আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজ শুক্রবার বাদ জুমা যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। যমুনার পূর্ব পাশে ফোয়ারার সামনে এই জমায়েত অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে চলমান বিক্ষোভ থেকে এই ঘোষণা দেন তিনি।
তিনি বলেন, “ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে। আজকে তাঁরা বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।”
এ সময় তিনি দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সেখানে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানান।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ শুরু হয়, যা আজ সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এনসিপি ছাড়াও জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের নেতাকর্মীরা, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রতিনিধিরাও এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।
বিক্ষোভকারীরা ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘আওয়ামী লীগ নো মোর’—এমন স্লোগান দিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা। ৯ মাস পার হলেও সেই দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছেন তারা।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজ শুক্রবার বাদ জুমা যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। যমুনার পূর্ব পাশে ফোয়ারার সামনে এই জমায়েত অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে চলমান বিক্ষোভ থেকে এই ঘোষণা দেন তিনি।
তিনি বলেন, “ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে। আজকে তাঁরা বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।”
এ সময় তিনি দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সেখানে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানান।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ শুরু হয়, যা আজ সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এনসিপি ছাড়াও জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের নেতাকর্মীরা, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রতিনিধিরাও এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।
বিক্ষোভকারীরা ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘আওয়ামী লীগ নো মোর’—এমন স্লোগান দিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা। ৯ মাস পার হলেও সেই দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছেন তারা।