আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চার বিচারকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ তদন্তের উদ্যোগ নেওয়ার জেরে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র সরকার ঘোষণা করে, উগান্ডার সোলোমি বালুঙ্গি বোসা, পেরুর লুজ ডেল কারমেন ইবানেজ কারানজা, বেনিনের রেইন অ্যাডিলেড সোফি আলাপিনি গানসো এবং স্লোভেনিয়ার বেটি হোলারের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এক বিবৃতিতে বলেন, “এই চার বিচারক আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে আইসিসির অবৈধ ও ভিত্তিহীন পদক্ষেপে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রেখেছেন। এটি সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তায় হস্তক্ষেপের শামিল।”
বিশ্লেষকদের মতে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর যুক্তরাষ্ট্রের এমন পদক্ষেপ আইসিসির ওপর রাজনৈতিক চাপ বাড়ানোর ইঙ্গিত দেয়।
এর আগে, ২০১৮ সালে বিচারক বোসা ও কারানজা আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধাপরাধ তদন্তের অনুমোদন দেন। যদিও ২০২১ সাল থেকে তদন্তের অগ্রাধিকার তালেবান ও আফগান সরকারপন্থী অপরাধে সরিয়ে নেওয়া হয়।
আইসিসির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, “এই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতাকে খর্ব করার চেষ্টা। এটি একপ্রকার রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ।”
উল্লেখ্য, ট্রাম্প প্রশাসন এর আগেও ২০২০ সালে আইসিসির প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদা ও তাঁর এক সহকর্মীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল।
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চার বিচারকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ তদন্তের উদ্যোগ নেওয়ার জেরে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র সরকার ঘোষণা করে, উগান্ডার সোলোমি বালুঙ্গি বোসা, পেরুর লুজ ডেল কারমেন ইবানেজ কারানজা, বেনিনের রেইন অ্যাডিলেড সোফি আলাপিনি গানসো এবং স্লোভেনিয়ার বেটি হোলারের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এক বিবৃতিতে বলেন, “এই চার বিচারক আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে আইসিসির অবৈধ ও ভিত্তিহীন পদক্ষেপে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রেখেছেন। এটি সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তায় হস্তক্ষেপের শামিল।”
বিশ্লেষকদের মতে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর যুক্তরাষ্ট্রের এমন পদক্ষেপ আইসিসির ওপর রাজনৈতিক চাপ বাড়ানোর ইঙ্গিত দেয়।
এর আগে, ২০১৮ সালে বিচারক বোসা ও কারানজা আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধাপরাধ তদন্তের অনুমোদন দেন। যদিও ২০২১ সাল থেকে তদন্তের অগ্রাধিকার তালেবান ও আফগান সরকারপন্থী অপরাধে সরিয়ে নেওয়া হয়।
আইসিসির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, “এই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতাকে খর্ব করার চেষ্টা। এটি একপ্রকার রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ।”
উল্লেখ্য, ট্রাম্প প্রশাসন এর আগেও ২০২০ সালে আইসিসির প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদা ও তাঁর এক সহকর্মীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল।