দুপুরের খাবার সঙ্গে করেই স্কুল আসে জান্নাতুল ফেরদৌস,লামিয়া আক্তার,জুনায়েদ আহমেদ,আবদুল্লাহ আহমেদ। ৪র্থ শ্রেনীর এই শিক্ষার্থীরা টিফিনের সময়টাতে এখন আর বাড়ি ছুটছেনা। তাদের সবাইকে দেয়া হয়েছে টিফিন বক্স। এছাড়াও ১৬ জন দরিদ্র শিক্ষার্থী পেয়েছে পোশাক। ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের দেয়া হয়েছে জ্যামিতি বক্স। ১ লাখ গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের মাঝে। এমন নানা পদক্ষেপ সেখানকার শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তনের ছাপ ফেলতে শুরু করেছে। সবচেয়ে আলোচিত হয়ে উঠেছে স্মার্ট অভিযোগ বক্স। সুবিধে-অসুবিধে,সমস্যা- কর্তৃপক্ষকে সব কিছু জানানোর সহজ উপায় এখন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের হাতের মুঠোয়। সম্প্রতি উদ্ধোধন হওয়া এই এ্যাপসের ব্যবহারেও অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীরা।
আশুগঞ্জ উপজেলার ৪৯টি প্রাথমিক, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ৫টি মাদরাসায় শিক্ষার মানোন্নয়নে এমন নানা পদক্ষেপ আলোচিত হয়ে উঠেছে।
খোলাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা ইয়াসমিন বলেন- টিফিন বক্স পাওয়ায় শিক্ষার্থীরা মিডডে মিল বাড়ি থেকে নিয়ে আসছে। ফলে টিফিনের জন্যে এখন তাদের বাড়িতে যেতে হচ্ছেনা। পঞ্চম শ্রেনীর সব শিক্ষার্থী পেয়েছে জ্যামিতি বক্স। এছাড়া তার স্কুলের ১৬ জন দরিদ্র শিক্ষার্থী ড্রেস পেয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ বাড়ছে। তার বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তৌহিদ স্কুলের দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্যে ড্রেস ও টিফিন বক্স দেয়ার আবেদন করেছে স্মার্ট অভিযোগ বক্স নামীয় এ্যাপসে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাকৃতিক নৈসর্গিক পরিবেশ সৃষ্টি,শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রকৃতি ও নিসর্গের প্রতি সংবেদনশীলতা আর ভালোবাসা তৈরির লক্ষ্যে উপজেলার ৭৫টি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে ১ লাখ গাছের চারা বিতরণ করা হয়। এই কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত হন উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি ও কমিউনিটি লিডারগণও। আশা করা হচ্ছে উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে এক লাখ গাছের চারায় পুরো উপজেলা সবুজাভ হয়ে উঠবে।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দুপুরের খাবার সঙ্গে করেই স্কুল আসে জান্নাতুল ফেরদৌস,লামিয়া আক্তার,জুনায়েদ আহমেদ,আবদুল্লাহ আহমেদ। ৪র্থ শ্রেনীর এই শিক্ষার্থীরা টিফিনের সময়টাতে এখন আর বাড়ি ছুটছেনা। তাদের সবাইকে দেয়া হয়েছে টিফিন বক্স। এছাড়াও ১৬ জন দরিদ্র শিক্ষার্থী পেয়েছে পোশাক। ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের দেয়া হয়েছে জ্যামিতি বক্স। ১ লাখ গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের মাঝে। এমন নানা পদক্ষেপ সেখানকার শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তনের ছাপ ফেলতে শুরু করেছে। সবচেয়ে আলোচিত হয়ে উঠেছে স্মার্ট অভিযোগ বক্স। সুবিধে-অসুবিধে,সমস্যা- কর্তৃপক্ষকে সব কিছু জানানোর সহজ উপায় এখন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের হাতের মুঠোয়। সম্প্রতি উদ্ধোধন হওয়া এই এ্যাপসের ব্যবহারেও অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীরা।
আশুগঞ্জ উপজেলার ৪৯টি প্রাথমিক, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ৫টি মাদরাসায় শিক্ষার মানোন্নয়নে এমন নানা পদক্ষেপ আলোচিত হয়ে উঠেছে।
খোলাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা ইয়াসমিন বলেন- টিফিন বক্স পাওয়ায় শিক্ষার্থীরা মিডডে মিল বাড়ি থেকে নিয়ে আসছে। ফলে টিফিনের জন্যে এখন তাদের বাড়িতে যেতে হচ্ছেনা। পঞ্চম শ্রেনীর সব শিক্ষার্থী পেয়েছে জ্যামিতি বক্স। এছাড়া তার স্কুলের ১৬ জন দরিদ্র শিক্ষার্থী ড্রেস পেয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ বাড়ছে। তার বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তৌহিদ স্কুলের দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্যে ড্রেস ও টিফিন বক্স দেয়ার আবেদন করেছে স্মার্ট অভিযোগ বক্স নামীয় এ্যাপসে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাকৃতিক নৈসর্গিক পরিবেশ সৃষ্টি,শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রকৃতি ও নিসর্গের প্রতি সংবেদনশীলতা আর ভালোবাসা তৈরির লক্ষ্যে উপজেলার ৭৫টি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে ১ লাখ গাছের চারা বিতরণ করা হয়। এই কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত হন উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি ও কমিউনিটি লিডারগণও। আশা করা হচ্ছে উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে এক লাখ গাছের চারায় পুরো উপজেলা সবুজাভ হয়ে উঠবে।