নির্বাচন কমিশনে সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতির পর এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয়েছে বিএনপি নেতা রুমিন ফারহানা ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর পাল্টাপাল্টি আক্রমণ।
রোববার নির্বাচন ভবনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের শুনানিতে বিএনপি ও এনসিপি নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। সেখানে বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানাকে এনসিপি নেতা হাসনাত ‘বিএনপির আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক’ আখ্যা দেন।
সোমবার রাতে এর জবাবে রুমিন নিজের ফেসবুক পেইজে হাসনাতের ছাত্রলীগ সংযোগের ছবি ও বিভিন্ন লেখা পোস্ট করে তাকে ‘ফকিন্নির বাচ্চা’ বলে আক্রমণ করেন। রুমিন লেখেন, “এটা ঐ ফকিন্নির বাচ্চাটা না, যে আমাকে আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক বলেছে?”
ওই পোস্টে হাসনাতের ছাত্রলীগের দেয়াললিখনের সামনে দাঁড়ানো ছবি, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা নিবন্ধ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে তার দেওয়া পোস্ট, সাবেক উপাচার্য আখতারুজ্জামানের সঙ্গে ছবি এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহ-সম্পাদক পদে মনোনয়ন সংক্রান্ত দাবি করা একটি চিঠি সংযুক্ত করেন রুমিন।
তবে রুমিনের অভিযোগ ও মন্তব্যের বিষয়ে হাসনাত আবদুল্লাহর কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত অভিযোগ করেছিলেন, রুমিন গত সরকারের সময়ে নানা সুবিধা ভোগ করেছেন। তিনি বলেন, “বিগত ১৫ বছর উনি নাকি খুব ভালো ছিলেন। অবশ্যই ভালো থাকবেন, কারণ সব ধরনের সুবিধা উনি নিয়েছেন।”
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
নির্বাচন কমিশনে সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতির পর এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয়েছে বিএনপি নেতা রুমিন ফারহানা ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর পাল্টাপাল্টি আক্রমণ।
রোববার নির্বাচন ভবনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের শুনানিতে বিএনপি ও এনসিপি নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। সেখানে বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানাকে এনসিপি নেতা হাসনাত ‘বিএনপির আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক’ আখ্যা দেন।
সোমবার রাতে এর জবাবে রুমিন নিজের ফেসবুক পেইজে হাসনাতের ছাত্রলীগ সংযোগের ছবি ও বিভিন্ন লেখা পোস্ট করে তাকে ‘ফকিন্নির বাচ্চা’ বলে আক্রমণ করেন। রুমিন লেখেন, “এটা ঐ ফকিন্নির বাচ্চাটা না, যে আমাকে আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক বলেছে?”
ওই পোস্টে হাসনাতের ছাত্রলীগের দেয়াললিখনের সামনে দাঁড়ানো ছবি, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা নিবন্ধ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে তার দেওয়া পোস্ট, সাবেক উপাচার্য আখতারুজ্জামানের সঙ্গে ছবি এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহ-সম্পাদক পদে মনোনয়ন সংক্রান্ত দাবি করা একটি চিঠি সংযুক্ত করেন রুমিন।
তবে রুমিনের অভিযোগ ও মন্তব্যের বিষয়ে হাসনাত আবদুল্লাহর কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত অভিযোগ করেছিলেন, রুমিন গত সরকারের সময়ে নানা সুবিধা ভোগ করেছেন। তিনি বলেন, “বিগত ১৫ বছর উনি নাকি খুব ভালো ছিলেন। অবশ্যই ভালো থাকবেন, কারণ সব ধরনের সুবিধা উনি নিয়েছেন।”