পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় উপজেলার পূর্ব মাটিভাংগা মোনতাজিয়া দাখিল আরবি শিক্ষক নূর আলম পাহলান এর বিরুদ্ধে এ ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। পড়া দিতে বিলম্ব করায় মাহিম হোসেন (১৫) নামের মাদ্রাসা ছাত্রকেবেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে ওই শিক্ষক। আহত মাদ্রাসা ছাত্রকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভান্ডারিয়া উপজেলার পূর্ব মাটিভাংগা মোনতাজিয়া দাখিল মাদ্রাসায় । নির্যাতনের শিকার ওই ছাত্র মাটিভাংগা গ্রামের মো: মিজান তহসিলদার এর পুত্র।
আহত শিক্ষার্থী মাহিম জানায়, ইংরেজি শিক্ষক ক্লাস থেকে যাওয়ার পর আরবি শিক্ষক নূর আলম পাহলান (৫০) আসেন। তিনি পড়া দিতে বললে ইংরেজি শিক্ষকের এক লাইন লেখা বাকি আছে শেষ করে পড়া দিচ্ছি একথা বললে, এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই শিক্ষক ছাত্রের বুকে ও কাঁধে কিল, ঘুষি মারেন এবং বেধড়ক মারধর করেন। পরে ব্যথা অনুভব হলে ওই ছাত্র বাড়ি চলে যায়, পরে তাকে ভান্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়।
মাদ্রাসা শিক্ষক নূর আলম পাহলান সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোশাররফ হোসেন বলেন, আমি মাদ্রাসা থেকে অনেক আগে বের হয়েছি। আমার এক আত্মীয়র অনুষ্ঠানে গিয়ে ছিলাম । পরে আর মাদ্রাসায় যায়নি। মাদ্রাসায় কি হয়েছে সে বিষয় আমি কিছু জানি না।
মাদ্রাসার সভাপতি মো. রিয়াজুল ইসলাম মিয়া জানান, মাদ্রাসা সুপারকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত দোষী সাব্যস্ত হলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে ভান্ডারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আশিকুজ্জামান বলেন, মাদ্রাসাছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় উপজেলার পূর্ব মাটিভাংগা মোনতাজিয়া দাখিল আরবি শিক্ষক নূর আলম পাহলান এর বিরুদ্ধে এ ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। পড়া দিতে বিলম্ব করায় মাহিম হোসেন (১৫) নামের মাদ্রাসা ছাত্রকেবেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে ওই শিক্ষক। আহত মাদ্রাসা ছাত্রকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভান্ডারিয়া উপজেলার পূর্ব মাটিভাংগা মোনতাজিয়া দাখিল মাদ্রাসায় । নির্যাতনের শিকার ওই ছাত্র মাটিভাংগা গ্রামের মো: মিজান তহসিলদার এর পুত্র।
আহত শিক্ষার্থী মাহিম জানায়, ইংরেজি শিক্ষক ক্লাস থেকে যাওয়ার পর আরবি শিক্ষক নূর আলম পাহলান (৫০) আসেন। তিনি পড়া দিতে বললে ইংরেজি শিক্ষকের এক লাইন লেখা বাকি আছে শেষ করে পড়া দিচ্ছি একথা বললে, এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই শিক্ষক ছাত্রের বুকে ও কাঁধে কিল, ঘুষি মারেন এবং বেধড়ক মারধর করেন। পরে ব্যথা অনুভব হলে ওই ছাত্র বাড়ি চলে যায়, পরে তাকে ভান্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়।
মাদ্রাসা শিক্ষক নূর আলম পাহলান সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোশাররফ হোসেন বলেন, আমি মাদ্রাসা থেকে অনেক আগে বের হয়েছি। আমার এক আত্মীয়র অনুষ্ঠানে গিয়ে ছিলাম । পরে আর মাদ্রাসায় যায়নি। মাদ্রাসায় কি হয়েছে সে বিষয় আমি কিছু জানি না।
মাদ্রাসার সভাপতি মো. রিয়াজুল ইসলাম মিয়া জানান, মাদ্রাসা সুপারকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত দোষী সাব্যস্ত হলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে ভান্ডারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আশিকুজ্জামান বলেন, মাদ্রাসাছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।