যুক্তরাজ্যের অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের সদস্যরা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নিয়ে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। এমন অভিযোগ করে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারের কাছ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বুধবার বিকেলে আলোচনার পর তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ২ নভেম্বর ব্রিটিশ পার্লামেন্টের দুই সদস্য বক্তব্য দিয়েছেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতির ওপর। সে বক্তব্যে কিছু ভুল তথ্য রয়েছে, সেটি হাইকমিশনারকে জানিয়েছি। এ ছাড়া ব্রিটেনভিত্তিক কিছু সংগঠন কিছু তথ্য তুলে ধরেছে, যাতে প্রকৃত চিত্র প্রতিফলিত হয়নি।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘পার্লামেন্ট সদস্যরা তো যা ইচ্ছা তাই বলবেন, এখানে কারও কিছু করার নেই। কিন্তু বাংলাদেশের এ বিষয়ে যে অবস্থান রয়েছে, তা ব্রিটিশ সরকারকে জানাতে অনুরোধ করেছি। সারাহ কুক বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমেও বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যুক্তরাজ্যের অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের একটি বড় প্রতিবেদন এসেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ দুঃখ পেয়েছে। কারণ, সেখানেও দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে ৫ আগস্টের পরে বেশি মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। ৫ আগস্টের আগে মৃত্যুর সংখ্যা বলা হয়েছে ২৮০ জন এবং মোট সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। ৫ আগস্ট এবং তারও আগে অন্তত ১ হাজার ৫০০ ছেলেমেয়ে নিহত হয়েছেন, এটি হাইকমিশনারকে জানিয়েছেন। এর মধ্যে ৭৮০ জনের তথ্যসহ তালিকা করা হয়েছে। বাকিদের অনেকের পরিচিতি এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। তাঁদের মৃতদেহ পাওয়া গেছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ৫ আগস্টের পর কিছু ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। তবে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, সেটি সঠিক নয়। একেবারেই সঠিক নয়। দুঃখজনক, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের আগে এত বড় একটি ঘটনা যে ঘটেছে, বিপুলসংখ্যক ছেলেমেয়েকে রাস্তাঘাটে গুলি করে মারা হয়েছে, সেটি অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাজ্যের অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের সদস্যরা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নিয়ে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। এমন অভিযোগ করে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারের কাছ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বুধবার বিকেলে আলোচনার পর তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ২ নভেম্বর ব্রিটিশ পার্লামেন্টের দুই সদস্য বক্তব্য দিয়েছেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতির ওপর। সে বক্তব্যে কিছু ভুল তথ্য রয়েছে, সেটি হাইকমিশনারকে জানিয়েছি। এ ছাড়া ব্রিটেনভিত্তিক কিছু সংগঠন কিছু তথ্য তুলে ধরেছে, যাতে প্রকৃত চিত্র প্রতিফলিত হয়নি।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘পার্লামেন্ট সদস্যরা তো যা ইচ্ছা তাই বলবেন, এখানে কারও কিছু করার নেই। কিন্তু বাংলাদেশের এ বিষয়ে যে অবস্থান রয়েছে, তা ব্রিটিশ সরকারকে জানাতে অনুরোধ করেছি। সারাহ কুক বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমেও বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যুক্তরাজ্যের অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের একটি বড় প্রতিবেদন এসেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ দুঃখ পেয়েছে। কারণ, সেখানেও দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে ৫ আগস্টের পরে বেশি মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। ৫ আগস্টের আগে মৃত্যুর সংখ্যা বলা হয়েছে ২৮০ জন এবং মোট সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। ৫ আগস্ট এবং তারও আগে অন্তত ১ হাজার ৫০০ ছেলেমেয়ে নিহত হয়েছেন, এটি হাইকমিশনারকে জানিয়েছেন। এর মধ্যে ৭৮০ জনের তথ্যসহ তালিকা করা হয়েছে। বাকিদের অনেকের পরিচিতি এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। তাঁদের মৃতদেহ পাওয়া গেছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ৫ আগস্টের পর কিছু ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। তবে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, সেটি সঠিক নয়। একেবারেই সঠিক নয়। দুঃখজনক, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের আগে এত বড় একটি ঘটনা যে ঘটেছে, বিপুলসংখ্যক ছেলেমেয়েকে রাস্তাঘাটে গুলি করে মারা হয়েছে, সেটি অল পার্টি পার্লামেন্ট গ্রুপের প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।