ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের আর শপথ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “২৬ মে ছিল শপথ নেওয়ার শেষ সময়। গেজেটের মেয়াদ এবং করপোরেশনের কার্যকাল শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আর শপথের সুযোগ নেই। বিষয়টি বিচারাধীন থাকায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।”
গত ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ২০২০ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর থেকে শপথের দাবিতে ইশরাকপন্থীরা নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। তাদের আন্দোলনে প্রায় অচল হয়ে পড়ে নগর ভবনের কার্যক্রম।
তবে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, “সিটি করপোরেশনে তালা দেওয়া, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, অফিসারদের কাজ করতে না দেওয়া এবং মেয়রের চেয়ারে বসা— এসবই ফৌজদারি অপরাধ।”
তিনি আরও বলেন, “এক কোটি মানুষের শহরের সেবা ব্যাহত হলে তা সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে দেখা যায়। আমরা চাইছি সবাই দায়িত্বশীল আচরণ করুক। আমি ইশরাককে ব্যক্তিগতভাবে গণঅভ্যুত্থানের অংশ মনে করি। এ কারণেই এক-দেড় মাস ধরে তাকে টার্গেট করে কিছু বলিনি।”
উল্লেখ্য, শপথ নিতে না পারায় মেয়রের দায়িত্ব পাননি ইশরাক হোসেন। আন্দোলনের পথেও কোনো সমাধান না আসায় ৩ জুন তিনি ঘোষণা দেন— সরকার শপথ না পড়ালে তিনি নিজেই শপথ নেবেন। তবে পরে ‘নিজস্ব শপথ’ না নিলেও নগর ভবনে ডিএসসিসি কর্মীদের নিয়ে সভা করেন তিনি। সেই সভার ব্যানারে তার নামের আগে লেখা ছিল— ‘মাননীয় মেয়র’।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের আর শপথ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “২৬ মে ছিল শপথ নেওয়ার শেষ সময়। গেজেটের মেয়াদ এবং করপোরেশনের কার্যকাল শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আর শপথের সুযোগ নেই। বিষয়টি বিচারাধীন থাকায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।”
গত ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ২০২০ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর থেকে শপথের দাবিতে ইশরাকপন্থীরা নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। তাদের আন্দোলনে প্রায় অচল হয়ে পড়ে নগর ভবনের কার্যক্রম।
তবে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, “সিটি করপোরেশনে তালা দেওয়া, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, অফিসারদের কাজ করতে না দেওয়া এবং মেয়রের চেয়ারে বসা— এসবই ফৌজদারি অপরাধ।”
তিনি আরও বলেন, “এক কোটি মানুষের শহরের সেবা ব্যাহত হলে তা সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে দেখা যায়। আমরা চাইছি সবাই দায়িত্বশীল আচরণ করুক। আমি ইশরাককে ব্যক্তিগতভাবে গণঅভ্যুত্থানের অংশ মনে করি। এ কারণেই এক-দেড় মাস ধরে তাকে টার্গেট করে কিছু বলিনি।”
উল্লেখ্য, শপথ নিতে না পারায় মেয়রের দায়িত্ব পাননি ইশরাক হোসেন। আন্দোলনের পথেও কোনো সমাধান না আসায় ৩ জুন তিনি ঘোষণা দেন— সরকার শপথ না পড়ালে তিনি নিজেই শপথ নেবেন। তবে পরে ‘নিজস্ব শপথ’ না নিলেও নগর ভবনে ডিএসসিসি কর্মীদের নিয়ে সভা করেন তিনি। সেই সভার ব্যানারে তার নামের আগে লেখা ছিল— ‘মাননীয় মেয়র’।