চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে মোল্লা টাওয়ারের মালিক ফজলুল হক মোল্লাকে (৮৫) কুপিয়ে জখম এবং মা সুফিয়া বেগম (৭০) বেধম পিটিয়ে আহত করেছে তার ছেলে।
আজ সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে এই ঘটনায় চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত জামিল সৈকত এর বরাবর ছেলে মো. জাহাঙ্গীর মোল্লা (৫৫) ও তার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম আখির (৩২) বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন পিতা ফজলুল হক মোল্লা।
তার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০ এপ্রিল সকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফজলুল হক মোল্লার নিজ বাসায় সম্পত্তি লিখে দেয়ার বিষয়ে দাবী তোলে ছেলে জাহাঙ্গীর মোল্লা এবং তার স্ত্রী। তারা তাদের বাড়ী ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছিল। ওইদিন এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ছেলে জাহাঙ্গীর পিতাকে ঘরে থাকা দা দিয়ে মাথায় কুপিয়ে জখম করে এবং মা সুফিয়া বেগমকে তার স্ত্রী আখি বেধম মারধর করে। ঘরে থাকা অন্য সদস্যরা এগিয়ে আসলে তাদেরকেও তারা মার ধর করেন। পরে আহত অবস্থায় তাদেরকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। ফজলুল হক মোল্লার মাথার কাটা স্থানে ৪টি সেলাই লাগে।
চাঁদপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, অভিযোগ পেয়ে পরবর্তী আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য চাঁদপুর সদর মডেল থানা ওসিকে দেয়া হয়েছে।
চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শেখ মুহসীন আলম জানান, এই ঘটনাটি খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। আসামীদের আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে মোল্লা টাওয়ারের মালিক ফজলুল হক মোল্লাকে (৮৫) কুপিয়ে জখম এবং মা সুফিয়া বেগম (৭০) বেধম পিটিয়ে আহত করেছে তার ছেলে।
আজ সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে এই ঘটনায় চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত জামিল সৈকত এর বরাবর ছেলে মো. জাহাঙ্গীর মোল্লা (৫৫) ও তার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম আখির (৩২) বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন পিতা ফজলুল হক মোল্লা।
তার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০ এপ্রিল সকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফজলুল হক মোল্লার নিজ বাসায় সম্পত্তি লিখে দেয়ার বিষয়ে দাবী তোলে ছেলে জাহাঙ্গীর মোল্লা এবং তার স্ত্রী। তারা তাদের বাড়ী ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছিল। ওইদিন এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ছেলে জাহাঙ্গীর পিতাকে ঘরে থাকা দা দিয়ে মাথায় কুপিয়ে জখম করে এবং মা সুফিয়া বেগমকে তার স্ত্রী আখি বেধম মারধর করে। ঘরে থাকা অন্য সদস্যরা এগিয়ে আসলে তাদেরকেও তারা মার ধর করেন। পরে আহত অবস্থায় তাদেরকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। ফজলুল হক মোল্লার মাথার কাটা স্থানে ৪টি সেলাই লাগে।
চাঁদপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, অভিযোগ পেয়ে পরবর্তী আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য চাঁদপুর সদর মডেল থানা ওসিকে দেয়া হয়েছে।
চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শেখ মুহসীন আলম জানান, এই ঘটনাটি খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। আসামীদের আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে।