সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইনের মাধ্যমে দেশের আইসিটি খাতে বিশেষ অবদান রাখায় পুরষ্কৃত হয়েছে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান উল্কাসেমি। গত ১৭ মে রাজধানীর বিটিআরসি ভবনে ‘বিশ^ টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৫’ উপলক্ষ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমতায়ন’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বিজয়ীদের হাতে সম্মননা ও পুরস্কার তুলে দেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পুরস্কারপ্রাপ্ত তিনটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি উল্কাসেমি প্রাইভেট লিমিটেড। এটি দেশের শীর্ষস্থানীয় সেমিকন্ডাক্টর প্রতিষ্ঠান। এতে রয়েছে বাংলাদেশী দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের একটি দল। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে প্রায় একশ নারী ইঞ্জিনিয়ার, যারা তাদের মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে অবদান রাখছে দেশের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পকে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের বাজারে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আগামী ৫ বছরে ৫ হাজার দক্ষ সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলী তৈরিতে কাজ করছে তারা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সাড়ে ৫শ দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইনের মাধ্যমে দেশের আইসিটি খাতে বিশেষ অবদান রাখায় পুরষ্কৃত হয়েছে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান উল্কাসেমি। গত ১৭ মে রাজধানীর বিটিআরসি ভবনে ‘বিশ^ টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৫’ উপলক্ষ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমতায়ন’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বিজয়ীদের হাতে সম্মননা ও পুরস্কার তুলে দেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পুরস্কারপ্রাপ্ত তিনটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি উল্কাসেমি প্রাইভেট লিমিটেড। এটি দেশের শীর্ষস্থানীয় সেমিকন্ডাক্টর প্রতিষ্ঠান। এতে রয়েছে বাংলাদেশী দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের একটি দল। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে প্রায় একশ নারী ইঞ্জিনিয়ার, যারা তাদের মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে অবদান রাখছে দেশের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পকে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের বাজারে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আগামী ৫ বছরে ৫ হাজার দক্ষ সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলী তৈরিতে কাজ করছে তারা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সাড়ে ৫শ দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার।