত্যাদিসহ দরকারী বিষয়গুলোতে ছাত্রছাত্রীরা আগ্রহী হয়ে উঠলে সেটা তাদের ক্যারিয়াওে দারুণ কাজে দেবে। ছাত্রাবস্থায় মার্কেটিং এর নানা প্রায়োগিক বিষয়ে ধারণার পাশাপাশি সফল মার্কেটিং পেশাজীবীদের সাথে ছাত্র-ছাত্রীদের সেতুবন্ধন হিসাবেও এই প্রোগ্রাম কাজ করবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।