পূর্বধলা (নেত্রকোনা) : এভাবেই পাঁচ মাসেই ভেঙে পড়ছে নির্মাণাধীন রাস্তা -সংবাদ
নেত্রকোনার পূর্বধলায় স্টেশনবাজার থেকে পূর্বধলা বাজার পর্যন্ত জিওবি মেইনটেন্স প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১২শ ৮৫ মিটার রাস্তার ৭শ মিটার আরসিসি বাকি ৫শ ৮৫ মিটার কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণের ৫ মাসের মাথায় নষ্ট হয়ে গেছে। নিম্নমানের ইটের সুরকি, বালি ও পুরাতন পিচ দেয়ার কারণে অধিকাংশ স্থানে গর্তসহ রাস্তা ধসে ও দেবে গেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পথচারী ও এলকাবাসীর অভিযোগ, রাস্তা নির্মাণের কয়েকদিন পর বিভিন্ন স্থান গর্ত হয়ে দেবে গেছে। অনেক স্থান উঁচু-নিচু হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ রাস্তায় কাজ করার সময় ঠিকাদার নিম্নমানের সুরকি ও বালি দেওয়ায় ভেঙ্গে গেছে। রাস্তার পুরাতন ইট তুলে তার ওপরেই পিচ ঢেলে রোলার টেনেছেন। যার কারণে রাস্তা দেবে সরকারের সব টাকা গচ্ছা গেছে। অনেক স্থানে পিচ উঠে রাস্তা ভেঙে গেছে।
পূর্বধলা উপজেলা প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ রাস্তার কাজটি করেছেন এম আর এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মো. মোখলেছুর রহমান হাসান। ১ কোটি ৫৭ লাখ ৬২ হাজার টাকা ব্যয়ে রাস্তা মেরামতের কয়েকদিন পরই তা উঠে যেতে থাকে। পর্যায়ক্রমে প্রায় ৫ মাসে রাস্তার অধিকাংশ স্থান নষ্ট হয়ে গেছে। উপজেলা প্রকৌশলী সাদিকুল জাহান রিদান বলেন, কাজ চলাকালীন সময়ে বেশকিছু ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। তাছাড়া অতিবৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশনের সুবিধা না থাকায় পানি জমে কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। আমি রাস্তাটি ভিটিজ করে দেখবো যে সব জায়গায় সমস্যা হয়েছে সেখানে সংস্কারের পরামর্শ দেওয়া হবে। ঠিকাদার মো. মোখলেছুর রহমান হাসান বলেন, কাজ চলাকালীন সময়ে ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। তাছাড়া অতিবৃষ্টি ও পানি নিষ্কাসনের সুবিধা না থাকায় পানি জমে কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধানে চেষ্টা করব। আর কোথাও নিম্নœমানের সুরকি ও বিটুমিন দেওয়া হয়নি।
পূর্বধলা (নেত্রকোনা) : এভাবেই পাঁচ মাসেই ভেঙে পড়ছে নির্মাণাধীন রাস্তা -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
নেত্রকোনার পূর্বধলায় স্টেশনবাজার থেকে পূর্বধলা বাজার পর্যন্ত জিওবি মেইনটেন্স প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১২শ ৮৫ মিটার রাস্তার ৭শ মিটার আরসিসি বাকি ৫শ ৮৫ মিটার কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণের ৫ মাসের মাথায় নষ্ট হয়ে গেছে। নিম্নমানের ইটের সুরকি, বালি ও পুরাতন পিচ দেয়ার কারণে অধিকাংশ স্থানে গর্তসহ রাস্তা ধসে ও দেবে গেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পথচারী ও এলকাবাসীর অভিযোগ, রাস্তা নির্মাণের কয়েকদিন পর বিভিন্ন স্থান গর্ত হয়ে দেবে গেছে। অনেক স্থান উঁচু-নিচু হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ রাস্তায় কাজ করার সময় ঠিকাদার নিম্নমানের সুরকি ও বালি দেওয়ায় ভেঙ্গে গেছে। রাস্তার পুরাতন ইট তুলে তার ওপরেই পিচ ঢেলে রোলার টেনেছেন। যার কারণে রাস্তা দেবে সরকারের সব টাকা গচ্ছা গেছে। অনেক স্থানে পিচ উঠে রাস্তা ভেঙে গেছে।
পূর্বধলা উপজেলা প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ রাস্তার কাজটি করেছেন এম আর এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মো. মোখলেছুর রহমান হাসান। ১ কোটি ৫৭ লাখ ৬২ হাজার টাকা ব্যয়ে রাস্তা মেরামতের কয়েকদিন পরই তা উঠে যেতে থাকে। পর্যায়ক্রমে প্রায় ৫ মাসে রাস্তার অধিকাংশ স্থান নষ্ট হয়ে গেছে। উপজেলা প্রকৌশলী সাদিকুল জাহান রিদান বলেন, কাজ চলাকালীন সময়ে বেশকিছু ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। তাছাড়া অতিবৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশনের সুবিধা না থাকায় পানি জমে কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। আমি রাস্তাটি ভিটিজ করে দেখবো যে সব জায়গায় সমস্যা হয়েছে সেখানে সংস্কারের পরামর্শ দেওয়া হবে। ঠিকাদার মো. মোখলেছুর রহমান হাসান বলেন, কাজ চলাকালীন সময়ে ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে। তাছাড়া অতিবৃষ্টি ও পানি নিষ্কাসনের সুবিধা না থাকায় পানি জমে কিছু কিছু জায়গা ভেঙ্গে গেছে উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধানে চেষ্টা করব। আর কোথাও নিম্নœমানের সুরকি ও বিটুমিন দেওয়া হয়নি।