স্মরণ সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন
আহমদুল কবির স্মরণ সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, আহমদুল কবির ছিলেন মেহনতি মানুষের জন্য নিবেদিত আদর্শবান মানুষ। তার রাজনীতিক-সাংবাদিকতা ছিল সাধারণ মানুষের কল্যানের জন্য।
রোববার ছিল সম্পাদক ও েেশর প্রগতিশীল ধারার রাজনীতির পুরোধা ব্যক্তিত্ব আহমদুল কবিরের (মনু মিয়া) ২১ তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষ্যে তার পৈতৃকনিবাস ঘোড়াশালে মিয়াবাড়িতে আহমদুল কবির (মুন মিয়া) স্মৃতি সংসদ এবং স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে এ স্মরন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে গতকাল আহমদুল কবিরের (মুন মিয়া) ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালায় ছিল, তার কবরে পুস্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন, ঘোড়াশাল মিয়াবাড়ীর মসজিদে পবিত্র কুরআন খতম, কবর জিয়ারত ও পুষ্পস্তবক অর্পণ, স্মরণ সভা, কাঙ্গালী ভোজ, উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ ও এতিম খানায় উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এবং বাদ আছর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিল।
আহমদুল কবির (মুন মিয়া) স্মৃতি সংসরে উধ্যোগে আয়োজিত স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি ব্যারিস্টার নিহা কবির। আলোচনা করেন, আহমদুল কবিরের বড় ছেলে সংবাদ সম্পাদক আলতামাশ কবির, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনহাস সেলিম, স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চ্যাটার্জী, ড্গাা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান স্মৃতি সংসদের সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, পাঁচদোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন প্রধান, স্মৃতি সংসদের প্রবীন সদস্য বিজয় বনিক, সমাজ সেবক মোঃ শাহজাহান, বেনু মাস্টার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আহমদুল কবির ছিলেন আমারে অভিভাবক। তিনি ছিলেন একজন সৎ ও আদর্শবান রাজনীতিক-সাংবাদিক। তার রাজনীতির মূলকথা ছিল সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করা। তিনি কখনো ক্ষমতা লাভের প্রত্যাশায় রাজনীতিক করেননি। তিনি আজীবন েেশর মানুষের যেমন তেমনি নরসিংদীর ঘোড়াশাল- পলাশ অঞ্চলে উন্নয়নর জন্য কাজ করেছেন। এ দেশের শিল্প ও বানিজ্য প্রসারে সক্রিয় অবদান রেখেছেন।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিকতায় আহমদুল কবিরের নীতি ছিল অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল চিন্ত-চেতনার প্রসার ঘটানো। তিনি রাজনীতি ও সাংবাদিকতার স্বার্থ নিয়ে কখনোই আপস করেননি।
বক্তারা আরো বলেন, আহমদুল কবির ছিলেন একটি প্রতষ্ঠান। তিনি অবহেলিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে চিন্তা করতেন। তার রাজনীতি ছিল প্রগতিশীল আদর্শ এবং মেহনতি মানুষের জন্য। আজ েেশর এই ক্লান্তি লগ্নে তার মত আদর্শবাদী রাজনীতিবি অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল।
আহমদুল কবিরের তাঁর বড় ছেলে সংবারে সম্পাদক আলতামাশ কবির ও মেয়ে ব্যারিস্টার নিহা কবির পৃথকভাবে বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন,বাবা আমাদের বলতেন তোমরা ত্যাগী হও, আদর্শবান হও, দেশ ও দশের সেবার করো। তোমরা এমনভাবে দান করবে যেন ডান হাতে দান করলে তোমার বাম হাত না জানে।
তারা আহমদুল কবিরের জন্য সবার দোয়া চেয়ে বলেন, আপনারা দোয়া করবেন, আমরা যেন বাবার মতো আদর্শবান হয়ে দেশ- দশের সেবা করতে পারি। আমাদের দরজা সবার জন্যই খোলা।
এর আগে সকাল ১১টায় আহমদুল কবির (মনু মিয়ার) কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এসময় পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন; আহমদুল কবির (মনু মিয়ার) স্মৃতি সংসরে পক্ষ থেকে সংসদের সভাপতি ব্যারিস্টার নিহাত কবির, সংবা পরিবারের পক্ষে আহমদুল কবিরের বড় ছেলে সংবারে সম্পাদক আলতামাশ কবির, গণতন্ত্রী পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনহাস সেলিম, ঘোড়াশাল পৌরসভার সাবেক কমিশনার মোঃ নুরুল ইসলাম, মেসার্স ইসলাম ট্রেডার্স নেহাব বাসীর পক্ষ থেকে মোঃ লোকমান হোসেন প্রমুখ। এছাড়াও স্মৃতি সংস, পলাশ উপজেলা প্রেস ক্লাব, পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ েেক পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শির্ক্ষাীরা ও এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
স্মরণ সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
আহমদুল কবির স্মরণ সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, আহমদুল কবির ছিলেন মেহনতি মানুষের জন্য নিবেদিত আদর্শবান মানুষ। তার রাজনীতিক-সাংবাদিকতা ছিল সাধারণ মানুষের কল্যানের জন্য।
রোববার ছিল সম্পাদক ও েেশর প্রগতিশীল ধারার রাজনীতির পুরোধা ব্যক্তিত্ব আহমদুল কবিরের (মনু মিয়া) ২১ তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষ্যে তার পৈতৃকনিবাস ঘোড়াশালে মিয়াবাড়িতে আহমদুল কবির (মুন মিয়া) স্মৃতি সংসদ এবং স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে এ স্মরন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে গতকাল আহমদুল কবিরের (মুন মিয়া) ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালায় ছিল, তার কবরে পুস্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন, ঘোড়াশাল মিয়াবাড়ীর মসজিদে পবিত্র কুরআন খতম, কবর জিয়ারত ও পুষ্পস্তবক অর্পণ, স্মরণ সভা, কাঙ্গালী ভোজ, উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ ও এতিম খানায় উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এবং বাদ আছর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিল।
আহমদুল কবির (মুন মিয়া) স্মৃতি সংসরে উধ্যোগে আয়োজিত স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি ব্যারিস্টার নিহা কবির। আলোচনা করেন, আহমদুল কবিরের বড় ছেলে সংবাদ সম্পাদক আলতামাশ কবির, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনহাস সেলিম, স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চ্যাটার্জী, ড্গাা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান স্মৃতি সংসদের সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, পাঁচদোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন প্রধান, স্মৃতি সংসদের প্রবীন সদস্য বিজয় বনিক, সমাজ সেবক মোঃ শাহজাহান, বেনু মাস্টার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আহমদুল কবির ছিলেন আমারে অভিভাবক। তিনি ছিলেন একজন সৎ ও আদর্শবান রাজনীতিক-সাংবাদিক। তার রাজনীতির মূলকথা ছিল সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করা। তিনি কখনো ক্ষমতা লাভের প্রত্যাশায় রাজনীতিক করেননি। তিনি আজীবন েেশর মানুষের যেমন তেমনি নরসিংদীর ঘোড়াশাল- পলাশ অঞ্চলে উন্নয়নর জন্য কাজ করেছেন। এ দেশের শিল্প ও বানিজ্য প্রসারে সক্রিয় অবদান রেখেছেন।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিকতায় আহমদুল কবিরের নীতি ছিল অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল চিন্ত-চেতনার প্রসার ঘটানো। তিনি রাজনীতি ও সাংবাদিকতার স্বার্থ নিয়ে কখনোই আপস করেননি।
বক্তারা আরো বলেন, আহমদুল কবির ছিলেন একটি প্রতষ্ঠান। তিনি অবহেলিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে চিন্তা করতেন। তার রাজনীতি ছিল প্রগতিশীল আদর্শ এবং মেহনতি মানুষের জন্য। আজ েেশর এই ক্লান্তি লগ্নে তার মত আদর্শবাদী রাজনীতিবি অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল।
আহমদুল কবিরের তাঁর বড় ছেলে সংবারে সম্পাদক আলতামাশ কবির ও মেয়ে ব্যারিস্টার নিহা কবির পৃথকভাবে বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন,বাবা আমাদের বলতেন তোমরা ত্যাগী হও, আদর্শবান হও, দেশ ও দশের সেবার করো। তোমরা এমনভাবে দান করবে যেন ডান হাতে দান করলে তোমার বাম হাত না জানে।
তারা আহমদুল কবিরের জন্য সবার দোয়া চেয়ে বলেন, আপনারা দোয়া করবেন, আমরা যেন বাবার মতো আদর্শবান হয়ে দেশ- দশের সেবা করতে পারি। আমাদের দরজা সবার জন্যই খোলা।
এর আগে সকাল ১১টায় আহমদুল কবির (মনু মিয়ার) কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এসময় পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন; আহমদুল কবির (মনু মিয়ার) স্মৃতি সংসরে পক্ষ থেকে সংসদের সভাপতি ব্যারিস্টার নিহাত কবির, সংবা পরিবারের পক্ষে আহমদুল কবিরের বড় ছেলে সংবারে সম্পাদক আলতামাশ কবির, গণতন্ত্রী পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনহাস সেলিম, ঘোড়াশাল পৌরসভার সাবেক কমিশনার মোঃ নুরুল ইসলাম, মেসার্স ইসলাম ট্রেডার্স নেহাব বাসীর পক্ষ থেকে মোঃ লোকমান হোসেন প্রমুখ। এছাড়াও স্মৃতি সংস, পলাশ উপজেলা প্রেস ক্লাব, পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ েেক পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শির্ক্ষাীরা ও এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।