alt

সারাদেশ

দশমিনায় ২টি নদীতে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে যাত্রী পারাপার

প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী) : শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

দশমিনা (পটুয়াখালী) : নিষেধ থাকা সত্বেও ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে এলাকাবাসী -সংবাদ

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় অবৈধ ট্রলারে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে যাত্রী নিয়ে পারাপার করছে। ফি বছর আদায় হচ্ছে ইজারার টাকা। নিয়মনীতি উপেক্ষা নৌপথে ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকলেও অবৈধ ট্রলার প্রতিদিন অবাধে যাত্রী পারাপার হচ্ছে।

জানা যায়, তেঁতুলিয়া নদীতে নলখোলা বন্দর থেকে চরহাদি রুটে দীর্ঘদিন ইজারা আদায় করলেও প্রশাসন একই এলাকায় যাতায়াতের জন্য হাজীরহাট থেকে চরহাদি রুট চালু করে। এতে ইজারাদারদের মধ্যে সৃষ্ট প্রতিযোগীতা করে বেড়েই চলছে ইজারার দর নির্ধারণ। এছাড়াও বুড়াগৌরাঙ্গ নদে আউলিয়াপুর থেকে চরবোরহান ও আউলিয়াপুর থেকে চরশাহজালালে রয়েছে দুটি রুট। প্রশাসন ইজারার অর্থ আদায়ের বাহিরে দেখছেনা জনস্বার্থ। দীর্ঘদিন ফসল, গবাদি পশু-পাখি ও সাধারণ মানুষ একই ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে আনা নেয়া করা হয়। দশমিনা সদর ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ লিটন বলেন, যাত্রী পরিবহনে সরকারের নির্দেশনা মানাতে হবে। না হলে যে কোন সময় ট্রলার উল্টে দূর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। রণগোপালদী ইউপি চেয়ারম্যান এটিএম আসাদুজ্জামান নাসির সিকদার বলেন, ইজারা প্রদানের সময় প্রশাসনের পরিবহনের ধারণ ক্ষমতা দেখে নেয়া উচিৎ। চরবোরহান ইউপি চেয়ারম্যান মো. নজির আহমেদ বলেন, প্রতিদিন শতাধিক সাধারণ মানুষকে উত্তাল বুড়াগৌরাঙ্গ পাড়ি দিতে হয়। পাড়াপারের ট্রলারগুলো খালের পাশে যাত্রীদেরকে নামিয়ে দেয়। ঘাট, পল্টুন বা জেটি কিংবা চলাচলে কোন সুযোগ সুবিধা না দিয়ে আদায় করে নিচ্ছে ইজারার অর্থ। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডাব্লিউটিএ) সূত্রে জানা গেছে, নৌপথে স্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সম্পূর্ণভাবে আইনত নিষিদ্ধ। উপযুক্ত নৌযান ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি এই সব রুটে। পারাপারের বিকল্প না থাকায় ট্রলারে পাড়াপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। আধুনিক যুগে বাস করেও এখন পর্যন্ত উপজেলা সদর থেকে চরাঞ্চলে যাতায়াতের জন্য কোন উন্নত নৌযানের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি।

ছবি

ভাঙছে সীমান্ত নদী ইছামতীর বেড়িবাঁধ : এলাকায় আতঙ্ক

শিথিল কারফিউতে খুলেছে দোকানপাট, চলছে গাড়ি, আতঙ্ক কাটছে না জনমনে

ঢাকাসহ ৪ জেলায় ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল

ছবি

ক্রেতা উপস্থিতি কম, বেচা-বিক্রি ‘ঠাণ্ডা’

বেরোবির উপাচার্যের বাসভবনে আক্রমণ-আগুন, যেভাবে উদ্ধার হলেন অবরুদ্ধ ২০ জন

ছবি

গুলিবিদ্ধ অনেকেই হারিয়েছেন পা

ঘটনার দশদিনেও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ, উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ৭০ ভরি স্বর্ণের এক আনাও

সিলেটে সীমান্তকেন্দ্রিক চোরাচালান, ঘুরেফিরে তিনিই বিভিন্ন থানার ওসি

ছবি

অনেক পত্রিকায় খবর এলো, কিন্তু রুদ্র তো আর আসবে না

সহিংসতা-নাশকতার অভিযোগে ২০১ মামলা, গ্রেপ্তার ২২০৯

ছবি

কারফিউ শিথিলের সময় আরও ভিড়, যানজট

ছবি

রায়গঞ্জে অব্যবস্থাপনায় বন্ধের মুখে প্রাণিসম্পদ উপকেন্দ্রগুলো

এবার সারাদেশে পরীক্ষামূলক ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু

ছবি

নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো ৩৩১ বন্দীর আত্মসমর্পণ

ছবি

ফুটেজ দেখে সেতু ভবনে আগুন-লুটপাটে জড়িতদের ধরা হচ্ছে : ডিবি

সোনারগাঁয়ে জ্বালাও পোড়াও ভাংচুর না হলেও নাশকতার মামলায় আসামি ৮ শতাধিক, গ্রেফতার অর্ধশত

সেন্টমার্টিনে ট্রলার ডুবিতে ছাত্রলীগ নেতা নিখোঁজ, কোস্টগার্ডের চৌকিতে হামলা

কক্সবাজারে ছাত্রলীগ নেতা মারধরের ঘটনায় আরও ১১ জন গ্রেফতার

ঢাকাসহ চার জেলায় আজ ও কাল ৭ ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল

ছবি

টাঙ্গাইলে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনে কুমিল্লায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, আহত ২০

ছবি

আবারও বেপরোয়া সার্ভেয়ার বাকের ও হাসান সিন্ডিকেট ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না কক্সবাজার এলএ শাখায়

ছবি

রামু থেকে অস্ত্র ও গুলি নিয়ে সন্ত্রাসী আটক

ছবি

কক্সবাজারে ক্ষমতাসীনদের হামলায় ৫ সংবাদকর্মী আহত

ছবি

নিখোঁজের দুই দিন পর পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

টেকনাফ সমুদ্র উপকূলে পালিয়ে এলো ৫ রোহিঙ্গা

ছবি

টেকনাফগামী ট্রলারে মায়ানমারের গুলি

ছবি

কোটা আন্দোলন: রংপুরে সংঘর্ষ ও মৃত্যুর তদন্তে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন

ছবি

শেখ হাসিনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্বে কুরুচিপূর্ন বক্তব্য দেওয়ায় গজারিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ সভা

ছবি

নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের না’গঞ্জে মানববন্ধন

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের দাফন সম্পন্ন

ছবি

রামুতে মাদকসেবী ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

সারাদেশে স্কুল, কলেজ অনিদিষ্টকাল বন্ধ ঘোষণা

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলন : কক্সবাজারে সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

ছবি

চীন বা ভারত নয়, নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবী

ছবি

মায়ানমারে চলছে বোমা হামলা সীমান্তে এতো কড়াকড়িতেও রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ

tab

সারাদেশ

দশমিনায় ২টি নদীতে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে যাত্রী পারাপার

প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)

দশমিনা (পটুয়াখালী) : নিষেধ থাকা সত্বেও ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে এলাকাবাসী -সংবাদ

শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় অবৈধ ট্রলারে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে যাত্রী নিয়ে পারাপার করছে। ফি বছর আদায় হচ্ছে ইজারার টাকা। নিয়মনীতি উপেক্ষা নৌপথে ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকলেও অবৈধ ট্রলার প্রতিদিন অবাধে যাত্রী পারাপার হচ্ছে।

জানা যায়, তেঁতুলিয়া নদীতে নলখোলা বন্দর থেকে চরহাদি রুটে দীর্ঘদিন ইজারা আদায় করলেও প্রশাসন একই এলাকায় যাতায়াতের জন্য হাজীরহাট থেকে চরহাদি রুট চালু করে। এতে ইজারাদারদের মধ্যে সৃষ্ট প্রতিযোগীতা করে বেড়েই চলছে ইজারার দর নির্ধারণ। এছাড়াও বুড়াগৌরাঙ্গ নদে আউলিয়াপুর থেকে চরবোরহান ও আউলিয়াপুর থেকে চরশাহজালালে রয়েছে দুটি রুট। প্রশাসন ইজারার অর্থ আদায়ের বাহিরে দেখছেনা জনস্বার্থ। দীর্ঘদিন ফসল, গবাদি পশু-পাখি ও সাধারণ মানুষ একই ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে আনা নেয়া করা হয়। দশমিনা সদর ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ লিটন বলেন, যাত্রী পরিবহনে সরকারের নির্দেশনা মানাতে হবে। না হলে যে কোন সময় ট্রলার উল্টে দূর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। রণগোপালদী ইউপি চেয়ারম্যান এটিএম আসাদুজ্জামান নাসির সিকদার বলেন, ইজারা প্রদানের সময় প্রশাসনের পরিবহনের ধারণ ক্ষমতা দেখে নেয়া উচিৎ। চরবোরহান ইউপি চেয়ারম্যান মো. নজির আহমেদ বলেন, প্রতিদিন শতাধিক সাধারণ মানুষকে উত্তাল বুড়াগৌরাঙ্গ পাড়ি দিতে হয়। পাড়াপারের ট্রলারগুলো খালের পাশে যাত্রীদেরকে নামিয়ে দেয়। ঘাট, পল্টুন বা জেটি কিংবা চলাচলে কোন সুযোগ সুবিধা না দিয়ে আদায় করে নিচ্ছে ইজারার অর্থ। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডাব্লিউটিএ) সূত্রে জানা গেছে, নৌপথে স্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সম্পূর্ণভাবে আইনত নিষিদ্ধ। উপযুক্ত নৌযান ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি এই সব রুটে। পারাপারের বিকল্প না থাকায় ট্রলারে পাড়াপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। আধুনিক যুগে বাস করেও এখন পর্যন্ত উপজেলা সদর থেকে চরাঞ্চলে যাতায়াতের জন্য কোন উন্নত নৌযানের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি।

back to top