বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেশে সম্ভব না বলে জানিয়েছেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেসব রোগে আক্রান্ত, সেগুলোর চিকিৎসার জন্য মানসম্মত হাসপাতাল দেশে নেই।
আজ (১৩ অক্টোবর) বুধবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আফসার আহমদ সিদ্দিকীর স্মরণসভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। সরকার খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করাতে দিচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন জামিনপ্রাপ্য হলেও তিন বছর ধরে কারাগারে আছেন। এ সময় তাঁর কোনো চিকিৎসা হয়নি।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকার খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে ভয় পেয়ে তাঁকে জেলে নিয়েছে। খালেদা জিয়া বাইরে থাকলে আওয়ামী লীগ সরকারের তল্পিতল্পা থাকবে না।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে ঠিক কী ধরনের শারীরিক জটিলতার কারণে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তা চিকিৎসকেরা জানাননি।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত–চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত এপ্রিলে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। করোনা থেকে সেরে উঠলেও নানা শারীরিক জটিলতায় ২৭ এপ্রিল খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একপর্যায়ে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। গত ১৯ জুন তিনি বাসায় ফেরেন।
বুধবার, ১৩ অক্টোবর ২০২১
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেশে সম্ভব না বলে জানিয়েছেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেসব রোগে আক্রান্ত, সেগুলোর চিকিৎসার জন্য মানসম্মত হাসপাতাল দেশে নেই।
আজ (১৩ অক্টোবর) বুধবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আফসার আহমদ সিদ্দিকীর স্মরণসভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। সরকার খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করাতে দিচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন জামিনপ্রাপ্য হলেও তিন বছর ধরে কারাগারে আছেন। এ সময় তাঁর কোনো চিকিৎসা হয়নি।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকার খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে ভয় পেয়ে তাঁকে জেলে নিয়েছে। খালেদা জিয়া বাইরে থাকলে আওয়ামী লীগ সরকারের তল্পিতল্পা থাকবে না।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে ঠিক কী ধরনের শারীরিক জটিলতার কারণে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তা চিকিৎসকেরা জানাননি।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত–চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত এপ্রিলে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। করোনা থেকে সেরে উঠলেও নানা শারীরিক জটিলতায় ২৭ এপ্রিল খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একপর্যায়ে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। গত ১৯ জুন তিনি বাসায় ফেরেন।