মুন্সীগঞ্জ প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে সিরাজদিখান উপজেলায় কেইয়ান উত্তর ইসলামপুর গ্রাম থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন- গ্রামের সৌদি প্রবাসী অলি মিয়ার (৪০) স্ত্রী সালমা বেগম (৩৩) এবং তাদের মেয়ে সায়মুনা আক্তার (৯) ও ছেলে তাওহীদ (৭)।
সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোস্তাফিজুর রহমান রিফাত বলেন, সাত বছর আগে ছেলে জন্মের আগেই অলি মিয়া সৌদি আরব যান। তখন তিনি বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) থেকে ঋণ নেন। সাত বছর তিনি আর দেশে আসেননি। ঋণ নিয়ে তিনি বিপদে ছিলেন।
“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পাওনাদারের চাপ সহ্য করতে না পেরে সালমা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। তিনি হয়ত রাতে ভাতের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দুই সন্তানকে হত্যা করে পরে নিজে গলায় ফাঁস দিয়েছেন।”
এএসপি বলেন, ঘর থেকে বিষের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
মুন্সীগঞ্জ প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে সিরাজদিখান উপজেলায় কেইয়ান উত্তর ইসলামপুর গ্রাম থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন- গ্রামের সৌদি প্রবাসী অলি মিয়ার (৪০) স্ত্রী সালমা বেগম (৩৩) এবং তাদের মেয়ে সায়মুনা আক্তার (৯) ও ছেলে তাওহীদ (৭)।
সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোস্তাফিজুর রহমান রিফাত বলেন, সাত বছর আগে ছেলে জন্মের আগেই অলি মিয়া সৌদি আরব যান। তখন তিনি বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) থেকে ঋণ নেন। সাত বছর তিনি আর দেশে আসেননি। ঋণ নিয়ে তিনি বিপদে ছিলেন।
“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পাওনাদারের চাপ সহ্য করতে না পেরে সালমা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। তিনি হয়ত রাতে ভাতের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দুই সন্তানকে হত্যা করে পরে নিজে গলায় ফাঁস দিয়েছেন।”
এএসপি বলেন, ঘর থেকে বিষের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।