সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাত থেকে জিম্মি নাবিকদের মুক্ত করতে মুক্তিপণ দেওয়ার কোনো তথ্য সরকারের কাছে নেই বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার নিজের সরকারি বাসভবনে এক ব্রিফিংয়ে মুক্তিপণের বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এত অল্প সময়ের মধ্যে এ ধরনের ঘটনা ফয়সালা করা নজিরবিহীন। নববর্ষের প্রথম দিনে আমরা আনন্দিত। শুধু তাদের আত্মীয়স্বজনই নয়, পুরো দেশবাসী খুবই আনন্দিত, আমরা আমাদের নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি।
খালিদ মাহমুদ বলেন, আমরা প্রথম থেকেই শুনছি মুক্তিপণের কথা। এটার সঙ্গে আমাদের ইনভলভমেন্ট নেই। এ ধরনের তথ্য আমাদের কাছে নেই যে, টাকা দিয়ে তাদেরকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে। অনেকে ছবি দেখাচ্ছেন, এ ছবিগুলোরও কোনো সত্যতা নেই। ছবি কোথা থেকে কীভাবে আসছে আমরা জানি না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের সাথে নেগোসিয়েশন করেছি দীর্ঘসময় ধরে। এখানে মুক্তিপণের কোনো বিষয় নেই। আমাদের আলাপ-আলোচনা, এখানে বিভিন্ন ধরনের চাপ রয়েছে, সেই চাপগুলো কাজে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে তাদের (জলদস্যু) নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়েছে। জলদস্যুরা শক্তিমান তা তো নয়। এতদিন যে সময়টা নিয়েছি আমরা, ইউরোপিয় নেভাল ফোর্সসহ তারা ভীষণ চাপে ছিল। বিশেষ করে সোমালিয়ান পুলিশ চাপে ছিল। তারা চায় জলদস্যুদের হাত থেকে সমুদ্র পথটাকে নিরাপদ করতে। এজন্য আমেরিকান সাপোর্টও নিচ্ছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক চাপ ও আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে হয়েছে, তাদেরও (সোমালিয়ান জলদস্যু) নিরাপত্তার ব্যাপার ছিল। জলদস্যুরা তাদের নিরাপদ রাখতে চাইবে, এ চাপটা সার্বক্ষণিক ছিল। খুবই চরম পর্যায়ে ছিল এজন্য তারা নেমে গেছে। তারা জলদস্যু ছিল ২০ জন, পরে ৬৫ জন জাহাজে অবস্থান নেয়। কী পরিমাণ মূল ভূখণ্ডে চাপ ছিল বুঝতে পেরে সবাই একসঙ্গে বেরিয়ে গেছে। মূল ভূখণ্ডে যাওয়ার পর তাদের কী অবস্থা হয়েছিল তা জানা নেই, সেখানে সোমালিয়ান পুলিশ ছিল।
রোববার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪
সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাত থেকে জিম্মি নাবিকদের মুক্ত করতে মুক্তিপণ দেওয়ার কোনো তথ্য সরকারের কাছে নেই বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার নিজের সরকারি বাসভবনে এক ব্রিফিংয়ে মুক্তিপণের বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এত অল্প সময়ের মধ্যে এ ধরনের ঘটনা ফয়সালা করা নজিরবিহীন। নববর্ষের প্রথম দিনে আমরা আনন্দিত। শুধু তাদের আত্মীয়স্বজনই নয়, পুরো দেশবাসী খুবই আনন্দিত, আমরা আমাদের নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি।
খালিদ মাহমুদ বলেন, আমরা প্রথম থেকেই শুনছি মুক্তিপণের কথা। এটার সঙ্গে আমাদের ইনভলভমেন্ট নেই। এ ধরনের তথ্য আমাদের কাছে নেই যে, টাকা দিয়ে তাদেরকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে। অনেকে ছবি দেখাচ্ছেন, এ ছবিগুলোরও কোনো সত্যতা নেই। ছবি কোথা থেকে কীভাবে আসছে আমরা জানি না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের সাথে নেগোসিয়েশন করেছি দীর্ঘসময় ধরে। এখানে মুক্তিপণের কোনো বিষয় নেই। আমাদের আলাপ-আলোচনা, এখানে বিভিন্ন ধরনের চাপ রয়েছে, সেই চাপগুলো কাজে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে তাদের (জলদস্যু) নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়েছে। জলদস্যুরা শক্তিমান তা তো নয়। এতদিন যে সময়টা নিয়েছি আমরা, ইউরোপিয় নেভাল ফোর্সসহ তারা ভীষণ চাপে ছিল। বিশেষ করে সোমালিয়ান পুলিশ চাপে ছিল। তারা চায় জলদস্যুদের হাত থেকে সমুদ্র পথটাকে নিরাপদ করতে। এজন্য আমেরিকান সাপোর্টও নিচ্ছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক চাপ ও আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে হয়েছে, তাদেরও (সোমালিয়ান জলদস্যু) নিরাপত্তার ব্যাপার ছিল। জলদস্যুরা তাদের নিরাপদ রাখতে চাইবে, এ চাপটা সার্বক্ষণিক ছিল। খুবই চরম পর্যায়ে ছিল এজন্য তারা নেমে গেছে। তারা জলদস্যু ছিল ২০ জন, পরে ৬৫ জন জাহাজে অবস্থান নেয়। কী পরিমাণ মূল ভূখণ্ডে চাপ ছিল বুঝতে পেরে সবাই একসঙ্গে বেরিয়ে গেছে। মূল ভূখণ্ডে যাওয়ার পর তাদের কী অবস্থা হয়েছিল তা জানা নেই, সেখানে সোমালিয়ান পুলিশ ছিল।