জামালপুরের বকশীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে নিজ বাড়িতে শামীম মিয়া (২৫) নামে এক শারীরিক প্রতিবন্ধী যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৮ টার দিকে উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ কুশলনগর গ্রামে এঘটনা ঘটে। এছাড়াও শামীমের মা ও তার স্ত্রীর বড় ভাইকেও কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।
নিহত শামীমের স্ত্রী তাসলিমা আক্তার জানান, তার শ্বশুর নায়েব আলীর সঙ্গে তার জেঠা শ্বশুর সাইফুল ইসলামের ১৫ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে।
সোমবার বিকালে ওই জমিতে বেগুনের চারা রোপণ করেন শামীম মিয়া। কিন্তু রাতে বেগুনের চারা গুলো উপরে ফেলা হয়।
মঙ্গলবার সকালে শামীম মিয়া ও মা শাহীনা বেগম সাইফুল ইসলামকে বিষয়টি জানাতে গেলে তাদের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়।
এক পর্যায়ে সাইফুল ইসলাম সহ তার ছেলে মনোয়ার হোসেন, উজ্জল মিয়া, আনোয়ার হোসেন শারীরিক প্রতিবন্ধী শামীম মিয়া ও তার মা শাহীনা বেগমকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিলে তাঁরা দুজন তাদের বাড়ির সীমানায় চলে আসে।
এসময় মনোয়ার হোসেন, উজ্জল মিয়া ও আনোয়ার হোসেন প্রতিবন্ধী শামীম মিয়া ও তার মা শাহীনা বেগম (৪৫) কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে জখম করে। এসময় শামীমের স্ত্রীর বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম (২৫) ফেরাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে আহত করা হয়।
স্থানীয়রা মুমূর্ষু অবস্থায় শামীম মিয়া, শাহীনা বেগম ও জাহাঙ্গীর আলমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শামীম মিয়াকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
পরে ময়মনসিংহ নেওয়ার পথে শামীম মিয়ার মৃত্যু হয়। বর্তমানে শাহীনা বেগম ও জাহাঙ্গীর আলম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
প্রতিবন্ধী যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে এবং তার হত্যার বিচার দাবি করেছেন।
বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, ঘটনাস্থল থেকে রাম দা ও লোহার ফালা সহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
একই সঙ্গে থানা পুলিশ মাঠে কাজ করছে এবং হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩
জামালপুরের বকশীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে নিজ বাড়িতে শামীম মিয়া (২৫) নামে এক শারীরিক প্রতিবন্ধী যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৮ টার দিকে উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ কুশলনগর গ্রামে এঘটনা ঘটে। এছাড়াও শামীমের মা ও তার স্ত্রীর বড় ভাইকেও কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।
নিহত শামীমের স্ত্রী তাসলিমা আক্তার জানান, তার শ্বশুর নায়েব আলীর সঙ্গে তার জেঠা শ্বশুর সাইফুল ইসলামের ১৫ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে।
সোমবার বিকালে ওই জমিতে বেগুনের চারা রোপণ করেন শামীম মিয়া। কিন্তু রাতে বেগুনের চারা গুলো উপরে ফেলা হয়।
মঙ্গলবার সকালে শামীম মিয়া ও মা শাহীনা বেগম সাইফুল ইসলামকে বিষয়টি জানাতে গেলে তাদের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়।
এক পর্যায়ে সাইফুল ইসলাম সহ তার ছেলে মনোয়ার হোসেন, উজ্জল মিয়া, আনোয়ার হোসেন শারীরিক প্রতিবন্ধী শামীম মিয়া ও তার মা শাহীনা বেগমকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ধাওয়া দিলে তাঁরা দুজন তাদের বাড়ির সীমানায় চলে আসে।
এসময় মনোয়ার হোসেন, উজ্জল মিয়া ও আনোয়ার হোসেন প্রতিবন্ধী শামীম মিয়া ও তার মা শাহীনা বেগম (৪৫) কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে জখম করে। এসময় শামীমের স্ত্রীর বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম (২৫) ফেরাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে আহত করা হয়।
স্থানীয়রা মুমূর্ষু অবস্থায় শামীম মিয়া, শাহীনা বেগম ও জাহাঙ্গীর আলমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শামীম মিয়াকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
পরে ময়মনসিংহ নেওয়ার পথে শামীম মিয়ার মৃত্যু হয়। বর্তমানে শাহীনা বেগম ও জাহাঙ্গীর আলম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
প্রতিবন্ধী যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে এবং তার হত্যার বিচার দাবি করেছেন।
বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, ঘটনাস্থল থেকে রাম দা ও লোহার ফালা সহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
একই সঙ্গে থানা পুলিশ মাঠে কাজ করছে এবং হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।