আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে চলছে টানা অবরোধ। শনিবার সকালেও সড়কটি বন্ধ রয়েছে। তবে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি যানবাহন চলাচলে আন্দোলনকারীরা ছাড় দিচ্ছেন। শাহবাগে জড়ো হয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত অনেক ব্যক্তি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ শুক্রবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে শাহবাগ ছাড়া দেশের অন্য কোথাও মহাসড়কে অবরোধ না দেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি লেখেন, “ঢাকার শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারাদেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দিবেন না। জেলাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত জমায়েত করুন, সমাবেশ করুন। কিন্তু ব্লকেড না। ব্লকেড খুলে দিন।”
আন্দোলনকারীরা জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা শাহবাগ ছাড়বেন না। শুক্রবার বিকেল থেকে তাঁরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান শুরু করেন। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান এবং মিন্টো রোডে মঞ্চ নির্মাণ করে তারা বিক্ষোভ করেন।
আজ শনিবার বিকেল ৩টায় শাহবাগে গণজমায়েতের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি সারা দেশের জুলাই অভ্যুত্থানস্থলগুলোতেও একই সময়ে গণজমায়েত ডাকা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের ভাষ্য, শাহবাগ থেকেই তাঁরা ‘দ্বিতীয় অভ্যুত্থান পর্ব’ শুরু করবেন।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শুক্রবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে তিনটি দাবি উত্থাপন করেন— আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে দলগত বিচারের বিধান সংযোজন করতে হবে। জুলাই ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে।
এই দাবিগুলোর পক্ষে এনসিপির অন্যান্য নেতারা একই পোস্ট দিয়েছেন। এরপর নাহিদ ইসলাম আরও একটি পোস্টে জানান, “শাহবাগের অবস্থান চলমান থাকবে। দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ আবারও ঢাকায় মার্চ করবে।”
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে চলছে টানা অবরোধ। শনিবার সকালেও সড়কটি বন্ধ রয়েছে। তবে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি যানবাহন চলাচলে আন্দোলনকারীরা ছাড় দিচ্ছেন। শাহবাগে জড়ো হয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত অনেক ব্যক্তি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ শুক্রবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে শাহবাগ ছাড়া দেশের অন্য কোথাও মহাসড়কে অবরোধ না দেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি লেখেন, “ঢাকার শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারাদেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দিবেন না। জেলাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত জমায়েত করুন, সমাবেশ করুন। কিন্তু ব্লকেড না। ব্লকেড খুলে দিন।”
আন্দোলনকারীরা জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা শাহবাগ ছাড়বেন না। শুক্রবার বিকেল থেকে তাঁরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান শুরু করেন। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান এবং মিন্টো রোডে মঞ্চ নির্মাণ করে তারা বিক্ষোভ করেন।
আজ শনিবার বিকেল ৩টায় শাহবাগে গণজমায়েতের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি সারা দেশের জুলাই অভ্যুত্থানস্থলগুলোতেও একই সময়ে গণজমায়েত ডাকা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের ভাষ্য, শাহবাগ থেকেই তাঁরা ‘দ্বিতীয় অভ্যুত্থান পর্ব’ শুরু করবেন।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শুক্রবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে তিনটি দাবি উত্থাপন করেন— আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে দলগত বিচারের বিধান সংযোজন করতে হবে। জুলাই ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে।
এই দাবিগুলোর পক্ষে এনসিপির অন্যান্য নেতারা একই পোস্ট দিয়েছেন। এরপর নাহিদ ইসলাম আরও একটি পোস্টে জানান, “শাহবাগের অবস্থান চলমান থাকবে। দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ আবারও ঢাকায় মার্চ করবে।”