ডেঙ্গু পরিস্থিতির ক্রমশই অবনতি হচ্ছে। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগি। এমন পরিস্থিতি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে অব্যহতভাবে চাপ বাড়ছে। যা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অপরদিকে, চিকিৎসার সক্ষমতা থাকার পরও উপজেলা ও জেলা সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসা না দিয়ে রামেক হাসপাতালে রোগী রেফার্ড করা হচ্ছে। এতে অতিরিক্ত চাপে পড়ছে হাসপাতাল। বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তথ্য মতে, চলতি ডেঙ্গু মৌসুমে হাসপাতালে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে ১১০ শয্যার ডেডিকেটেড ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রোগী আছেন ১৬৮ জন। অথচ দুই সপ্তাহ আগেও ডেঙ্গু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১০০ এর নিচে ছিলো। বর্তমানে হাসপাতালের ১০, ১৩, ১৪, ১৬, ২৪, ২৫, ৩০, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২ ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ওয়ার্ডগুলোতে বর্ধিত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন ডেঙ্গু ওয়ার্ডের সেবা সংশ্লিষ্টরাও।
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রামেক হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের প্রধান ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল তার ফেসবুকে সচেতনামূলক পোস্ট শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, সারাদেশে ডেঙ্গু রোগী এত পরিমাণ বেড়েছে যে স্বাস্থ্য কর্মীদের এটা সামাল দেয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এর নানাবিধ কারণের মধ্যে অন্যতম মানুষের মধ্যে সঠিক সচেতনতার অভাব।
রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ডেঙ্গু পরিস্থিতির ক্রমশই অবনতি হচ্ছে। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগি। এমন পরিস্থিতি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে অব্যহতভাবে চাপ বাড়ছে। যা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অপরদিকে, চিকিৎসার সক্ষমতা থাকার পরও উপজেলা ও জেলা সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসা না দিয়ে রামেক হাসপাতালে রোগী রেফার্ড করা হচ্ছে। এতে অতিরিক্ত চাপে পড়ছে হাসপাতাল। বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তথ্য মতে, চলতি ডেঙ্গু মৌসুমে হাসপাতালে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে ১১০ শয্যার ডেডিকেটেড ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রোগী আছেন ১৬৮ জন। অথচ দুই সপ্তাহ আগেও ডেঙ্গু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১০০ এর নিচে ছিলো। বর্তমানে হাসপাতালের ১০, ১৩, ১৪, ১৬, ২৪, ২৫, ৩০, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২ ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ওয়ার্ডগুলোতে বর্ধিত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন ডেঙ্গু ওয়ার্ডের সেবা সংশ্লিষ্টরাও।
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রামেক হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের প্রধান ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল তার ফেসবুকে সচেতনামূলক পোস্ট শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, সারাদেশে ডেঙ্গু রোগী এত পরিমাণ বেড়েছে যে স্বাস্থ্য কর্মীদের এটা সামাল দেয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এর নানাবিধ কারণের মধ্যে অন্যতম মানুষের মধ্যে সঠিক সচেতনতার অভাব।