জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের টাকায় উপকূলীয় এলাকারই প্রায় তিন কোটি মানুষ উপকৃত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিবিধ ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে গঠিত জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে এ যাবৎ ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮০০টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ সব প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু উপকূলীয় এলাকারই প্রায় তিন কোটি মানুষ উপকৃত হয়েছে। ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গৃহহীনদের জন্য অধিক হারে গৃহনির্মাণ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সরকার।’’
মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মহাখালীর পুরাতন বন ভবনে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট যাতে স্বাবলম্বী হয়ে কাজ করতে পারে, সে জন্য আইন সংশোধন, মাঠপর্যায়ে অফিস স্থাপন এবং পর্যাপ্তসংখ্যক জনবল নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে নির্মিত সাইক্লোন শেল্টার কাম প্রাথমিক বিদ্যালয় চার তলা ভিত্তির ওপর নির্মাণ করার এবং বজ্রপাত পূর্বাভাস সিস্টেম সারাদেশে স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ আহমদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় ট্রাস্টের সচিব নাসির-উদ-দৌলা, পরিচালক মুহ. খায়রুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের বন সংরক্ষক আর. এস. এম. মুনিরুল ইসলাম এবং ট্রাস্টের সহকারী পরিচালক শাকিলা ইয়াসমিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মতবিনিময় সভার পূর্বে মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে বাস্তবায়িত বিভিন্ন কার্যক্রমের আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের টাকায় উপকূলীয় এলাকারই প্রায় তিন কোটি মানুষ উপকৃত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিবিধ ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে গঠিত জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে এ যাবৎ ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮০০টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ সব প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু উপকূলীয় এলাকারই প্রায় তিন কোটি মানুষ উপকৃত হয়েছে। ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গৃহহীনদের জন্য অধিক হারে গৃহনির্মাণ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সরকার।’’
মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মহাখালীর পুরাতন বন ভবনে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট যাতে স্বাবলম্বী হয়ে কাজ করতে পারে, সে জন্য আইন সংশোধন, মাঠপর্যায়ে অফিস স্থাপন এবং পর্যাপ্তসংখ্যক জনবল নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে নির্মিত সাইক্লোন শেল্টার কাম প্রাথমিক বিদ্যালয় চার তলা ভিত্তির ওপর নির্মাণ করার এবং বজ্রপাত পূর্বাভাস সিস্টেম সারাদেশে স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ আহমদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় ট্রাস্টের সচিব নাসির-উদ-দৌলা, পরিচালক মুহ. খায়রুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের বন সংরক্ষক আর. এস. এম. মুনিরুল ইসলাম এবং ট্রাস্টের সহকারী পরিচালক শাকিলা ইয়াসমিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মতবিনিময় সভার পূর্বে মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে বাস্তবায়িত বিভিন্ন কার্যক্রমের আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।