লস অ্যাঞ্জেলেসের রাস্তায় মঙ্গলবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্ষোভ দেখিয়েছে জনতা। ছবি: রয়টার্স
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানের জেরে পাঁচ দিন ধরে ব্যাপক বিক্ষোভ, সহিংসতা ও লুটপাটের ঘটনায় নগরীর কেন্দ্রস্থলে কারফিউ জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
মঙ্গলবার প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তারের পর শহরের কেন্দ্রস্থলের আড়াই বর্গকিলোমিটার এলাকায় রাত ৮টা থেকে পরদিন ভোর ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়। মেয়র ক্যারেন ব্যাস জানিয়েছেন, নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় এই কারফিউ কয়েক দিন বলবৎ থাকতে পারে।
শহর কর্তৃপক্ষ মোবাইল বার্তার মাধ্যমে বাসিন্দাদের সতর্ক করে জানায়, “লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ঘোষণা করছে যে রাত ৮টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত একটি কারফিউ বলবৎ থাকবে। তবে কর্মস্থলে যাতায়াত, জরুরি চিকিৎসা গ্রহণ বা প্রদান এবং জরুরি বিভাগের কর্মীরা এই নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবেন।”
পঞ্চম দিনের মতো শহরের বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ চলাকালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে কয়েকশত মার্কিন মেরিনা সেনা শহরে মোতায়েন করা হয়। একইসঙ্গে ন্যাশনাল গার্ডের চার হাজার সেনা সদস্যকেও মাঠে নামানো হয়েছে।
তবে ট্রাম্পের এ পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউজম। তিনি সেনা মোতায়েনকে ‘অপ্রয়োজনীয়, অবৈধ ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উল্লেখ করেন এবং এক ভাষণে আমেরিকান নাগরিকদের ট্রাম্পের “মুখোমুখি দাঁড়ানোর” আহ্বান জানান।
লস অ্যাঞ্জেলেসের রাস্তায় মঙ্গলবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্ষোভ দেখিয়েছে জনতা। ছবি: রয়টার্স
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানের জেরে পাঁচ দিন ধরে ব্যাপক বিক্ষোভ, সহিংসতা ও লুটপাটের ঘটনায় নগরীর কেন্দ্রস্থলে কারফিউ জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
মঙ্গলবার প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তারের পর শহরের কেন্দ্রস্থলের আড়াই বর্গকিলোমিটার এলাকায় রাত ৮টা থেকে পরদিন ভোর ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়। মেয়র ক্যারেন ব্যাস জানিয়েছেন, নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় এই কারফিউ কয়েক দিন বলবৎ থাকতে পারে।
শহর কর্তৃপক্ষ মোবাইল বার্তার মাধ্যমে বাসিন্দাদের সতর্ক করে জানায়, “লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ঘোষণা করছে যে রাত ৮টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত একটি কারফিউ বলবৎ থাকবে। তবে কর্মস্থলে যাতায়াত, জরুরি চিকিৎসা গ্রহণ বা প্রদান এবং জরুরি বিভাগের কর্মীরা এই নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবেন।”
পঞ্চম দিনের মতো শহরের বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ চলাকালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে কয়েকশত মার্কিন মেরিনা সেনা শহরে মোতায়েন করা হয়। একইসঙ্গে ন্যাশনাল গার্ডের চার হাজার সেনা সদস্যকেও মাঠে নামানো হয়েছে।
তবে ট্রাম্পের এ পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউজম। তিনি সেনা মোতায়েনকে ‘অপ্রয়োজনীয়, অবৈধ ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উল্লেখ করেন এবং এক ভাষণে আমেরিকান নাগরিকদের ট্রাম্পের “মুখোমুখি দাঁড়ানোর” আহ্বান জানান।