১৯৭২ সালের সংবিধান এবং দ্বিতীয় বিপ্লবের যে কর্মসূচী বঙ্গবন্ধু হাতে নিয়েছিলেন তার বাস্তবায়ন করাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা নিবেদন এবং সম্মান প্রদর্শন। আমরা এখন কৃষিভিত্তিক দেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর হয়েছি। বঙ্গবন্ধু এমন একটি বীজ বপণ করে গিয়েছেন যা কখনো হারিয়ে যাবে না। এখন এটি বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। ভবিষ্যতে মহাবৃক্ষ হবে। ১৬ আগস্ট বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির আয়োজনে ‘প্রযুক্তির উত্থান: শেকড়ে বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। মন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে ২১ শে বইমেলায় আমরা বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নামে একটি স্টল নিয়েছিলাম। আমাদের ব্যানারে লেখা ছিল ‘২১ এর স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ’। বিসিএস ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সূচনালগ্ন থেকেই ভূমিকা রেখে আসছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, ফাইভজি’র সুফল যেন কৃষকের হাতেও পৌঁছায়। প্রযুক্তিকে ছড়িয়ে দিতে হবে প্রত্যন্ত গ্রামেও। ইকোনমিক জোনেও থাকবে ৫জি কভারেজ। অধিকাংশ স্মার্টফোন, মোবাইল ফোন, টিভি, রেফ্রিজারেটর আমরা দেশে উৎপাদন করছি। ভবিষ্যতে এই উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় দাশগুপ্ত। সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাটাসফট সিস্টেমস লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব জামান। তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের মে মাসে ডাকসু নির্বাচন হয়েছিল। সে নির্বাচনে আমরা জয়লাভ করেছিলাম। তখন আমি ডাকসু’র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলাম। সে কারণেই বঙ্গবন্ধুর কাছাকাছি থাকার, তাঁর থেকে শোনার এবং তাঁর সঙ্গে কাজ করার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্য গণভবন উন্মুক্ত রেখেছিলেন। অবাধ যাতায়াতের সুযোগ ছিল আমাদের। ১৪ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার শেষ দর্শনার্থী দুর্ভাগ্যক্রমে আমরাই ছিলাম।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনে আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা রয়েছে। আজ আমরা অতিথি হিসেবে যাদের পেয়েছি তাঁরা সবাই বীর মুক্তিযোদ্ধা।
আলোচনা সভায় বিসিএস সহসভাপতি মো. জাবেদুর রহমান শাহীন, মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মো. মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন, কোষাধ্যক্ষ মো.কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক মোশারফ হোসেন সুমন, মো. রাশেদ আলী ভূঁঞা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি স্কিলস কাউন্সিলের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন্দ্র নাথ অধিকারীর সঞ্চালনায় এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট ২০২১
১৯৭২ সালের সংবিধান এবং দ্বিতীয় বিপ্লবের যে কর্মসূচী বঙ্গবন্ধু হাতে নিয়েছিলেন তার বাস্তবায়ন করাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা নিবেদন এবং সম্মান প্রদর্শন। আমরা এখন কৃষিভিত্তিক দেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর হয়েছি। বঙ্গবন্ধু এমন একটি বীজ বপণ করে গিয়েছেন যা কখনো হারিয়ে যাবে না। এখন এটি বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। ভবিষ্যতে মহাবৃক্ষ হবে। ১৬ আগস্ট বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির আয়োজনে ‘প্রযুক্তির উত্থান: শেকড়ে বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। মন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে ২১ শে বইমেলায় আমরা বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নামে একটি স্টল নিয়েছিলাম। আমাদের ব্যানারে লেখা ছিল ‘২১ এর স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ’। বিসিএস ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সূচনালগ্ন থেকেই ভূমিকা রেখে আসছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, ফাইভজি’র সুফল যেন কৃষকের হাতেও পৌঁছায়। প্রযুক্তিকে ছড়িয়ে দিতে হবে প্রত্যন্ত গ্রামেও। ইকোনমিক জোনেও থাকবে ৫জি কভারেজ। অধিকাংশ স্মার্টফোন, মোবাইল ফোন, টিভি, রেফ্রিজারেটর আমরা দেশে উৎপাদন করছি। ভবিষ্যতে এই উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় দাশগুপ্ত। সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাটাসফট সিস্টেমস লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব জামান। তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের মে মাসে ডাকসু নির্বাচন হয়েছিল। সে নির্বাচনে আমরা জয়লাভ করেছিলাম। তখন আমি ডাকসু’র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলাম। সে কারণেই বঙ্গবন্ধুর কাছাকাছি থাকার, তাঁর থেকে শোনার এবং তাঁর সঙ্গে কাজ করার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্য গণভবন উন্মুক্ত রেখেছিলেন। অবাধ যাতায়াতের সুযোগ ছিল আমাদের। ১৪ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার শেষ দর্শনার্থী দুর্ভাগ্যক্রমে আমরাই ছিলাম।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনে আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা রয়েছে। আজ আমরা অতিথি হিসেবে যাদের পেয়েছি তাঁরা সবাই বীর মুক্তিযোদ্ধা।
আলোচনা সভায় বিসিএস সহসভাপতি মো. জাবেদুর রহমান শাহীন, মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মো. মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন, কোষাধ্যক্ষ মো.কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক মোশারফ হোসেন সুমন, মো. রাশেদ আলী ভূঁঞা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি স্কিলস কাউন্সিলের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন্দ্র নাথ অধিকারীর সঞ্চালনায় এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।