পোশাক কারখানাসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানায় কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য যাত্রীবাহী লঞ্চ আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার।
শনিবার (৩১ জুলাই) রাতে গণমাধ্যমকে একথা জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)’র চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার সংবাদকে বলেন, ‘‘সব ধরনের গণপরিবহন নয়। শুধু গার্মেন্টস শ্রমিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে শুধু বাস চলাচলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান ঢাকাগামী শ্রমিকরা যদি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বাস ভাড়া করে নিয়ে আসলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে বাঁধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।’’
পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, “ঢাকামুখী গার্মেন্টস যাত্রীদের পরিবহনের জন্য রোববার সারাদিন সারা দেশে বাস চলাচল করবে। শনিবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”
এছাড়া শনিবার ৮ টা থেকে আজ দুপুর ১২ টা পর্যন্ত লঞ্চসহ সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌ-যান খুলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এ সময় ফেরিঘাটের স্পিবোট ও যাত্রীবাহী লঞ্চও চলাচল করবে। দুপুর ১২ টার পর আবার সব নৌ-যান বন্ধ রাখা হবে। গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান সংস্থাটি।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক সংবাদকে বলেন, ‘‘শিল্প-কলকারখানা ও পোশাক শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে লঞ্চ পরিচালনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকে শুরু করে রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত নৌ-যান চলাচল করবে। এরপর অন্য কোন সিদ্ধান্ত হলে জানিয়ে দেয়া হবে।’’
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত চলমান কঠোর বিধিনিষেধের কারণে সারাদেশের বাস, ট্রেন ও লঞ্চ সার্ভিস সহ সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
পোশাক কারখানাসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানায় কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য যাত্রীবাহী লঞ্চ আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার।
শনিবার (৩১ জুলাই) রাতে গণমাধ্যমকে একথা জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)’র চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার সংবাদকে বলেন, ‘‘সব ধরনের গণপরিবহন নয়। শুধু গার্মেন্টস শ্রমিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে শুধু বাস চলাচলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান ঢাকাগামী শ্রমিকরা যদি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বাস ভাড়া করে নিয়ে আসলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে বাঁধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।’’
পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, “ঢাকামুখী গার্মেন্টস যাত্রীদের পরিবহনের জন্য রোববার সারাদিন সারা দেশে বাস চলাচল করবে। শনিবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”
এছাড়া শনিবার ৮ টা থেকে আজ দুপুর ১২ টা পর্যন্ত লঞ্চসহ সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌ-যান খুলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এ সময় ফেরিঘাটের স্পিবোট ও যাত্রীবাহী লঞ্চও চলাচল করবে। দুপুর ১২ টার পর আবার সব নৌ-যান বন্ধ রাখা হবে। গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান সংস্থাটি।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক সংবাদকে বলেন, ‘‘শিল্প-কলকারখানা ও পোশাক শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে লঞ্চ পরিচালনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকে শুরু করে রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত নৌ-যান চলাচল করবে। এরপর অন্য কোন সিদ্ধান্ত হলে জানিয়ে দেয়া হবে।’’
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত চলমান কঠোর বিধিনিষেধের কারণে সারাদেশের বাস, ট্রেন ও লঞ্চ সার্ভিস সহ সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে।