দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে মাদক সেবনের অপরাধে ৫ মাদক সেবীকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের প্রত্যেককে ২ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘোড়াঘাট পুলিশের সহযোগীতায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমান আদালত। এতে নেতৃত্ব দেন ঘোড়াঘাট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ঘোড়াঘাট পৌর এলাকার পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে রুহুল আমিন (৪৯), জমিলাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল করিমের ছেলে বদিরুল ইসলাম (২৯), পালশা ইউনিয়নের ভাতছালা গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুস সাত্তার (৩৩), ঘোড়াঘাট ইউনিয়নের পূর্ব জালালপুর গ্রামের মৃত হামেদ আলীর ছেলে কিনু মিয়া (৩৬) এবং অপরজন হাকিমপুর উপজেলার মনশাপুর-চকচকা গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে শাহারুল ইসলাম (৩৬)।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার স্যারের দিক নির্দেশনায় আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। এছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘সাজাপ্রাপ্ত সকলে মাদকসেবী। তাদেরকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৯ (গ) ধারায় দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছি।
সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে মাদক সেবনের অপরাধে ৫ মাদক সেবীকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের প্রত্যেককে ২ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘোড়াঘাট পুলিশের সহযোগীতায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমান আদালত। এতে নেতৃত্ব দেন ঘোড়াঘাট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ঘোড়াঘাট পৌর এলাকার পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে রুহুল আমিন (৪৯), জমিলাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল করিমের ছেলে বদিরুল ইসলাম (২৯), পালশা ইউনিয়নের ভাতছালা গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুস সাত্তার (৩৩), ঘোড়াঘাট ইউনিয়নের পূর্ব জালালপুর গ্রামের মৃত হামেদ আলীর ছেলে কিনু মিয়া (৩৬) এবং অপরজন হাকিমপুর উপজেলার মনশাপুর-চকচকা গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে শাহারুল ইসলাম (৩৬)।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার স্যারের দিক নির্দেশনায় আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। এছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘সাজাপ্রাপ্ত সকলে মাদকসেবী। তাদেরকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৯ (গ) ধারায় দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছি।