কক্সবাজারের রামু উপজেলায় ‘প্রশাসনের অনুমতি’ ছাড়া আশ্রয় শিবিরের বাইরে আসার অভিযোগে ৭১ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন রামু থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসাইন।
আটক ব্যক্তিরা যুবক ও মধ্যবয়সী পুরুষ। তবে তাদের নাম-পরিচয় জানায়নি পুলিশ।
শুক্রবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত শহীদ এ টি এম জাফর আলম আরাকান সড়কের (কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক) খুনিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের সামনে অস্থায়ী চেক পোস্ট বসিয়ে তল্লাশির সময় তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আনোয়ার হোসাইন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আইনশৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং নিরাপত্তায় পুলিশ নানাভাবে তৎপর রয়েছে। এর অংশ হিসেবে শুক্রবার দুপুরে একটি অস্থায়ী তল্লাশি চৌকি স্থাপন করা হয়।
সেখানে বিকাল পর্যন্ত টেকনাফ থেকে আসা যাত্রীবাহী বাস, অটোরিকশা ও ইজিবাইকসহ বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি করে ৭১ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করা হয় বলে জানান তিনি।
আটকরা জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে তারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। আটকের সময় রোহিঙ্গারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতির কোনো ধরনের কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।
ওসি বলেন, সন্ধ্যায় আটকদের রামু থানায় নেওয়া হয়। রাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আটক রোহিঙ্গাদের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়।
সেখান থেকে তাদের স্ব-স্ব ক্যাম্পে ফেরত পাঠাতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে বলে জানান আনোয়ার হোসাইন।
শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় ‘প্রশাসনের অনুমতি’ ছাড়া আশ্রয় শিবিরের বাইরে আসার অভিযোগে ৭১ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন রামু থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসাইন।
আটক ব্যক্তিরা যুবক ও মধ্যবয়সী পুরুষ। তবে তাদের নাম-পরিচয় জানায়নি পুলিশ।
শুক্রবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত শহীদ এ টি এম জাফর আলম আরাকান সড়কের (কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক) খুনিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের সামনে অস্থায়ী চেক পোস্ট বসিয়ে তল্লাশির সময় তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আনোয়ার হোসাইন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আইনশৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং নিরাপত্তায় পুলিশ নানাভাবে তৎপর রয়েছে। এর অংশ হিসেবে শুক্রবার দুপুরে একটি অস্থায়ী তল্লাশি চৌকি স্থাপন করা হয়।
সেখানে বিকাল পর্যন্ত টেকনাফ থেকে আসা যাত্রীবাহী বাস, অটোরিকশা ও ইজিবাইকসহ বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি করে ৭১ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করা হয় বলে জানান তিনি।
আটকরা জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে তারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। আটকের সময় রোহিঙ্গারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতির কোনো ধরনের কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।
ওসি বলেন, সন্ধ্যায় আটকদের রামু থানায় নেওয়া হয়। রাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আটক রোহিঙ্গাদের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়।
সেখান থেকে তাদের স্ব-স্ব ক্যাম্পে ফেরত পাঠাতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে বলে জানান আনোয়ার হোসাইন।