প্রথম সফলভাবে টেলিভিশন প্রদর্শিত হয় ৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ সালে, যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে। এর আগে ১৮৬২ সালে অ্যাবে জিওভান্না ক্যাসেলি মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথম ইলেকট্রনিকভাবে স্থির ছবি প্রেরণ করার যন্ত্র প্যান্টেলেগ্রাফ আবিষ্কার করেন। প্যান্টেলেগ্রাফে ধারণ করা প্রথম ছবিটি ছিল একটি সাধারণ লাইন, যা আধুনিক টেলিভিশনের পথ প্রদর্শক হিসেবে বিবেচিত হয়।
এখন প্রায়ই টেলিভিশন কিনতে গেলে আমরা নানা ধরণের উদ্ভাবনী ফিচার দেখে পছন্দ করা নিয়ে পড়ি বিভিন্ন সমস্যায়- কোনটা রেখে কোনটা নিবো। কি ধরনের ফিচার দেখে কিনবো? কোন ব্র্যান্ডকে আমরা বিশ^াস করবো? এমন হাজারটা প্রশ্ন এসে জমা হয় আমাদের মাথায়। এখানে আমরা টেলিভিশন কেনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, স্ক্রিন রেজ্যুলেশনের এফএইচডি ও ইউএইচডি নিয়ে আলোচনা করবো; এটি হয়তো আপনার টেলভিশন পছন্দ করতে সাহায্য করবে।
এক কথায় বলতে গেলে, ফুল হাই ডেফিনিশন (এফএইচডি) ও আল্ট্রা হাই ডেফিনিশন (ইউএইচডি অথবা ফোর কে) মূলত স্ক্রিন রেজ্যুলেশন বিষয়ক প্রযুক্তি। এফএইচডি’তে রেজ্যুলেশন ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল এবং ইউএইচডি’তে রেজ্যুলেশন ৩৮৪০ বাই ২১৬০ পিক্সেল। ইউএইচডি টিভির ‘আল্ট্রা’ শব্দটি বোঝায় যে এটি এফএইচডি টিভির চেয়ে আরও উন্নত দেখার অভিজ্ঞতা প্রদান করবে। ইউএইচডি সাধারণত বড় টিভিতে ব্যবহার করা হয়, যাতে আপনি টিভির কাছাকাছি বসে স্পষ্ট ও পরিষ্কার ছবি উপভোগ করতে পারেন। স্ক্রিনে রঙের ঔজ্বল্যের ক্ষেত্রে ইউএইচডি অনন্য। এফএইচডিতে পূর্ণ এইচডি স্ক্রিন দেখতে চমৎকার হলেও, ইউএইচডি’র সাথে তুলনা করলে স্পষ্টতই দুটোর মধ্যে সুক্ষম ও পরিস্কার ছবির তফাৎ বোঝা যাবে। বিশ^জুড়ে টিভি নির্মাতারা ইউএইচডি টিভিতে ফাস্ট ইউজার ইন্টারফেস, স্ট্রিমিং ভিডিও সার্ভিস, কালার গামুট, রিকমেন্ডেশন ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন ফিচার যোগ করেছে।
স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের বাজারে ৪৩, ৫০, ৫৫, ৬৫ ও ৭৫ ইঞ্চি স্ক্রিনের ক্রিস্টাল ইউএইচডি টিভি এনেছে যার মূল্যসীমা ৫৯,৯০০ টাকা থেকে ৩৬৯,৯০০ টাকা পর্যন্ত।
বুধবার, ১১ আগস্ট ২০২১
প্রথম সফলভাবে টেলিভিশন প্রদর্শিত হয় ৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ সালে, যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে। এর আগে ১৮৬২ সালে অ্যাবে জিওভান্না ক্যাসেলি মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথম ইলেকট্রনিকভাবে স্থির ছবি প্রেরণ করার যন্ত্র প্যান্টেলেগ্রাফ আবিষ্কার করেন। প্যান্টেলেগ্রাফে ধারণ করা প্রথম ছবিটি ছিল একটি সাধারণ লাইন, যা আধুনিক টেলিভিশনের পথ প্রদর্শক হিসেবে বিবেচিত হয়।
এখন প্রায়ই টেলিভিশন কিনতে গেলে আমরা নানা ধরণের উদ্ভাবনী ফিচার দেখে পছন্দ করা নিয়ে পড়ি বিভিন্ন সমস্যায়- কোনটা রেখে কোনটা নিবো। কি ধরনের ফিচার দেখে কিনবো? কোন ব্র্যান্ডকে আমরা বিশ^াস করবো? এমন হাজারটা প্রশ্ন এসে জমা হয় আমাদের মাথায়। এখানে আমরা টেলিভিশন কেনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, স্ক্রিন রেজ্যুলেশনের এফএইচডি ও ইউএইচডি নিয়ে আলোচনা করবো; এটি হয়তো আপনার টেলভিশন পছন্দ করতে সাহায্য করবে।
এক কথায় বলতে গেলে, ফুল হাই ডেফিনিশন (এফএইচডি) ও আল্ট্রা হাই ডেফিনিশন (ইউএইচডি অথবা ফোর কে) মূলত স্ক্রিন রেজ্যুলেশন বিষয়ক প্রযুক্তি। এফএইচডি’তে রেজ্যুলেশন ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল এবং ইউএইচডি’তে রেজ্যুলেশন ৩৮৪০ বাই ২১৬০ পিক্সেল। ইউএইচডি টিভির ‘আল্ট্রা’ শব্দটি বোঝায় যে এটি এফএইচডি টিভির চেয়ে আরও উন্নত দেখার অভিজ্ঞতা প্রদান করবে। ইউএইচডি সাধারণত বড় টিভিতে ব্যবহার করা হয়, যাতে আপনি টিভির কাছাকাছি বসে স্পষ্ট ও পরিষ্কার ছবি উপভোগ করতে পারেন। স্ক্রিনে রঙের ঔজ্বল্যের ক্ষেত্রে ইউএইচডি অনন্য। এফএইচডিতে পূর্ণ এইচডি স্ক্রিন দেখতে চমৎকার হলেও, ইউএইচডি’র সাথে তুলনা করলে স্পষ্টতই দুটোর মধ্যে সুক্ষম ও পরিস্কার ছবির তফাৎ বোঝা যাবে। বিশ^জুড়ে টিভি নির্মাতারা ইউএইচডি টিভিতে ফাস্ট ইউজার ইন্টারফেস, স্ট্রিমিং ভিডিও সার্ভিস, কালার গামুট, রিকমেন্ডেশন ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন ফিচার যোগ করেছে।
স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের বাজারে ৪৩, ৫০, ৫৫, ৬৫ ও ৭৫ ইঞ্চি স্ক্রিনের ক্রিস্টাল ইউএইচডি টিভি এনেছে যার মূল্যসীমা ৫৯,৯০০ টাকা থেকে ৩৬৯,৯০০ টাকা পর্যন্ত।