আগের ম্যাচে ব্যাটিং ব্যর্থতা ছাপিয়ে রিপন মন্ডলের স্পিনে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সিরিজে আফগানিস্তানকে ১৬ রানে হারায় বাংলাদেশ। আজ সিলেটে দ্বিতীয় ম্যাচেও বোলারদের সাফল্যে জিতল স্বাগতিকরা। নাঈমুরের ঘূর্ণিতে আফগানদের ১০১ রানে গুটিয়ে দেয়ার পর জিততে ঘাম ছুটে স্বাগতিকদের। ২৩.১ ওভারে ৭ উইকেটে ১০২ রান করে বাংলাদেশ। ৩ উইকেটের জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-০তে এগিয়ে গেল মেহেরব হাসানের দল।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আফগানিস্তান ৬৫ রানে ৫ উইকেট হারালে একশ রান করাই কঠিন হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ৪২.৩ ওভারে একশ পার করে সফরকারীরা। সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন ওপেনার সাবাউন বানুরি। বাংলাদেশের যুবাদের হয়ে একাই ৪ উইকেট নেন নাঈমুর। ১০ ওভারে ৪ মেডেনসহ মাত্র ১৪ রান দেন। এ ছাড়া ২ উইকেট নেন গোলাম কিবরিয়া।
১০২ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে শুরুটা দারুণ হয় বাংলাদেশের। ওপেনার নাবিল ২৪ রানে আউট হলে ভাঙে ৩৭ রানের জুটি। দলীয় ৫৭ ও ব্যাক্তিগত ৩১ রানে আরেক ওপেনার মফিজুল আউট হলে ধস নামে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে। ৭০ থেকে ৭৫ রানের মধ্যে হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। এর পর আরও দুটি উইকেট পড়লেও শেষ পর্যন্ত কোন বিপদ হয়নি। অধিনায়ক মেহেরব (০), খালিদ (২) ও কিবরিয়া (৩) ফেরার পর মোল্লার অপরাজিত ১৬ রানে হাসিমুখে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা। আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন ইজহারুল হক নাভিদ। দুর্দান্ত বোলিংয়ের জন্য ম্যাচসেরার পুরস্কার ওঠে নাঈমুরের হাতে।
রোববার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
আগের ম্যাচে ব্যাটিং ব্যর্থতা ছাপিয়ে রিপন মন্ডলের স্পিনে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সিরিজে আফগানিস্তানকে ১৬ রানে হারায় বাংলাদেশ। আজ সিলেটে দ্বিতীয় ম্যাচেও বোলারদের সাফল্যে জিতল স্বাগতিকরা। নাঈমুরের ঘূর্ণিতে আফগানদের ১০১ রানে গুটিয়ে দেয়ার পর জিততে ঘাম ছুটে স্বাগতিকদের। ২৩.১ ওভারে ৭ উইকেটে ১০২ রান করে বাংলাদেশ। ৩ উইকেটের জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-০তে এগিয়ে গেল মেহেরব হাসানের দল।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আফগানিস্তান ৬৫ রানে ৫ উইকেট হারালে একশ রান করাই কঠিন হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ৪২.৩ ওভারে একশ পার করে সফরকারীরা। সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন ওপেনার সাবাউন বানুরি। বাংলাদেশের যুবাদের হয়ে একাই ৪ উইকেট নেন নাঈমুর। ১০ ওভারে ৪ মেডেনসহ মাত্র ১৪ রান দেন। এ ছাড়া ২ উইকেট নেন গোলাম কিবরিয়া।
১০২ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে শুরুটা দারুণ হয় বাংলাদেশের। ওপেনার নাবিল ২৪ রানে আউট হলে ভাঙে ৩৭ রানের জুটি। দলীয় ৫৭ ও ব্যাক্তিগত ৩১ রানে আরেক ওপেনার মফিজুল আউট হলে ধস নামে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে। ৭০ থেকে ৭৫ রানের মধ্যে হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। এর পর আরও দুটি উইকেট পড়লেও শেষ পর্যন্ত কোন বিপদ হয়নি। অধিনায়ক মেহেরব (০), খালিদ (২) ও কিবরিয়া (৩) ফেরার পর মোল্লার অপরাজিত ১৬ রানে হাসিমুখে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা। আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন ইজহারুল হক নাভিদ। দুর্দান্ত বোলিংয়ের জন্য ম্যাচসেরার পুরস্কার ওঠে নাঈমুরের হাতে।