গাজীপুরের কোনাবাড়ি আমবাগ এলাকায় অটোরিকশা চালক মাসুদ রানা হত্যা মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে গাজীপুর মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান উপকমিশনার আবু তোরাব মো. শামসুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আমবাগ এলাকার আজাহার আলীর ছেলে আশিক বাবু (২৩) ও একই এলাকার মাসুদ রানার ছেলে আরাফাত হোসেন রাহাত (১৬)।
গত ১৩ এপ্রিল বিকেলে আমবাগ খোলাপাড়া নছের মার্কেট এলাকায় অটোরিকশা চালক মাসুদ রানার অটোরিকশার সাথে আশিকের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে।
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ওই সময় মাসুদ রানার সঙ্গে মোটর সাইকেল চালক আশিক বাবু বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন ও একপর্যায়ে তারা হাতাহাতি করে।
পরে আশিক বাবুর সাথে আরও অজ্ঞাতনামা ৬/৭ জন মাসুদ রানাকে মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে ফেলে রেখে চলে যায়।
স্থানীয়রা মাসুদ রানাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজ উদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়াকালে পথেই তিনি মারা যান।
এ ব্যাপারে নিহতের স্ত্রী সেলিনা কোনাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর তথ্য প্রযুক্তি ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত এজাহার নামীয় আসামী আশিক বাবুকে গ্রেপ্তার ও বাসা থেকে আসামীর ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি জব্দ করা হয়।
পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বিকেলে অপর আসামি আরাফাত হোসেন রাহাতকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জন বন্ধু ছিলো বলে অভিযুক্তরা জানিয়েছে।
সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
গাজীপুরের কোনাবাড়ি আমবাগ এলাকায় অটোরিকশা চালক মাসুদ রানা হত্যা মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে গাজীপুর মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান উপকমিশনার আবু তোরাব মো. শামসুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আমবাগ এলাকার আজাহার আলীর ছেলে আশিক বাবু (২৩) ও একই এলাকার মাসুদ রানার ছেলে আরাফাত হোসেন রাহাত (১৬)।
গত ১৩ এপ্রিল বিকেলে আমবাগ খোলাপাড়া নছের মার্কেট এলাকায় অটোরিকশা চালক মাসুদ রানার অটোরিকশার সাথে আশিকের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে।
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ওই সময় মাসুদ রানার সঙ্গে মোটর সাইকেল চালক আশিক বাবু বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন ও একপর্যায়ে তারা হাতাহাতি করে।
পরে আশিক বাবুর সাথে আরও অজ্ঞাতনামা ৬/৭ জন মাসুদ রানাকে মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে ফেলে রেখে চলে যায়।
স্থানীয়রা মাসুদ রানাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজ উদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়াকালে পথেই তিনি মারা যান।
এ ব্যাপারে নিহতের স্ত্রী সেলিনা কোনাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর তথ্য প্রযুক্তি ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত এজাহার নামীয় আসামী আশিক বাবুকে গ্রেপ্তার ও বাসা থেকে আসামীর ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি জব্দ করা হয়।
পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বিকেলে অপর আসামি আরাফাত হোসেন রাহাতকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জন বন্ধু ছিলো বলে অভিযুক্তরা জানিয়েছে।