ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে কালু মিয়া (৪৫) এবং নবীনগরে মো. জনি (২৫) বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল এ ঘটনা ঘটে।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাহিদ আহমদ জানান, বাজারে গরু বিক্রি করে বাড়িতে ফেরার পথে হঠাৎ বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হন। তার বাড়ি আশুগঞ্জ উপজেলার তারুয়া গ্রামে। পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
মো. জনি (২৫)নৌকার শ্রমিকের কাজ করতেন । সন্ধ্যায় জেলার নবীনগরে মেঘনা নদীতে বাইশমোজা গরুর বাজার এলাকায় বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। জনি জেলার সরাইলের পানিশ্বর গ্রামের মিয়া শাহের ছেলে।
নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, বজ্রপাতে আহত হওয়ার পর অচেতন অবস্থায় জনিকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে কালু মিয়া (৪৫) এবং নবীনগরে মো. জনি (২৫) বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল এ ঘটনা ঘটে।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাহিদ আহমদ জানান, বাজারে গরু বিক্রি করে বাড়িতে ফেরার পথে হঠাৎ বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হন। তার বাড়ি আশুগঞ্জ উপজেলার তারুয়া গ্রামে। পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
মো. জনি (২৫)নৌকার শ্রমিকের কাজ করতেন । সন্ধ্যায় জেলার নবীনগরে মেঘনা নদীতে বাইশমোজা গরুর বাজার এলাকায় বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। জনি জেলার সরাইলের পানিশ্বর গ্রামের মিয়া শাহের ছেলে।
নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, বজ্রপাতে আহত হওয়ার পর অচেতন অবস্থায় জনিকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।