চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
পরাজয় দিয়ে ২০২১-২২ এর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করেছে বার্সেলোনা। মঙ্গলবার নিজেদের নু ক্যাম্পে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে তারা হেরেছে ৩-০ গোলে। এই বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ২০১৯-২০ মৌসুমে বার্সেলোনা হেরেছিল ৮-২ গোলে। সেই ম্যাচে খেলেছিলেন লিওনেল মেসি। আগের কথা বিবেচনা করলে বার্সেলোনা ভালই করেছে। তবে খেলায় তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। বায়ার্নের পোলিশ খেলোয়াড় রবার্ট লেফান্ডস্কি করেন দুটি গোল। বায়ার্নের আক্রমন সামলাতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে তাদের।
বার্সেলোনা তিনজন ডিফেন্ডার এবং পাঁচজন মিডফিল্ডার নিয়ে খেলতে নামে। কিন্তু তার পরেও বলের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রন নিতে পারেনি। বার্সেলোনার সর্থকরা এমন পরিস্থিতি আগে দেখেননি যেখানে নিজেদের মাঠে প্রতিপক্ষ এভাবে প্রভাব বিস্তার করে খেলেছে। বায়ার্ন প্রথম গোলটি করে ৩৪ মিনিটে। থমাস মুলার বল নিয়ন্ত্রনে নিয়ে গোলটি করেন। তার শটটি অবশ্য জালে যাওয়ার আগে এরিক গার্সিয়ার গায়ে লেগে গতি পরিবর্তন করে। বিরতির পরও একই অবস্থা চলতে থাকে। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার পর পরই বার্সেলোনাকে গোল হতে রক্ষা করেন গোলরক্ষক মার্ক আন্দ্রে টার স্টেগেন। তিনি লেরয় সানের একটি প্রচেষ্টা অবিশ^াস্য দক্ষতায় রুখে দেন। তবে ৫৬ মিনিটে আর তিনি দলকে রক্ষা করতে পারেননি। মুসিয়ালার শট পোস্টে লেগে ফেরত গেলে লেফান্ডস্কি সেটি জালে পাঠিয়ে বায়ার্নকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেন। এর পর ধীরে ধীরে চারটি পরিবর্তন আনেন কোচ রোনাল্ড কোম্যান। সার্জিও বুসকুয়েটস এবং সার্জি রবার্তোর পরিবর্তে গাবি ও ইউসুফ ডেমিরকে মাঠে নামান। কিছুক্ষণ পর অস্কার মিনগেজা এবং এরিক গার্সিয়াকে তুলে ফিলিপ কুটিনহো ও লুক ডি ইয়ংকে মাঠে নামান। এত পরিবর্তন করেও কাজ হয়নি। ৮৫ মিনিটে তারা তৃতীয় গোল খায়। নিজ মাঠে বড় ব্যবধানে পরাজিত হওয়ায় এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাদের ভাল করতে হলে পরবর্তী ম্যাচগুলোতে অনেক বেশী ভাল খেলতে হবে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
পরাজয় দিয়ে ২০২১-২২ এর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করেছে বার্সেলোনা। মঙ্গলবার নিজেদের নু ক্যাম্পে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে তারা হেরেছে ৩-০ গোলে। এই বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ২০১৯-২০ মৌসুমে বার্সেলোনা হেরেছিল ৮-২ গোলে। সেই ম্যাচে খেলেছিলেন লিওনেল মেসি। আগের কথা বিবেচনা করলে বার্সেলোনা ভালই করেছে। তবে খেলায় তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। বায়ার্নের পোলিশ খেলোয়াড় রবার্ট লেফান্ডস্কি করেন দুটি গোল। বায়ার্নের আক্রমন সামলাতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে তাদের।
বার্সেলোনা তিনজন ডিফেন্ডার এবং পাঁচজন মিডফিল্ডার নিয়ে খেলতে নামে। কিন্তু তার পরেও বলের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রন নিতে পারেনি। বার্সেলোনার সর্থকরা এমন পরিস্থিতি আগে দেখেননি যেখানে নিজেদের মাঠে প্রতিপক্ষ এভাবে প্রভাব বিস্তার করে খেলেছে। বায়ার্ন প্রথম গোলটি করে ৩৪ মিনিটে। থমাস মুলার বল নিয়ন্ত্রনে নিয়ে গোলটি করেন। তার শটটি অবশ্য জালে যাওয়ার আগে এরিক গার্সিয়ার গায়ে লেগে গতি পরিবর্তন করে। বিরতির পরও একই অবস্থা চলতে থাকে। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার পর পরই বার্সেলোনাকে গোল হতে রক্ষা করেন গোলরক্ষক মার্ক আন্দ্রে টার স্টেগেন। তিনি লেরয় সানের একটি প্রচেষ্টা অবিশ^াস্য দক্ষতায় রুখে দেন। তবে ৫৬ মিনিটে আর তিনি দলকে রক্ষা করতে পারেননি। মুসিয়ালার শট পোস্টে লেগে ফেরত গেলে লেফান্ডস্কি সেটি জালে পাঠিয়ে বায়ার্নকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেন। এর পর ধীরে ধীরে চারটি পরিবর্তন আনেন কোচ রোনাল্ড কোম্যান। সার্জিও বুসকুয়েটস এবং সার্জি রবার্তোর পরিবর্তে গাবি ও ইউসুফ ডেমিরকে মাঠে নামান। কিছুক্ষণ পর অস্কার মিনগেজা এবং এরিক গার্সিয়াকে তুলে ফিলিপ কুটিনহো ও লুক ডি ইয়ংকে মাঠে নামান। এত পরিবর্তন করেও কাজ হয়নি। ৮৫ মিনিটে তারা তৃতীয় গোল খায়। নিজ মাঠে বড় ব্যবধানে পরাজিত হওয়ায় এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাদের ভাল করতে হলে পরবর্তী ম্যাচগুলোতে অনেক বেশী ভাল খেলতে হবে।