পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়টি সোমবার প্রথম এ দুর্ঘটনার খবর জানিয়েছিল। তখন তারা বলেছিল, নৌকাটিতে ৬৩ জন পাকিস্তানি ছিলেন, তাদের মধ্যে ৩৭ জন দুর্ঘটনাটি থেকে বেঁচে গেছেন।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয়টি বলেছে, “এ পর্যন্ত ১৬টি মৃতদেহ উদ্ধার করা গেছে। তাদের কাছে থাকা পাসপোর্টের ভিত্তিতে তারা পাকিস্তানের নাগরিক বলে শনাক্ত হয়েছে। বেঁচে যাওয়া ৩৭ জনের মধ্যে একজন হাসপাতালে ও ৩৩ জন পুলিশ হেফাজতে আছেন।”
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির পাকিস্তান দূতাবাসের একটি দল দেশটির উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জাওইয়ায় গিয়ে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তারা জাওইয়া হাসপাতালে ভর্তি থাকা পাকিস্তানিকেও দেখে এসেছেন। এই দল স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
আরব নিউজ জানায়, প্রতি বছর কয়েক হাজার পাকিস্তানি ইউরোপে যাওয়ার জন্য অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগরের ঝুঁকিপূর্ণ জলপথ পাড়ি দিতে পাচারকারীদের বড় অঙ্কের অর্থ দেয়। কিন্তু এদের অনেকেই অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই নৌকাগুলোতে করে জলপথটি পার হওয়ার সময় ডুবে মারা যায়।
২০২৩ সালের জুনের এক রাতে ভূমধ্যসাগরে ৭৫০ জনেরও বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীকে বহনকারী একটি নৌকা ডুবে যায়। নৌকাটিতে থাকা ৩৫০ জনেরও বেশি পাকিস্তানির মৃত্যু হয়। তখন এদের মধ্যে মাত্র ৮২ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়টি সোমবার প্রথম এ দুর্ঘটনার খবর জানিয়েছিল। তখন তারা বলেছিল, নৌকাটিতে ৬৩ জন পাকিস্তানি ছিলেন, তাদের মধ্যে ৩৭ জন দুর্ঘটনাটি থেকে বেঁচে গেছেন।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয়টি বলেছে, “এ পর্যন্ত ১৬টি মৃতদেহ উদ্ধার করা গেছে। তাদের কাছে থাকা পাসপোর্টের ভিত্তিতে তারা পাকিস্তানের নাগরিক বলে শনাক্ত হয়েছে। বেঁচে যাওয়া ৩৭ জনের মধ্যে একজন হাসপাতালে ও ৩৩ জন পুলিশ হেফাজতে আছেন।”
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির পাকিস্তান দূতাবাসের একটি দল দেশটির উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জাওইয়ায় গিয়ে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তারা জাওইয়া হাসপাতালে ভর্তি থাকা পাকিস্তানিকেও দেখে এসেছেন। এই দল স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
আরব নিউজ জানায়, প্রতি বছর কয়েক হাজার পাকিস্তানি ইউরোপে যাওয়ার জন্য অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগরের ঝুঁকিপূর্ণ জলপথ পাড়ি দিতে পাচারকারীদের বড় অঙ্কের অর্থ দেয়। কিন্তু এদের অনেকেই অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই নৌকাগুলোতে করে জলপথটি পার হওয়ার সময় ডুবে মারা যায়।
২০২৩ সালের জুনের এক রাতে ভূমধ্যসাগরে ৭৫০ জনেরও বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীকে বহনকারী একটি নৌকা ডুবে যায়। নৌকাটিতে থাকা ৩৫০ জনেরও বেশি পাকিস্তানির মৃত্যু হয়। তখন এদের মধ্যে মাত্র ৮২ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল।