বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত করতে অন্য রকম লড়াইয়ে নেমেছেন তামিম ইকবাল। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন জাতীয় দলের ওয়ানডে অধিনায়ক।
জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে তামিম ডব্লিউএফপির কাজগুলো খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন। দেখতে পাবেন কীভাবে ডব্লিউএফপি সরকারের সহযোগিতায় ক্ষুধাশূন্যতা অর্জনের জন্য কাজ করছে। এছাড়া তামিম সচেতনতামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে জনগণের কাছে তুলে ধরবেন ডব্লিউএফপি’র বিভিন্ন কার্যক্রম।
ডব্লিউএফপি দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার স্কুলে খাদ্যপ্রদান, পুষ্টি ও জীবিকার পাশাপাশি কক্সবাজারে শরণার্থীদের নিয়ে অনেক ধরনের কাজ করে থাকে।
ডব্লিউএফপি’র শুভেচ্ছা দূত হয়ে তামিম বলেছেন, ‘আমি জাতিসংঘের সংস্থা ডব্লিউএফপির জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বিবেচিত হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই সংস্থাটি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বকে ক্ষুধামুক্ত করার জন্য কাজ করে চলেছে।’
বিশ্ব খাদ্য সংস্থার এই লড়াইয়ে সঙ্গী হতে চান তামিম, যদিও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, তবুও দারিদ্র্যের হার এখনও প্রকট, বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলগুলোতে। চলমান কোভিড-১৯ মহামারী অনেকের জীবনকেই আরও বেশী সংকটময় করে তুলেছে। আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করার আশা রাখি, যাতে ডব্লিউএফপি ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই করে সহযোগিতা প্রয়োজন এমন সব পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারে।
বাংলাদেশে ডব্লিউএফপির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ডিরেক্টর রিচার্ড রাগান বলেছেন, ‘তামিম একজন সফল ক্রিকেটার, যে দেশে এবং বিদেশে অনেকের কাছেই সমানভাবে জনপ্রিয়। জনপ্রিয়তা ও নাগালের পাশাপাশি তামিমের রয়েছে কর্মক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য রকমের নৈতিকতা, মানুষের প্রতি সমবেদনা ও জনহিতকর কাজের স্পৃহা। ডব্লিউএফপি পরিবারে তাকে পেয়ে আমরা ভীষণভাবে উচ্ছ্বসিত।’ ওয়েবসাইট।
সোমবার, ০১ জুন ২০২০
বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত করতে অন্য রকম লড়াইয়ে নেমেছেন তামিম ইকবাল। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন জাতীয় দলের ওয়ানডে অধিনায়ক।
জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে তামিম ডব্লিউএফপির কাজগুলো খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন। দেখতে পাবেন কীভাবে ডব্লিউএফপি সরকারের সহযোগিতায় ক্ষুধাশূন্যতা অর্জনের জন্য কাজ করছে। এছাড়া তামিম সচেতনতামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে জনগণের কাছে তুলে ধরবেন ডব্লিউএফপি’র বিভিন্ন কার্যক্রম।
ডব্লিউএফপি দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার স্কুলে খাদ্যপ্রদান, পুষ্টি ও জীবিকার পাশাপাশি কক্সবাজারে শরণার্থীদের নিয়ে অনেক ধরনের কাজ করে থাকে।
ডব্লিউএফপি’র শুভেচ্ছা দূত হয়ে তামিম বলেছেন, ‘আমি জাতিসংঘের সংস্থা ডব্লিউএফপির জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বিবেচিত হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই সংস্থাটি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বকে ক্ষুধামুক্ত করার জন্য কাজ করে চলেছে।’
বিশ্ব খাদ্য সংস্থার এই লড়াইয়ে সঙ্গী হতে চান তামিম, যদিও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, তবুও দারিদ্র্যের হার এখনও প্রকট, বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলগুলোতে। চলমান কোভিড-১৯ মহামারী অনেকের জীবনকেই আরও বেশী সংকটময় করে তুলেছে। আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করার আশা রাখি, যাতে ডব্লিউএফপি ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই করে সহযোগিতা প্রয়োজন এমন সব পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারে।
বাংলাদেশে ডব্লিউএফপির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ডিরেক্টর রিচার্ড রাগান বলেছেন, ‘তামিম একজন সফল ক্রিকেটার, যে দেশে এবং বিদেশে অনেকের কাছেই সমানভাবে জনপ্রিয়। জনপ্রিয়তা ও নাগালের পাশাপাশি তামিমের রয়েছে কর্মক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য রকমের নৈতিকতা, মানুষের প্রতি সমবেদনা ও জনহিতকর কাজের স্পৃহা। ডব্লিউএফপি পরিবারে তাকে পেয়ে আমরা ভীষণভাবে উচ্ছ্বসিত।’ ওয়েবসাইট।