যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান। ফাইল ছবি: রয়টার্স
ইরানের তিনটি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় ‘সফলভাবে’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শনিবার রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
তার ভাষ্য অনুযায়ী, ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান পারমাণবিক কেন্দ্রে এই হামলা চালানো হয়। ট্রাম্প বলেন, “ফোরদো আর নেই।”
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে রয়টার্স জানায়, হামলায় বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান ও ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ফোরদোতে ছয়টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলা হয়।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, “সব বিমান নিরাপদে ঘাঁটিতে ফিরে গেছে। আমাদের অসাধারণ যোদ্ধাদের অভিনন্দন।”
ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “ইরানের উচিত এখন যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হওয়া।”
ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, শত্রুপক্ষের বিমান হামলায় ফোরদোর একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির এক সরকারি কর্মকর্তা।
এদিকে সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, হামলার পর কূটনৈতিক চ্যানেলে তেহরানকে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের আর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই এবং সরকার পরিবর্তনেরও কোনো লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই।
এই হামলার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের পর এবার সরাসরি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতের পরিসর আরও বিস্তৃত হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান। ফাইল ছবি: রয়টার্স
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
ইরানের তিনটি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় ‘সফলভাবে’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শনিবার রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
তার ভাষ্য অনুযায়ী, ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান পারমাণবিক কেন্দ্রে এই হামলা চালানো হয়। ট্রাম্প বলেন, “ফোরদো আর নেই।”
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে রয়টার্স জানায়, হামলায় বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান ও ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ফোরদোতে ছয়টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলা হয়।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, “সব বিমান নিরাপদে ঘাঁটিতে ফিরে গেছে। আমাদের অসাধারণ যোদ্ধাদের অভিনন্দন।”
ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “ইরানের উচিত এখন যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হওয়া।”
ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, শত্রুপক্ষের বিমান হামলায় ফোরদোর একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির এক সরকারি কর্মকর্তা।
এদিকে সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, হামলার পর কূটনৈতিক চ্যানেলে তেহরানকে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের আর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই এবং সরকার পরিবর্তনেরও কোনো লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই।
এই হামলার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের পর এবার সরাসরি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতের পরিসর আরও বিস্তৃত হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।