নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গরুর হাটে কোরবানীর গরু বিক্রেতাদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে তিনটি গরু ও গরু বিক্রির নগদ ৫ লক্ষাধিক টাকা এবং মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা। গত শুক্রবার রাতে ঐতিহাসিক হোসেনপুর গরুর হাটে এই ঘটনা ঘটে। সন্ত্রাসীদের আঘাতে আহত হয়েছেন ৫ জন।
জানা গেছে, ঈদুল আযহা উপলক্ষে উপজেলার হোসেনপুর গরুর হাটে ৮টি গরু বিক্রি করতে নিয়ে যান স্থানীয় রায়হান, সারোয়ার ও রনি নামের তিন গরু বিক্রেতা এবং তাদের লোকজন। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত ৫টি গরু বিক্রি করে অবিক্রিত বাকি তিনটি গরু বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছিল। সন্ধ্যা সময় হঠাৎ দলবল নিয়ে গরুর হাটে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সেই এলাকার কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসী গ্রুপের নেতা সোহাগ (২৮) ও তপু (২৫)। তারা বিভিন্ন এলাকার গরু বিক্রেতাদের সাথে উছৃঙ্খল আচরণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা গরু বিক্রেতা রায়হান, সারোয়ার ও রনির সাথেও উছৃঙ্খল আচরণ করলে তারা এর প্রতিবাদ করে। পরবর্তিতে গরু বিক্রেতারা তাদের লোকজন নিয়ে অবিক্রিত তিনটি গরু ও ৫টি গরু বিক্রির নগদ ৫ লাখ ২০ হাজার টাকাসহ হাট থেকে বের হওয়ার সময় রামদা, চাকু ও লাঠীসোটা নিয়ে তাদের উপর হামলা চালায় সন্ত্রাসী সোহাগ ও তপুর নেতৃত্বে ২০/২৫ জনের কিশোর গ্যাং গ্রুপ। এসময় সন্ত্রাসীরা গরু বিক্রেতাদের পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে তাদের কাছ থেকে গরু বিক্রির নগদ ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, মোবাইল ও অবিক্রিত তিনটি গরু ছিনতাই করে নিয়ে যায়। হামলায় অন্তত ৫ জন আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করে। আহতদের মধ্যে রনির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢামেকে রেফার্ড করা হয়। হামলা ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় আহত রায়হানের পিতা জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে নামীয়সহ ২০/২২ জনের বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। হোসেনপুর হাটের ইজারাদার বাবুল মিয়া জানান, প্রতি বছর গরুর হাটে বিশৃঙ্খলা সৃস্টি করে মননাইকান্দী গ্রামের আদম বেপারী ইউনুসের বখাটে ছেলে সোহাগ, তপু ও তাদের বাহিনী। সোনারগাঁ থানার ওসি (তদন্ত) মহসিন জানান, হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
শনিবার, ১৫ জুন ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গরুর হাটে কোরবানীর গরু বিক্রেতাদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে তিনটি গরু ও গরু বিক্রির নগদ ৫ লক্ষাধিক টাকা এবং মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা। গত শুক্রবার রাতে ঐতিহাসিক হোসেনপুর গরুর হাটে এই ঘটনা ঘটে। সন্ত্রাসীদের আঘাতে আহত হয়েছেন ৫ জন।
জানা গেছে, ঈদুল আযহা উপলক্ষে উপজেলার হোসেনপুর গরুর হাটে ৮টি গরু বিক্রি করতে নিয়ে যান স্থানীয় রায়হান, সারোয়ার ও রনি নামের তিন গরু বিক্রেতা এবং তাদের লোকজন। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত ৫টি গরু বিক্রি করে অবিক্রিত বাকি তিনটি গরু বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছিল। সন্ধ্যা সময় হঠাৎ দলবল নিয়ে গরুর হাটে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সেই এলাকার কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসী গ্রুপের নেতা সোহাগ (২৮) ও তপু (২৫)। তারা বিভিন্ন এলাকার গরু বিক্রেতাদের সাথে উছৃঙ্খল আচরণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা গরু বিক্রেতা রায়হান, সারোয়ার ও রনির সাথেও উছৃঙ্খল আচরণ করলে তারা এর প্রতিবাদ করে। পরবর্তিতে গরু বিক্রেতারা তাদের লোকজন নিয়ে অবিক্রিত তিনটি গরু ও ৫টি গরু বিক্রির নগদ ৫ লাখ ২০ হাজার টাকাসহ হাট থেকে বের হওয়ার সময় রামদা, চাকু ও লাঠীসোটা নিয়ে তাদের উপর হামলা চালায় সন্ত্রাসী সোহাগ ও তপুর নেতৃত্বে ২০/২৫ জনের কিশোর গ্যাং গ্রুপ। এসময় সন্ত্রাসীরা গরু বিক্রেতাদের পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে তাদের কাছ থেকে গরু বিক্রির নগদ ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, মোবাইল ও অবিক্রিত তিনটি গরু ছিনতাই করে নিয়ে যায়। হামলায় অন্তত ৫ জন আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করে। আহতদের মধ্যে রনির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢামেকে রেফার্ড করা হয়। হামলা ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় আহত রায়হানের পিতা জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে নামীয়সহ ২০/২২ জনের বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। হোসেনপুর হাটের ইজারাদার বাবুল মিয়া জানান, প্রতি বছর গরুর হাটে বিশৃঙ্খলা সৃস্টি করে মননাইকান্দী গ্রামের আদম বেপারী ইউনুসের বখাটে ছেলে সোহাগ, তপু ও তাদের বাহিনী। সোনারগাঁ থানার ওসি (তদন্ত) মহসিন জানান, হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।